পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
শ্রমিক ছাঁটাই বন্ধের অনুরোধ জানিয়ে তৈরি পোশাক শিল্প মালিকদের চিঠি দিয়েছে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর- ডাইফি। বিজিএমইএ বলছে, ডাইফির চিঠি এরইমধ্যে পাঠানো হয়েছে সদস্য কারখানগুলোতে। একই সঙ্গে কারখানা পরিচালনা করার ক্ষেত্রে শ্রম আইন মানা হচ্ছে কি-না তা নজরদারিতে রাখা হয়েছে। তবে শ্রমিক নেতাদের অভিযোগ, এখনও অব্যহত রয়েছে শ্রমিক ছাঁটাই।
করোনার কারণে চাকরি হারানোর আতঙ্ক বাড়তে থাকে পোশাক শ্রমিকদের মাঝে। এরই প্রেক্ষাপটে শ্রমিক ছাঁটাই বন্ধের অনুরোধ জানিয়েছে বিজিএমইএকে একটি চিঠি দিয়েছে ডাইফি। চিঠিতে উল্লেখ করা হয় ঈদ-উল-ফিতরের পর থেকে ঢাকা, চট্টগ্রামসহ শিল্প অধ্যুষিত এলাকার ৬৭টি কারখানার সাড়ে ১৭ হাজার শ্রমিককে ছাঁটাই করা হয়েছে।
চিঠির প্রতিক্রিয়ায় বিজিএমইএ বলছে, এরই মধ্যে সংগঠনের সদস্যদের ডাইফির চিঠির ব্যাপারে জানানো হয়েছে। নজরদারিতে রাখা হয়েছে কারখানা পরিচালনা করার ক্ষেত্রে শশ্রম আইনের লঙ্ঘন হচ্ছে কি-না। বিজিএমইএ’র সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ফয়সাল সামাদ বলেন, আমরা ডাইফি থেকে চিঠিটা পেয়েছি। সেটা আমাদের মেম্বারদের কাছে জানিয়েছি। আমরা একটা ব্যবস্থা করছি।
শ্রমিক নেতাদের অভিযোগ, এখনো শ্রমিক ছাঁটাই করছেন শিল্প মালিকরা। শ্রমিক নেতাদের পরামর্শ, যৌক্তিক কারণে মালিকপক্ষ শ্রমিক ছাঁটাই করতে বাধ্য হলে তা যেন শ্রমিক-মালিক দ্বিপাক্ষিক ও শ্রম আইন মেনে হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।