গোপালগঞ্জেের কোটালীপাড়ায় এই মহামারি করোনা আতংকের মধ্যে ও ঘড়ে বসে নেই ছাত্রলীগ নেতাকর্মিরা তারা জিবনের ঝুকি নিয়ে প্রত্যেকটি ইউনিয়নের অসহায় কৃষকদের জমির পাকা ধান কেটে দিয়ে যেমন প্রশসনীয় হয়েছেন তেমনি তাদের এ অবদান চীর স্বরনীয় হয়ে থাকবে জাতির কাছে।

প্রতিদিনের মত আজও রবিবার উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলামের নেতৃত্বে উপজেলার কান্দি ইউনিয়নের রুহীদাস হাজরার দুই বিঘা জমির পাকা ধান কেটে পৌছে দিলেন ছাত্রলীগ। এসময় ধান কাটায় অংশগ্রহন করেন উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, সহ- সভাপতি রাসেল শেখ,সাজ্জাদ সুমন, কান্দি ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ সভাপতি শিক্ষক মনিন্দ্রনাথ রায়,সাধারণ সম্পাদক তুষার মধু,কান্দি ইউনিয়ন ছাত্রলীগ সভাপতি সাগর সিকদার,সাধারণ সম্পাদক বিপ্লব রায়,নাজমুল হুদা সহ কম পক্ষে ৩০ জন নেতাকর্মি। তারা অদম্য সক্তি আর প্রতিভা নিয়ে অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে চলেছেন কৃষকদের কাছে।

বিভিন্ন ইউনিয়নের কৃষকদের সাথে কথা বলে জানাগেছে ছাত্রলীগ নেতাদের কাছে পেয়ে কৃষকরা খুব খুশি হয়ে কৃষিবান্ধব ছাত্রলীগ বলেও তারা তাদের ভূয়ীসি প্রশংসা করেছেন,আবার কেউ কেউ তাদেের প্রান খুলে দোয়া ও আশির্বাদ করেছেন। কৃষকরা বলেছেন দেশে করোনা ভাইরাসের আতংকে মানুষ সরকারি নির্দেশনা মেনে ঘড়ে অবস্হান করে কর্মহীন হয়ে পড়েছেন সবাই,এদিকে জমির ইরি বোরো ধান পেকে গেছে কিন্তু শ্রমিকের অভাবে কাটতে পারছিলাম না,এমন সময় ছাত্রলীগের নেতাকর্মিরা এসে ধান কেটে দিয়ে যে উপকার করেছে তা কখনও ভোলা যাবেনা।

ধান কাটার এ কর্মসূচী নিয়ে উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম বলেন ছাত্রলীগ তো গ্রামের কৃষকদেরই ছেলেরা,তাছারা আমাদের অভিভাবক কৃষিবান্ধব, উন্নয়ন বান্ধব প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা,জাতির কল্যানের জন্য যে কোন সমস্যা বা দুর্যোগ সফলতার সাথে দিন রাত অক্লান্ত পরিছ্রম করে মোকাবিলা করে যাচ্ছেন, তাহলে আমরা পারবনা কেন, কৃষক বাচলে, বাচবে দেশ,শেখ হাসিনার বাংলাদেশ এই শ্লোগানকে বুকে ধারন করে দেশের মানুষের যে কোন সমস্যায় ছাত্রলীগ অগ্রনি ভুমিকা রেখে পাশে রয়েছে এবং ভবিশ্ব্যতে ও থাকবে।