পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোনা সঙ্কটে বিপর্যস্ত দেশের অর্থনীতি। বিভিন্ন খাত-উপখাতে দেখা দিয়েছে নানামুখী সঙ্কট। দুর্যোগের এই ক্ষতি কাটিয়ে বিপর্যস্ত অর্থনীতিকে টেনে তুলতে সরকারি-বেসরকারি উভয় খাতেই বিনিয়োগ বাড়ানোর উদ্যোগ নিচ্ছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। বিশ্ব মন্দার কারণে আসন্ন বাজেটে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে অভ্যন্তরীণ বিনিয়োগে। বিশ্বব্যাংক গত সোমবারও পূর্বাভাস দিয়েছে চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ১ দশমিক ৬ শতাংশে নেমে আসতে পারে। আর তাই দেশের স্বার্থে অভ্যন্তরীণ বিনিয়োগে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে আসন্ন বাজেটে। এ জন্য বিপর্যস্ত পুঁজিবাজারকে চাঙ্গা এবং কর্মসংস্থান ঠিক রাখতে আবাসন খাতসহ সব শিল্পেই বিনা প্রশ্নে কালো টাকা (অপ্রদর্শিত অর্থ) বিনিয়োগের সুযোগ থাকছে ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেটে। তবে এসব ক্ষেত্রে ১০ শতাংশ হারে জরিমানা দেওয়ার বিধান বহাল থাকবে বলে জানা গেছে।
ব্যবসায়ী, শিল্পপতি ও আর্থিক খাতের অনেক বিশ্লেষক মনে করছেন, বাজেটে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনা প্রশ্নে বিনিয়োগের সুযোগ দেশের অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করবে। এটা একদিকে অচল হয়ে পড়া অর্থনীতিতে যেমন গতি ফেরাবে তেমনি বাড়বে বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান। একই সঙ্গে সরকারের রাজস্ব আদায়ের পরিমাণও বাড়বে বলে উল্লেখ করেছেন অর্থনীতিবীদরা। এছাড়া বিদেশে বিনিয়োগ বা পাচারের বদলে অপ্রদর্শিত অর্থের মালিকরা দেশে বিনিয়োগে উৎসাহী হবেন। তাই দেশের স্বার্থে সব সময়ের জন্য কালো টাকা বিনিয়োগের অবাধ সুযোগ থাকা উচিত বলে মনে করছেন আর্থিক খাতের বিশ্লেষকরা।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান ড. আব্দুল মজিদ বলেন, দেশের বর্তমান ক্ষতিগ্রস্ত অর্থনীতিকে জাগ্রত করতে কালো টাকা ও পাচার করা অর্থ ফিরিয়ে আনতে হবে। সরকারের ব্যয় নির্বাহের জন্য এই টাকা খুব প্রয়োজন। কালো টাকা বিনিয়োগের জন্য সরকারকে নীতিমালা করতে হবে। কালো টাকা অর্থনীতিতে ফিরিয়ে আনা গেলে বিদ্যমান সংকট কাটানো সম্ভব হবে।
ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই’র সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিম বলেন, অপ্রদর্শিত অর্থ বলতে যারা বৈধপথে আয় করেছে; কিন্তু কোনো কারণে কর পরিশোধ করেননি। ওইসব অর্থ বিনিয়োগের পক্ষে আমরা। এই সুযোগ থাকলে দেশে বিনিয়োগ বাড়বে। অর্থ পাচার কমবে।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) পরিচালক রকিবুর রহমান বলেন, অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সেক্টর ঠিক করে দেওয়া ঠিক হবে না। সবাইকে সব সেক্টরেই বিনিয়োগের সুযোগ দিতে হবে। যা অর্থনীতিকে গতিশীল করবে।
অর্থ মন্ত্রণালয় ও এনবিআরের দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, অর্থনীতিতে অপ্রদর্শিত সম্পদ ও অর্থের পরিমাণ ক্রমেই বাড়ছে। করোনার ধাক্কা মোকাবেলায় এই অপ্রদর্শিত অর্থ অর্থনীতির মূলধারায় আনার বিকল্প নেই। তাই বাজেটে প্রথমবারের মতো বিনা শর্তে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ দেয়া হচ্ছে।
বাজেট প্রণয়নের সঙ্গে সম্পৃক্ত এক কর্মকর্তা বলেন, করোনার কারণে বিপর্যস্ত বিশ্ব। তাই বিশ্বের দিকে তাকিয়ে না থেকে অভ্যন্তরীণখাতে ব্যাপকভিত্তিক বিনিয়োগে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে এই বাজেটে। সরকার মনে করছে, এ সুযোগ দেওয়া হলে কালো টাকার কিছু অংশ অর্থনীতির মূল স্রোতে আসবে এবং বিনিয়োগ বাড়বে। বেগবান হবে অভ্যন্তরীণ অর্থনীতি।
সূত্র মতে, প্রতিবছর প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার হচ্ছে। এতে দেশের অর্থনীতিতে মারাত্মক নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। পাশাপাশি বর্তমানে যোগ হয়েছে করোনার মন্দা। আর তাই বর্তমান মন্দা কাটানো এবং অর্থপাচার বন্ধে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগকে উৎসাহিত করছে সরকার। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কর্মকর্তারা বলেন, আয়কর আইনে আয়ের উৎস সম্পর্কে প্রশ্ন না করা হলেও দুদকসহ অন্য আইনে নজরদারির সুযোগ আছে। যে কারণে কালো টাকার বিনিয়োগে ইতিবাচক সাড়া পাওয়া যায় না।
চলমান বাজেটে তিনটি উপায়ে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ আছে। এগুলো হলো-আবাসন, অর্থনৈতিক অঞ্চল ও হাইটেক পার্কে বিনিয়োগে। পাঁচ বছরের জন্য এ সুযোগ দিয়েছে সরকার। জানা যায়, দুদক ও এনবিআর’র নানা হয়রাণির কারণে এখন পর্যন্ত কেউ এই সুযোগটি গ্রহণ করেনি। তবে বাজেটে যে কোন সংস্থার প্রশ্ন করার এখতিয়ার রহিত করতে যাচ্ছে সরকার। সূত্র মতে, বাজেটে আয়কর খাতে বেশকিছু পরিবর্তন আনা হচ্ছে। বিনিয়োগ বৃদ্ধি ও কালো টাকা অর্থনীতির মূলধারায় আনতে নানা সুযোগ দেয়া হচ্ছে। শর্ত সাপেক্ষে ১০ শতাংশ কর দিয়ে শেয়ার, স্টক, মিউচ্যুয়াল ফান্ড, বন্ড, ডিভেঞ্চারে বিনিয়োগ করতে পারবেন যে কেউ। এছাড়া অপ্রদর্শিত স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি, নগদ টাকা, ব্যাংক আমানত, সঞ্চয়পত্র রিটার্ন প্রদর্শনের মাধ্যমে বৈধ করার সুযোগ দেয়া হয়েছে। জমি-ফ্ল্যাটের ক্ষেত্রে এলাকাভেদে বর্গমিটারপ্রতি নির্দিষ্ট হারে কর দিয়ে বৈধ করা যাবে।
সূত্র মতে, দেশের অভ্যন্তরীণ উৎসে বিনিয়োগের অন্যতম নাম আবাসন খাত। অভ্যন্তরীণ বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান অন্যান্য খাতের চেয়ে অনেক বেশি। দীর্ঘদিনের মন্দা কাটিয়ে আবাসন খাতে সুদিন ফিরছিলো। গত বছর ১৬-১৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধি রয়েছে এ খাতে। যে কারণে ২০১২ সালের পর আবারও স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছিলেন এ খাতের উদ্যোক্তারা। তবে সবকিছু তছনছ করে দিয়েছে করোনাভাইরাস। মানুষের মৌলিক অধিকার বাসস্থান নিশ্চিত করা এ শিল্পে বড় ধরনের প্রভাব ফেলেছে এই মহামারী। অল্প সময়ের মধ্যেই ব্যাপক সংকটে পড়েছে খাতটি। প্লট ও ফ্ল্যাট বিক্রি নেই, অবকাঠামো নির্মাণও প্রায় বন্ধ। হুমকির মুখে পড়েছে আবাসন ব্যবসায় জড়িত সাড়ে চার শর বেশি পশ্চাৎ সংযোগ শিল্প। করোনার ধাক্কায় আবাসন খাতে ঝুলে গেছে লাখ লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ। চলমান পরিস্থিতির উন্নতি না হলে এ খাতে দীর্ঘ মেয়াদে মন্দার আশঙ্কা করছেন উদ্যোক্তারা। এতে আবাসনসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন উপখাতে ৫০ লাখের বেশি মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়েছে, যা কর্মসংস্থানে বড় আঘাত হেনেছে। আর এক্ষেত্রে ভূমির রেজিস্ট্রেশন ফি হ্রাস, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের তুলনামূলক কম সুদে অর্থায়নে আগ্রহ, সরকারি কর্মকর্তাদের স্বল্প সুদে গৃহঋণ সুবিধা ও অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগে ঘুরে দাঁড়াতে পারে এই খাত। তাই বিদ্যমান পরিস্থিতিতে এই খাত জাগিয়ে তুলতে আসন্ন বাজেটে বিনা প্রশ্নে কালো টাকা বিনিয়োগের সুযোগ, রেজিস্ট্রেশন ফি কমানো এবং নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির মানুষের আবাসনের জন্য স্বল্প সুদে ২০ হাজার কোটি টাকার দীর্ঘমেয়াদি তহবিল গঠনের দাবি জানিয়েছে আবাসন শিল্প উদ্যোক্তাদের সংগঠন রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব)। তাঁরা বলছেন, এতে বাড়বে বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান। সুদিন ফিরবে শ্রমিক-কর্মচারীদের।
আবাসন খাতের ব্যবসায়ীদের সংগঠন রিহ্যাবের সভাপতি আলমগীর সামসুল আলামিন (কাজল) ইনকিলাবকে বলেন, অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ বর্তমানেও আছে। তবে দুদকের প্রশ্নের সুযোগ থাকছে বলে যেভাবে আসার কথা সেভাবে আসছে না। দেশের এই ক্রান্তিকালে অর্থনীতিকে চাঙ্গা করতে বিনা শর্তে বা বিনা প্রশ্নে এই অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ দেওয়া হলে ব্যাপক বিনিয়োগের সুযোগ আসবে। এতে প্রায় ৫০ লাখ শ্রমিক-কর্মচারীর বেকারত্ব দূর হবে। নতুন কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হবে এবং বেসরকারি বিনিয়োগে গতি ফিরবে।
এদিকে করোনার মহামারি থেকে ঘুরে দাঁড়াতে ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেটে পুঁজিবাজারের জন্য বিনা শর্তে অপ্রদর্শিত অর্থের (কালো টাকা) বিনিয়োগ প্রত্যাশা করেছেন সংশ্লিষ্টরা। তাদের মতে, বর্তমান বৈশ্বিক মহামারীর কারণে লেনদেনে খড়া দেখা দিয়েছে। ফ্লোর প্রাইস নির্ধারণ করার পরও সূচকের পতন হচ্ছে। বাজারে আস্থা ও তারল্য সংকট বিরাজ করছে। এই সংকট থেকে উত্তরণে পুঁজিবাজারে অপ্রদর্শিত অর্থের বিনিয়োগ জরুরি হয়ে পড়েছে। পুঁজিবাজারে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগ হলে তারল্য বাড়ার পাশাপাশি আস্থার সঙ্কট কাটবে এবং দেশের অর্থনীতি গতিশীল হবে। বিনিয়োগকারীসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলাপকালে এ ধরনের প্রত্যাশার কথা উঠে এসেছে। পুঁজিবজারের চলমান অস্থিরতা থেকে থেকে উত্তরণের জন্য আগামী ১১ জুন সরকার যে বাজেট ঘোষণা করবে দেশের অর্থনীতির স্বার্থে সেটি পুঁজিবাজারবান্ধব হবে বলে প্রত্যাশা করছেন তারা।
বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী সম্মিলিত জাতীয় ঐক্যের সভাপতি আতাউল্লাহ নাঈম বলেন, গত এক দশক ধরে পুঁজিবাজারে অস্থিরতা বিরাজ করছে। তারল্যের অভাবে ধুঁকছে পুঁজিবাজার, যা দৃশ্যমান।
তিনি বলেন, বিনিয়োগকারীদের বর্তমান অসহনীয় অবস্থা ও সার্বিক দিক বিবেচনায় আসন্ন বাজেটে বিনা প্রশ্নে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগে সুযোগ দেওয়ার জোর দাবি জানাচ্ছি। এতে পুঁজিবাজারে তারল্য যোগানের সুযোগ সৃষ্টি হবে। বাজারের গতিশীলতা ও দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের গতি আরও সচল হবে।
আগামী বাজেটে অপ্রদর্শিত অর্থ পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের সুযোগ দেওয়া যেতে পারে বলে মনে করেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ প্রফেসর আবু আহমেদ। তিনি বলেছেন, বৈশ্বিক মহামারির কারণে পুঁজিবাজারে লেনদেনে স্থবিরতা দেখা গেছে। ২০ থেকে ৩০ বছর আগেও ১০০ কোটি টাকা চেয়ে অনেক বেশি লেনদেন হয়েছে। বর্তমানে লেনদেন ৫০ কোটি টাকাও হচ্ছে। অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ দিলে অনেকেই এই সময়ে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করবেন। বাজারে কিছুটা তারল্য বাড়বে। অতীতেও দুইবার অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু আশানুরূপ কিছু দেখা যায়নি। তবে বাজারে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে কর্পোরেট কর কমানোর কোনো বিকল্প নেই। বাজেটে করপোরেট কর কমানোর হলে ভালো কোম্পানিগুলো তালিকাভুক্তিতে আগ্রহী হবে।
বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান প্রফেসর শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম ইনকিলাবকে বলেন, বিনিয়োগের সুযোগ না থাকায় বিভিন্নভাবে দেশের টাকা বিদেশে পাচার হচ্ছে। তাই দেশের স্বার্থে বিনা শর্তে কালো টাকা বিনিয়োগের সুযোগ দিলে শেয়ারবাজারে তারল্য সঙ্কট কাটবে। পাশাপাশি অর্থনীতি গতিশীল হবে। দেশের অর্থনীতির স্বার্থে এই সুযোগ দেওয়া উচিত বলে মনে করেন প্রফেসর শিবলী রুবাইয়াত।
আর্থিকখাত ও বাজেট সংশ্লিষ্টরা বলছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল চলতি বাজেটে প্রবাসীদের উৎসাহ প্রদানে বৈধ পথে রেমিট্যান্সে ২ শতাংশ প্রণোদনা ছিল একটি সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত। পরবর্তীতে দীর্ঘদিন স্থবির থাকা ঋণ খেলাপীদের ২ শতাংশ ডাউনপেমেন্ট দিয়ে ১০ বছরের মেয়াদে ৯ শতাংশ সুদে ঋণ পরিশোধের সুযোগ অর্থনীতিকে গতিশীল করেছে। অর্থমন্ত্রীর এ রকম দূরদর্শী সিদ্ধান্ত আসন্ন বাজেটেও থাকছে বলে মনে করছেন অনেকেই। বিশেষ করে দেশের স্বার্থে এবং দেশের অর্থনীতির স্বার্থে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ রাখা সময়ের দাবি বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।##
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।