পুনরায় যমুনা ব্যাংকের এমডি হলেন মির্জা ইলিয়াছ উদ্দিন আহমেদ
যমুনা ব্যাংক লিমিটেড-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও হিসেবে আরও ৫ বছরের জন্য পুনরায় নিয়োগ পেয়েছেন মির্জা ইলিয়াছ উদ্দিন আহমেদ। বাংলাদেশ ব্যাংক তাকে পুনঃনিয়োগের অনুমোদন দিয়েছে।
কর্পোরেট রিপোর্ট : ২০১৫-১৬ অর্থবছরে কৃষিপণ্য রপ্তানিতে আয় হয়েছে ৫৯ কোটি ৬০ লাখ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার। যা সদ্য সমাপ্ত অর্থবছরের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে শূন্য দমশকি ১৮ শতাংশ বেশি। একইসঙ্গে ২০১৪-১৫ অর্থবছরে তুলনায় এই খাতের রপ্তানি আয় ১ দশমিক ৭১ শতাংশ বেড়েছে। বাংলাদেশ রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) জুলাই মাসে প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, সদ্য সমাপ্ত ২০১৫-১৬ অর্থবছরে কৃষিপণ্য রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৫৯ কোটি ৫০ লাখ মার্কিন ডলার। এই সময়ে আয় হয়েছে ৫৯ কোটি ৬০ লাখ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার। যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে শূন্য দশমিক ১৮ শতাংশ বেশি। একইসঙ্গে এর আগের অর্থবছরের তুলনাই কৃষিপণ্য রপ্তানি আয় ১ দশমিক ৭১ শতাংশ বেড়েছে। ২০১৫-১৬ অর্থবছরে চা রপ্তানিতে আয় হয়েছে ১৮ লাখ ৩০ হাজার মার্কিন ডলার; যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৮ দশমিক ৫০ শতাংশ কম। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে সময়ের তুলনায় এই খাতের রপ্তানি আয় ৩০ দশমিক ৪২ শতাংশ কমেছে। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে চা রপ্তানিতে আয় হয়েছিল ২৬ লাখ ৩০ হাজার মার্কিন ডলার। সদ্য সমাপ্ত অর্থবছরের সবজি রপ্তানিতে আয় হয়েছে ১০ কোটি ৩৪ লাখ ৪০ হাজার মার্কিন ডলার। যা এই লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১৫ দশমিক ৯৩ শতাংশ বেশি। একইসঙ্গে আগের অর্থবছরের তুলনায় এ খাতের রপ্তানি আয় ১ দশমিক ০৭ শতাংশ বেড়েছে। আলোচ্য সময়ে ফুলকপি ও বাঁধাকপি রপ্তানিতে আয় হয়েছে ৪৭ লাখ ৩০ হাজার মার্কি ডলার। যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৫৭ দশমিক ০০ শতাংশ এবং ২০১৪-১৫ অর্থবছরের সময়ের তুলনায় ৫৮ দশমিক ৩৬ শতাংশ কম। ২০১৫-১৬ অর্থবছরে তামাক রপ্তানিতে আয় হয়েছে ৫ কোটি ৪৯ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার; যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ২৬ দশমিক ৬৯ শতাংশ কম। একইসঙ্গে আগের অর্থবছরে মাসের তুলনায় এই খাতের আয় ১৯ দশমিক ৬৪ শতাংশ কমেছে। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে তামাক রপ্তানিতে আয় হয়েছিল ৬ কোটি ৮৪ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার। ২০১৫-১৬ অর্থবছরে ফল রপ্তানিতে আয় হয়েছে ২ কোটি ২ লাখ ৩০ হাজার মার্কিন ডলার; যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৪৫ দশমিক ৩২ শতাংশ এবং আগের অর্থবছরের তুলনায় ৪৭ দশমিক ৪৩ শতাংশ কম। আলোচ্য সময়ে মসলা জাতীয় পণ্য রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল ১ কোটি মার্কিন ডলার। এই সময়ের মধ্যে এই খাতে আয় হয়েছে ২ কোটি ৯০ লাখ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার; যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৪৫ দশমিক ৩০ শতাংশ বেশি। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে মসলা জাতীয় পণ্য রপ্তানিতে আয় হয়েছিল ২ কোটি ৩২ লাখ ৪০ হাজার মার্কিন ডলার।
২০১৫-১৬ অর্থবছরে শুকনো খাবার রপ্তানিতে আয় হয়েছে ৯ কোটি ৬০ লাখ ৪০ হাজার মার্কিন ডলার। ২০১৪-১৫ অর্থবছরের তুলনায় এই খাতে রপ্তানি আয় ১ দশমিক ৯০ শতাংশ বাড়লেও অর্জিত হয়নি লক্ষ্যমাত্রা। সদ্য সমাপ্ত অর্থবছরে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৩ দশমিক ৯৬ শতাংশ কম বৈদেশিক মুদ্রা আয় হয়েছে শুকনো খাবার রপ্তানিতে। ২০১৫-১৬ অর্থবছরে অন্যান্য কৃষিপণ্য রপ্তানিতে আয় হয়েছে ২৮ কোটি ৪৮ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার। যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৯ দশমিক ৫৬ শতাংশ বেশি। একইসঙ্গে এর আগের অর্থবছরের তুলনায় এ খাতে বৈদেশিক মুদ্রা আয় ১৬ দশমিক ৫৫ শতাংশ বেড়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।