পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে পণ্যবাহী অতিরিক্ত গাড়ির পাশাপাশি প্রাইভেট গাড়ির ভিড় বেড়েছে দ্বিগুণ। ঈদকে সামনে রেখে হঠাৎ করেই প্রাইভেট গাড়ি চলাচলের অনুমতি দেয়ায় কারণে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লার অংশের উভয় পাশে প্রায় ২০ কিলোমিটার এলাকায় তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। গতকাল ভোর থেকে মহাসড়কের ভবেরচর এলাকা থেকে ইলিয়টগঞ্জ পর্যন্ত থেমে থেমে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে।
পুলিশ সদর দফতরের এক নির্দেশনায় বলা হয়েছে, মানুষ ব্যক্তিগত গাড়িতে বাড়ি ফিরতে পারবে। তবে গণপরিবহন বন্ধ থাকবে। মানুষকে বাড়ি ফিরতে বাধা না দিয়ে তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশ সদস্যদের বলা হয়েছে। তবে কেউ যেন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বাড়ি ফেরার চেষ্টা না করে তা নিশ্চিত করারও নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। এ বিষয়ে দাউদকান্দি হাইওয়ে থানার এসআই জাহিদ হাসান দৈনিক ইনকিলাবকে বলেন, সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী যারা প্রাইভেট গাড়িতে করে বাড়ি যেতে চায় তারা বাড়ি যেতে পারবেন। তাই প্রাইভেট কোন গাড়িকে চলাচলে কোন বাধা দিচ্ছি না। যানজট নিরসনের ব্যাপারে দিনরাত কাজ করছি মহাসড়কে।
শুক্রবার ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে সরেজমিনে দেখা যায়, মহাসড়কে বেড়েছে মানুষ ও পরিবহনের অবাধ চলাচল। গণপরিবহন না থাকলেও অন্যান্য যান চলছে স্বাভাবিকভাবেই। অনেক জায়গায় দেখা গেছে আগের মতো মানুষ ও যানবাহনের জটলা। চালকরা বলছেন, পেটের দায়েই রাস্তায় নামতে হচ্ছে তাদের। গাড়ি না চালালে খাওয়া জুটবে না।
পণ্যবাহী গাড়ি চালক গোফরান দৈনিক ইনকিলাবকে বলেন, আগের চেয়ে মানুষের বাইরে বের হওয়ার প্রবণতা বেশি। তার জন্যই সড়কে যানজট। মহাসড়কের বিভিন্ন স্ট্যান্ডগুলোতে শত শত যাত্রী গাড়ির অপেক্ষা করতে দেখা গেছে। সড়কে ব্যক্তিগত গাড়ি ও সিএনজি অটোরিকশার পাশাপাশি বিভিন্ন এলাকায় মানুষের ভিড়ও দেখা গেছে। অনেককে হেঁটে বাড়ি ফিরতে দেখা গেছে।
গৌরীপুরের সিএনজি অটোরিকশাচালক আলমগীর হোসেন বলেন, পেটের তাগিদে গাড়ি নিয়ে বের হয়েছি। তবে আগের চেয়ে অনেক বেশি যাত্রী মিলছে। আগেও খুব ভয় ও আতঙ্ক ছিল মানুষের মাঝে, এখন আর সেটা নেই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।