পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দুর্যোগকালে হাসপাতালগুলোর ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটের (আইসিইউ) বেড ব্যবস্থাপনায় স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন হাইকোর্ট। সরকারের উদ্দেশে বলেছেন, সবকিছু যদি ঠিকভাবে তদারক করা হয় তাহলে রোগীকে কেন পথে পথে ঘুরতে হয়। এক হাসপাতাল থেকে আরেক হাসপাতালে দৌড়াতে হয়? গতকাল এক রিটের শুনানিকালে এ মন্তব্য করেন বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিমের ভার্চুয়াল বেঞ্চ।
রিটকারী আইনজীবী ইয়াদিয়া জামান শুনানিতে বলেন, করোনার মধ্যে রোগীরা আইসিইউ বেড পাওয়ার আশায় এক হাসপাতাল থেকে আরেক হাসপাতালে ঘুরে হয়রান হচ্ছেন। যেসব হটলাইন নাম্বার রয়েছে সেগুলোতে নিজেও চেষ্টা করেছি। কিন্তু প্রথম চারটি নাম্বার কল রিসিভ করেনি। পঞ্চম নাম্বারে কল দেয়া হলে তা রিসিভ করা হয়। আইসিইউ বেড খালি রয়েছে কিনা তা জানতে চাওয়া হলে কোনো তথ্য না দিয়ে কয়েকটি বেসরকারি হাসপাতালের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলেন। হটলাইনে কল করে কোনো আইসিইউ বেড খালি রয়েছে কিনা তা জানতে না পেরে হাসপাতালে ঘুরে ঘুরে হয়রান হচ্ছেন।
হাসপাতালগুলোতে ৭৩৩টি আইসিইউ (নিবিড় পরিচর্যা ইউনিট) রয়েছে-মর্মে তথ্য উপস্থাপন করে স্বাস্থ্য অধিদফতর। প্রতিবেদনে জানানো হয়, গত ফেব্রুয়ারি থেকে মে পর্যন্ত দেশের ১৭টি সরকারি হাসপাতালে নতুন ২৩৫টি আইসিইউ স্থাপন করা হয়েছে। গতকাল সরকারের পক্ষে হাইকোর্টে এ তথ্য উপস্থাপন করে অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয়। আরও দুটি রিট থাকায় একই সঙ্গে এ বিষয়ে পরবর্তী তারিখ ধার্য করা হয়েছে ১৪ জুন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্বাস্থ্য অধিদফতরে স্থাপিত কন্ট্রোল রুমের মাধ্যমে আইসিইউ ব্যবস্থাপনা সম্পর্কিত কার্যক্রম চালু করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট হাসপাতালে যদি আইসিইউ সাপোর্ট অপর্যাপ্ত হয় তাহলে কন্ট্রোল রুমে যোগাযোগ করবেন। কন্ট্রোল রুম কাছের যে হাসপাতালে আইসিইউ সহজপ্রাপ্য রয়েছে, সেখানে রোগীকে পাঠানোর পরামর্শ দেয়া হয়। সেই সঙ্গে আইসিইউ প্রস্তুত রাখার জন্য সংশ্লিষ্ট হাসপাতালকে পরামর্শ দেয়া হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।