পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের জন্য স্থাপিত ইউনিটে চিকিৎসাধীন রোগীদের মৃত্যুর সংখ্যা বেড়েই চলছে। করোনা সংক্রমিত হয়ে বা এর উপসর্গ নিয়ে মৃত্যুবরণ করছেন এসব রোগীরা। গত সাতদিনে মৃত্যু হয়েছে ১২৩ জনের। এদের ২৫ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছিল।
গত সোমবার ২৪ ঘণ্টায় ঢামেকের করোনা ইউনিটে ১৭ জন মৃত্যুবরণ করেন। এ নিয়ে গত ২ মে থেকে ৩৯ দিনে ঢামেকের করোনা ইউনিটে ৫২৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে গতকাল ২৪ ঘণ্টায় ২০ জনের মৃত্যু হয়েছে। ঢামেক হাসপাতালের নির্ভরযোগ্য সূত্রে এ সব তথ্য জানা গেছে।
হাসপাতাল সূত্র জানায়, উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন এমন ব্যক্তিদেরও করোনা পরীক্ষা করেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। পরে অনেকের শরীরে করোনার সংক্রমণ পজিটিভ ধরা পড়েছে। অনেকের নেগেটিভ এসেছে। আবার অনেকের নমুনা পরীক্ষার রেজাল্ট এখনো আসেনি।
হাসপাতালটির পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এ কে এম নাসির উদ্দিন বলেন, সব জায়গা ঘুরে তারপর আমাদের মেডিকেলে আসছে করোনার রোগীরা। সব থেকে ক্রিটিক্যাল রোগীরা আমাদের হাসপাতালে এসে ভর্তি হচ্ছেন। করোনায় আক্রান্ত হয়ে যারা মারা যাচ্ছেন, তাদের অধিকাংশ বয়স্ক রোগী।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের চিকিৎসক মুজিবুর রহমান বলেন, আমাদের হাসপাতালে করোনার রোগী আসার হার বহুগুণ বেড়ে গেছে। এমন অবস্থায় দাঁড়িয়েছে যে হাসপাতালে রোগীরা বেড পাচ্ছেন না। আমরা যারা চিকিৎসা পেশায় আছি, আমরা কিন্তু জীবনের চরম ঝুঁকি নিয়ে দিনরাত কাজ করে যাচ্ছি। যখন হাসপাতালের বাইরে আসি, দেখছি মানুষ মোটেও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলছেন না। অনেকে মুখে মাস্কও পরছেন না। ফলে করোনার ঝুঁকি কিন্তু অনেকে গুণ বেড়ে যাচ্ছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।