পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
এক্সিম ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ হায়দার আলী মিয়া ও অতিরিক্ত এমডি মোহাম্মদ ফিরোজ হোসেনকে গুলি করে হত্যার চেষ্টাসহ আটকে রেখে নির্যাতনের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় সিকদার গ্রুপের মালিক জয়নাল সিকদারের ছেলে এবং গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রন হক সিকদার ও তার ভাই দিপু হক সিকদারকে অভিযুক্ত করে রাজধানীর গুলশান থাকায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলা দায়েরের পর থেকে আসামিরা পলাতক রয়েছেন এবং তাদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে বলে দৈনিক ইনকিলাবকে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের গুলশান জোনের ডিসি সুদীপ্ত কুমার চক্রবর্তী।
গুলশান থানার ওসি মো. কামরুজ্জামান জানান, বাদীর লিখিত অভিযোগ পাওয়ার পর মামলা নেয়া হয়েছে। এই মামলার দুই আসামি পলাতক আছেন। তাদের পেলেই গ্রেফতার করা হবে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ঘটনাটি ঘটেছে রাজধানীর বনানীর ১১ নম্বর সড়কের সিকদার হাউসে গত ৭ মে। এক্সিম ব্যাংক থেকে ৫০০ কোটি টাকা ঋণ চেয়ে সময়মতো না পাওয়াতেই চলে এ নির্যাতন। এ ঘটনার পর মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন ব্যাংকের দুই শীর্ষ কর্মকর্তা, আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন তারা। মূলত ৫০০ কোটি টাকা ঋণের জন্য বন্ধকি দেয়া সম্পত্তি দেখাতে নিয়ে গিয়েই জিম্মি করা হয় এই দুই ব্যাংক কর্মকর্তাকে। এরপর বনানীর বাসায় ধরে আনা হয়। ঘটনার দিন দুপুর ১২টায় জিম্মি হওয়ার পর সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় মুচলেকা দিয়ে মুক্তি পান শীর্ষ পর্যায়ের এই দুই ব্যাংক কর্মকর্তা। এ সময় সিকদার গ্রæপের মালিকানাধীন ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি চৌধুরী মোসতাক আহমেদ উপস্থিত ছিলেন। গুলশান থানায় এক্সিম ব্যাংক কর্তৃপক্ষের দায়ের করা মামলায় এসব অভিযোগ করা হয়েছে।
মামলার নথিতে উল্লেখ করা হয়েছে, এক্সিম ব্যাংক থেকে ৫০০ কোটি টাকা ঋণ পেতে আবেদন করে সিকদার গ্রæপ। এ জন্য ৭ মে বেলা ১১টায় এক্সিম ব্যাংকের গুলশানের প্রধান কার্যালয়ে আসেন রন হক সিকদার ও ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি চৌধুরী মোসতাক আহমেদ। তারা ব্যাংকটির এমডি ও অতিরিক্ত এমডিকে ঋণের বিপরীতে জামানত হিসেবে রূপগঞ্জের আদি নওয়াব আসকারি জুট মিল পরিদর্শনে নিয়ে যান। পরিদর্শনে গিয়ে জামানত হিসেবে ওই সম্পত্তির বন্ধকি মূল্য নথিপত্রে দেখানো মূল্যের চেয়ে কম উল্লেখ করেন ব্যাংকটির এমডি ও অতিরিক্ত এমডি। এরপর রন হক সিকদার তাদের পূর্বাচলের ‘আইকন টাওয়ার’ পরিদর্শনে যেতে বলেন। কিন্তু টাওয়ার পরিদর্শনে গিয়ে রন হক সিকদার ও চৌধুরী মোসতাক আহমেদকে না পেয়ে এবং প্রকল্পের ভেতরের সড়ক অপরিচিত হওয়ায় এক্সিম ব্যাংকের এমডি ও অতিরিক্ত এমডি ৩০০ ফিট সড়ক ধরে ঢাকায় ফিরতে শুরু করেন। পরে ওই সড়কে রন হক সিকদার ও ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডিকে দেখতে পান তারা। পরে তাদের লক্ষ্য করে গুলি করা হয় এবং এরপর এক্সিম ব্যাংকের এমডির গাড়িতে ব্যাংকটির অতিরিক্ত এমডিকে তোলা হয়।
মামলায় বলা হয়েছে, তাদের সিকদার হাউসের ৩য় তলায় নেয়ার পর রন হক সিকদার ব্যাংকটির এমডির উদ্দেশে বলেন, তোর কত বড় সাহস যে আমার কথা অমান্য করিস। গুলি করে জন্মের মতো খোড়া করে দিব। সেখানে তাকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ঋণ দেয়ার জন্য হুমকি দেয়া হয়। আর ব্যাংকটির অতিরিক্ত এমডিকে নিয়ে যাওয়া হয় ৬ষ্ঠ তলায়।
অতিরিক্ত এমডির উদ্দেশে রন হক সিকদার বলেন, প্রতি কাঠা জমির দাম আড়াই কোটি টাকা, আর তুই কেন বললি প্রতি বিঘার দাম আড়াই কোটি টাকা। এখনই তোকে শেষ করে ফেলব। এ সময় দিপু হক সিকদার ব্যাংকটির অতিরিক্ত এমডিকে মারধরের চেষ্টা করেন।
এক্সিম ব্যাংকের এমডিকে গুলি ঘটনা অস্বীকার করে ব্যাখ্যা ন্যাশনাল ব্যাংকের
সিকদার গ্রæপের দুই পরিচালকের হাতে এক্সিম ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও অতিরিক্ত এমডি নির্যাতিত হওয়ার ঘটনায় ব্যাখ্যা দিয়েছে ন্যাশনাল ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। ন্যাশনাল ব্যাংক সিকদার গ্রæপের মালিকানাধীন।
ন্যাশনাল ব্যাংকের পক্ষে সিনিয়র আইনজীবী আব্দুল বাছেত মজুমদার বুধবার এক বিবৃতিতে জানান, ন্যাশনাল ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের নির্দেশে এক্সিম ব্যাংক কর্তৃক ঋণ আবেদন এবং ১৯ মে গুলশান থানার মামলা পর্যালোচনা করে জানাচ্ছি যে, এক্সিম ব্যাংকের জনৈক পরিচালক ব্যবসা প্রসারের জন্য ন্যাশনাল ব্যাংক থেকে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন প্রকারের ঋণসুবিধা গ্রহণ করেন। জনৈক পরিচালক তার কন্যার নামেও ঋণসুবিধা গ্রহণ করেন, তিনি বেনামে ঋণসুবিধা গ্রহণের জন্য প্রস্তাব পাঠান। গুলশান থানায় করা মামলার বাদী নিজেও ন্যাশনাল ব্যাংক থেকে ঋণসুবিধা নিয়েছেন। এসব ঋণের উপযুক্ত জামানত নেই। এরপরও বর্তমান করোনা পরিস্থিতিতে জনৈক পরিচালক ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান ১৩ মে ৫ কোটি টাকা ঋণসুবিধা গ্রহণ করেন।
ব্যাখ্যায় আরও বলা হয়েছে, ৭ মে দুপুর ১২টা থেকে সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত ঘটনার বিবরণ দেখিয়ে সিরাজুল ইসলাম মামলা করেন। মামলায় এক্সিম ব্যাংক থেকে ৫০০ কোটি টাকা ঋণ নেয়ার অভিযোগ করা হয়। অথচ রন হক সিকদার এ ধরনের কোনো ঋণের আবেদন করেন নি।
এ ছাড়া রন হক সিকদার ও ন্যাশনাল ব্যাংকর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ৭ মে এক্সিম ব্যাংকের গুলশান অ্যাভিনিউ শাখায় যাননি, কোনো ঋণ প্রস্তাব নেই এবং ব্যাংকটির এমডি ও অতিরিক্ত এমডির সঙ্গে দেখা করেন নি। সে ক্ষেত্রে ঋণ ও ঋণের জামানতসংক্রান্ত বিষয় নিয়ে দরকষাকষির সুযোগ আসতে পারে না।
আর মামলার বাদী এই ঘটনার সাক্ষীও নন। তিনি এক্সিম ব্যাংকের এমডি ও অতিরিক্ত এমডির সঙ্গে আলোচনা না করে শুধু নির্বাহীদের সঙ্গে কথা বলে ঘটনার ১২ দিন পর উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মামলা করেন। এ মামলা ন্যায়বিচারের পরিপন্থী এবং সামাজিকভাবে হেয় করার জন্য করা হয়েছে।
ন্যাশনাল ব্যাংক লিঃ কর্তৃক প্রদত্ত বিবৃতির প্রতিউত্তর
২৬ মে ২০২০ এ দৈনিক প্রথম আলো এ প্রকাশিত এ´িম ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালকদ্বয়কে সিকদার গ্রæপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব রন হক সিকদার এবং পরিচালক জনাব দিপু হক সিকদার কর্তৃক অপহরন ও হত্যা চেষ্টার ঘটনায় সৃষ্ট মামলার রিপোর্টের পরিপ্রেক্ষিতে ন্যাশনাল ব্যাংক লিঃ কর্তৃক তাদের নিয়োজিত বিজ্ঞ জেষ্ঠ্য আইনজীবী জনাব আবদুল বাছেত মজুমদার কর্তৃক প্রদত্ত ব্যাখ্যা/বিবৃতি বিভিন্ন পত্রিকায় ২৭ মে, ২০২০ তারিখে প্রকাশিত হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে মামলার বাদী লেঃ কর্ণেল (অবঃ) সিরাজুল ইসলাম, বিপি, পরিচালক এক্সপোর্ট ইমপোর্ট ব্যাংক অব বাংলাদেশ লিমিটেড এবং ব্যাংক কর্তৃক নির্দেশনা প্রাপ্ত হয়ে আমি নি¤œ স্বাক্ষরকারী মিয়া মোহাম্মদ কাউছার আলম, আইনজীবী, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট, হাইকোর্ট বিভাগ নি¤œলিখিত জবাব প্রদান করছি।
১। ন্যাশনাল ব্যাংক লিঃ এর বিরুদ্ধে উক্ত ঘটনার বিষয়ে কোন প্রকার অভিযোগ মামলার বাদী কর্তৃক আনয়ন করা হয় নাই। ন্যাশনাল ব্যাংক লিঃ স্বপ্রণোদিত বিবৃতি প্রদান করা অপ্রাসঙ্গিক এবং প্রকৃত ঘটনা ভিন্ন খাতে প্রবাহের অপচেষ্টা মাত্র। উল্লেখ্য যে সর্বজন শ্রদ্ধেয় জেষ্ঠ্য আইনজীবী জনাব আবদুল বাছেত মজুমদার এর স্বাক্ষরিত বিবৃতি উক্ত ব্যাংকের অফিসিয়াল প্যাডে এ প্রদান বিস্ময়কর এবং তা আইনজীবী কর্তৃক প্রদত্ত ব্যাংখ্যা হিসাবে আইনত সমর্থন যোগ্য নয়।
২। এক্সিম ব্যাংকের জনৈক পরিচালকের ন্যাশনাল ব্যাংক লিঃ থেকে ঋণ গ্রহন, কিংবা পরিচালকের কন্যার নামে ঋণ আবেদন, বাদীর ঋণ গ্রহন এবং উপযুক্ত জামানত না থাকার বিষয়টি সম্পূর্ণ অপ্রাসঙ্গিক এবং ঘটনার সাথে কোন লেশমাত্র নাই। আর্শ্চার্যজনক যে, একটি পাবলিক ব্যাংক জনগনের বিশ^াস ও আস্থার দিকে বিন্দুমাত্র লক্ষ্য না করে অবান্তর বিষয়ের অবতারণা করে দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাংকিং সেক্টরকে অস্থিতিশীলকারীদের এবং অপরাধীদের সহায়তা করে বিবৃতির মাধ্যমে ব্যাংকিং সেক্টর ও উক্ত ব্যাংককে বৈশি^ক ও দেশীয় করোনা দূর্যোগকালীন সময়ে কলূষিত ও প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। যদি কোন ঋণ বিষয়ে কোন অনিয়ম থেকে থাকে তা অবশ্যই ন্যাশনাল ব্যাংক লিঃ কর্তৃপক্ষকেই দায়ভার নিতে হবে।
৩। ন্যাশনাল ব্যাংক লিঃ এর লেটার হেড প্যাডে ‘প্রদত্ত ব্যাখ্যায় জনাব রন হক সিকদার কর্তৃক এক্সিম ব্যাংকের নিকট ঋণ সর্ম্পকিত বিষয়াদি এবং ঘটনা সম্পূর্ণ অস্বীকার করা হয়, যা সর্বৈবই মিথ্যা। সিকদার গ্রæপ অত্র ব্যাংকের দীর্ঘদিনের ঋণগ্রহীতা। মামলায় উল্লেখিত ৫০০ কোটি টাকা ঋণ গ্রহনের নিমিত্তে নিরাপত্তা জামানত (পড়ষষধঃবৎধষ ংবপঁৎরঃু) পরিদর্শনে দেখানো বাজার মূল্য ও প্রকৃত মূলের মধ্যে বিস্তার ফারাক থাকায় এবং উক্ত ভূমির মালিকানা বিরোধ বিদ্যমান থাকায় ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক বিষয়টি অবতারনা ও দ্বিমত পোষণ করলে অতঃপর উক্ত মামলার আসামী জনাব রন হক সিকদার ক্রোধান্বিত হয়ে মামলায় উল্লেখিত স্থানে এক্সিম ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালকদ্বয়কে লক্ষ্য করে অতর্কিত গুলি বর্ষণ করেন যা লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়। অতপর উক্ত মামলার আসামীগণ এবং তাদের সঙ্গীয় লোকজন অত্র ব্যাংকের এ দুইজন প্রধান ও উপপ্রধান নির্বাহীকে অপহরণ করতঃ আসামীগনের গোপন আস্তানায় নিয়ে ব্যাপক নির্যাতনসহ ভয়ভীতি প্রদর্শনের মাধ্যমে জোরপূর্বক কাগজে স্বাক্ষর আদায় করেন।
৪। উক্ত ব্যাখ্যায় বলা হয় যে মামলার বাদী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালকের সাথে আলোচনা না করে ১২ দিন পরে মামলা দায়ের করেন, যা সম্পূণ অসত্য। মামলার বাদী ভিকটিম ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালকের সাথে প্রয়োজনীয় আলাপ আলোচনা, নির্দেশনা ও সম্মতিতে ঘটনা অবহিত হয়ে ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের অনুরোদনক্রমে উক্ত মোকাদ্দমা দায়ের করেন, যা মোকদ্দমায় বিলম্বের কারণের স্থানে উল্লেখ আছে। বাদী ও ভিকটিমের নিকট মামলার ঘটনা প্রমানের যথেষ্ট স্বাক্ষ্য ও প্রমান রয়েছে এবং আইনী প্রক্রিয়ায় তা প্রদর্শন ও প্রমান করা হবে। প্রতিবাদলিপিতে এসমস্ত বিষয়ের অহেতুক অবতারনা তদন্ত কার্যক্রমে প্রতিব›দ্বকতা সৃষ্টির অপতৎপরতা ও কুটকৌশল বলে বাদী মনে করেন।
৫। উক্ত ব্যাখ্যায় ন্যাশনাল ব্যাংক লিঃ ও তার পরিচালনা পর্ষদের সুনাম ক্ষুন্ন করার জন্য মামলাটি রুজু করা হয়েছে বলে যে দাবী করা হয় তা সম্পূর্ণ অসত্য, অপ্রাসঙ্গিক এবং মামলার বাদী কর্তৃক অস্বীকৃত। এখানে উল্লেখ্য যে, ন্যাশনাল ব্যাংক লিঃ একটি পাবলিক লিমিটেড কোম্পানী যার বিরুদ্ধে অত্র বাদী কিংবা ভিকটিমদের কোন অভিযোগ না থাকা সত্তে¡ও ন্যাশনাল ব্যাংক লিঃ এর একটি স্বার্থান্বেষী মহল পাবলিক লিমি্েটড কোম্পানীর এবং ব্যাংকিং নিয়ম নীতি ও সুনাম ক্ষুন্ন করে ব্যাংকটিকে কলূষিত করেছে।
উপরোক্ত ঘটনা ও পরিস্থিতিতে ন্যাশনাল ব্যাংক লিঃ কর্তৃক প্রেরিত ব্যাখ্যা/প্রতিবাদ এবং বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত উক্ত প্রতিবাদ সম্পূর্ন অগ্রহনযোগ্য, অপ্রাসঙ্গিক, অবান্তর, অসত্য ও আইন বর্হিভূত বিধায় এক্সপোর্ট ইমপোর্ট ব্যাংক অব বাংলাদেশ লিমিটেড এবং বাদী কর্তৃক তা প্রত্যাখ্যাত হলো।
অত্র প্রতিউত্তরে যা সরাসরি স্বীকার করা হয় নাই তা অস্বীকৃত বলে গণ্য হবে। অত্র প্রতিউত্তর আমার মক্কেল কর্তৃক নির্দেশিত হয়ে প্রদান করা হল। ধন্যবাদান্তে মিয়া মোহাম্মদ কাউছার আলম, আইনজীবী, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।