বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
চট্টগ্রাম নগরীর সৌন্দর্য ঢেকে দেয়া বিলবোর্ড উচ্ছেদে ফের অভিযান শুরু করেছে সিটি কর্পোরেশন। বুধবার আরও তিনটি বিলবোর্ড উচ্ছেদ করেন কর্পোরেশনের ভ্রাম্যমাণ আদালত।
নগরীর জাকির হোসেন রোড, দেওয়ানহাট ওভারব্রিজ ও পাঠানটুলী চৌমুহনী এলাকায় বিলবোর্ড তিনটি উচ্ছেদ করা হয়। অভিযানে চসিক স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট (যুগ্ম জেলা জজ) জাহানারা ফেরদৌস ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আফিয়া আখতার নেতৃত্ব দেন।
এর আগে মঙ্গলবার বিলবোর্ড স্থাপন করায় নগরীর জাকির হোসেন রোডে খুলশী ১ নম্বর সড়কের এক ভবন মালিককে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। ওই দিন মোট চারটি বিলবোর্ড উচ্ছেদ করা হয়। এ নিয়ে দুই দিনে সাতটি বিলবোর্ড অপসারণ করা হল।
দায়িত্ব গ্রহণের পর চট্টগ্রাম নগরীকে বিলবোর্ডমুক্ত করার ঘোষণা দেন মেয়র
আ জ ম নাছির উদ্দীন। নগরীকে বিলবোর্ডর জঞ্জালমুক্ত করার দাবিতে সোচ্চার ছিলেন নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরাও।
২০১৬ সালের ১৪ জানুয়ারি রাত থেকে বিলবোর্ড অপসারণে নগরীতে ‘ক্র্যাশ প্রোগ্রাম’ শুরু করে চসিক । পাশাপাশি এই অভিযানে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের একাধিক নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটও অংশ নিয়েছিলেন।
তখন নগরীতে বিলবোর্ড, ইউনিপোল ও মিনিপোল মিলে ছয় হাজারের মতো উচ্ছেদ করা হয়।
টানা অভিযানে নগরী তখন বিলবোর্ডমুক্ত হয়। ফলে নগরীর বিভিন্ন পাহাড় এবং দৃষ্টিনন্দন স্থান দীর্ঘদিন পর নগরবাসীর দৃষ্টিসীমায় আসতে শুরু করে।
নগরীতে নতুন করে আর কোনো বিলবোর্ড স্থাপনের অনুমতি দেওয়া হবে না বলে তখন ঘোষণা দিয়েছিলেন মেয়র নাছির।
তবে হঠাৎ করে কিছু এলাকায় বিলবোর্ড স্থাপন করতে দেখা যায়। এ নিয়ে আবার আলোচনা শুরু হলে বিলবোর্ড উচ্ছেদে অভিযান শুরু করে চসিক।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।