পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোনা উপসর্গ নিয়ে মৃত্যুর পর রাউজানে নিজের ভিটার কবরেও ঠাঁই হয়নি এক কলেজ শিক্ষকের। গ্রামের লোকজনের বাধার মুখে পাশের রাঙ্গুনিয়ায় তাকে দাফন করা হয়। তবে পরে জানা যায় তিনি করোনা আক্রান্ত ছিলেন না।
কলেজ শিক্ষক মো. আনোয়ারুল ইসলাম (৫৮) বৃহস্পতিবার রাতে রাঙ্গুনিয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মারা যান। তিনি রাঙ্গুনিয়ার সৈয়দা সেলিমা কাদের চৌধুরী ডিগ্রি কলেজের জীববিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক ছিলেন। রাতেই তার লাশ অ্যাম্বুলেন্সে পরিবারের সদস্যরা গ্রামের বাড়ি রাউজানের নোয়াপাড়ায় নিয়ে যান। লাশ পৌঁছলে গ্রামের মানুষ তাকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করতে দেবে না বলে জানিয়ে দেয়। কয়েক ঘণ্টা অপেক্ষার পর ওই শিক্ষকের স্ত্রী, বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া একমাত্র মেয়ে এবং কলেজ পড়ুয়া দুই ছেলে লাশ নিয়ে রাঙ্গুনিয়ায় ফিরে যান। রাত সাড়ে তিনটায় পূর্ব সৈয়দ বাড়ির কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।
থানা পুলিশ ও গাউছিয়া কমিটির সদস্যরা লাশ দাফনে এগিয়ে আসেন। এলাকার কিছু তরুণ কবর খুঁড়ে দেয়।
এদিকে গতকাল তার নমুনা পরীক্ষায় করোনা নেগেভিট এসেছে বলে জানান তার তার ছেলে আনিসুল ইসলাম। এক কলেজ শিক্ষককে নিজের পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করতে না দেওয়ার ঘটনায় সাধারণ মানুষের মাঝে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।