পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চট্টগ্রামে করোনা উপসর্গ নিয়ে মৃত্যু বাড়ছে। গত কয়েকদিনে রাজনৈতিক নেতা থেকে শুরু করে অনেকে মারা গেছেন। দিনে দিনে এ সংখ্যা বাড়ছে। তবে স্বাস্থ্যবিভাগের কাছে এমন মৃত্যুর প্রকৃত সংখ্যা নেই। সিভিল সার্জনের হিসাবে গতকাল শুক্রবার পর্যন্ত করোনায় মারা গেছেন ৮৯ জন।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন করোনা উপসর্গ নিয়ে মৃত্যু তার চেয়ে অনেক বেশি। গতকাল জেনারেল হাসপাতালে কালিপদ দে নামে এক বৃদ্ধের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে যারা মারা যাচ্ছেন মিডিয়ায় তাদের করো কারো মৃত্যুর খবর আসছে। তবে বাসা বাড়িতে মৃত্যুর বেশির ভাগ ঘটনা মিডিয়ায় আসছে না। যারা মৃত্যুর আগে নমুনা দিয়ে গেছেন রিপোর্ট পজেটিভ আসার পর করোনায় মৃত্যুর তালিকায় তাদের নাম আসছে।
নমুনা টেস্টের সুযোগ কম হওয়ায় উপসর্গ নিয়েই মৃত্যু বাড়ছে। আবার তারা চিকিৎসাও পাচ্ছেন না। সরকারি হাসপাতাল করোনা রোগীতেই ভরা। সেখানে উপসর্গ নিয়ে যারা যান তাদের বেশির ভাগের ঠাঁই হয় না। আবার উপসর্গ থাকায় বেসরকারি হাসপাতাল তাদের জন্য দরজা খোলে না।
ফলে বাসা বাড়িতে থেকে তারা অজান্তে সংক্রমণ ছড়িয়ে দিচ্ছেন। সিভিল সার্জন ডা. সেখ ফজলে রাব্বি বলেন, উপসর্গ দেখা দিলেই টেস্টের জন্য ভিড় জটলা না করে আইসোলেশনে চলে যেতে হবে। টেস্টের রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত সেখানেই থাকতে হবে।
এদিকে চট্টগ্রামে করোনা সংক্রমণ বেড়েই চলেছে। নতুন করে পাঁচ চিকিৎসকসহ আরও ১৩২ জনের নমুনায় সংক্রমণ পাওয়া গেছে। তিনটি ল্যাবে ৪৬৪টি নমুনা পরীক্ষায় ১৪০ জনের সংক্রমণ পাওয়া যায়, যার মধ্যে আটজন রোগীর নমুনা দ্বিতীয়বার পরীক্ষায় পজেটিভ আসে।
চট্টগ্রাম জেলায় এ পর্যন্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে তিন হাজার ৬৬৪ জনে। মারা গেছেন ৮৯ জন। সুস্থ হয়ে হাসপাতাল ছাড়েন ২৫২ জন। আর বাসায় থেকে সুস্থ হয়েছেন ৭৫০ জন। এনিয়ে মোট সুস্থ ১০০২ জন। হাসপাতালে ভর্তি আছেন ২৫৮ জন এবং বাসায় আইসোলেশনে ৩৭৫ জন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।