পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের গবেষকদের উদ্ভাবিত নতুন করোনাভাইরাস কোভিড-১৯ পরীক্ষার ‘জি র্যাপিড ডট বন্ট’ কিট পরীক্ষায় ধীরগতির অভিযোগ তোলা হয়েছে। কিটের কার্যকারিতা পরীক্ষার জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) ছয় সদস্যের কমিটি গঠন করলেও কাজে অগ্রগতি নেই। জরুরি ভিত্তিতে বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে কমিটি কাজ করছে কি না তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র।
জানতে চাইলে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী গতকাল বলেন, এ আমাদের দুর্ভাগ্য যে আমরা তাদের বোঝাতেই পারছি না যে এটা জাতীয় জরুরি অবস্থা। এই সময়ে কিট পরীক্ষা জরুরি বিবেচনা করে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে করা দরকার। যে গতিতে সাড়া পাওয়ার কথা সে রকম পাচ্ছি না। ধীরগতি কৌশল কেন?
গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র সূত্র জানায়, গত ২ মে কিট পরীক্ষার কমিটি গঠন করা হলেও গত কয়েকদিনে কমিটি দুই-একবার বিষয়টি নিয়ে বসেছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত কিট পরীক্ষার বিষয়ে খুব বড় কোনো অগ্রগতি হয়নি।
গণস্বাস্থ্যের দেয়া কিট পরীক্ষার ধীর গতি প্রসঙ্গে জানতে চাইলে বিএসএমএমইউ-এর উপাচার্য অধ্যাপক ডা. কনক কান্তি বড়–য়া বলেন, আমরা একটি কমিটি গঠন করেছি। সেই কমিটি কাজ করছে। এটা একটা কনফিডেনশিয়াল বিষয়। কমিটি কাজ সম্পন্ন করে আমাকে জানাবে। জানানোর পর আমি বিষয়টি জানবো। তার আগ পর্যন্ত আমি জানবো না। এ বিষয়ে যা কিছু বলার তা এখন বলতে হলে কমিটির সদস্যরা বলতে পারবেন।
উল্লেখ্য, নানা বিতর্কের পর গত ৩০ এপ্রিল ওষুধ প্রশাসন অধিদফতর বিএসএমএমইউকে চিঠির মাধ্যমে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের কিটের কার্যকারিতা পরীক্ষা করে দেখার অনুমতি দেয়। ##
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।