Inqilab Logo

মঙ্গলবার ১৯ নভেম্বর ২০২৪, ০৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১৬ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

অর্থের প্রবাহ বাড়বে

অর্থনীতিকে গতিশীল করতে বহুমুখী পদক্ষেপ

হাসান সোহেল | প্রকাশের সময় : ৬ মে, ২০২০, ১২:০৩ এএম

করোনায় অঘোষিত লকডাউনে দুই কোটি মানুষ ক্যাশ টাকা প্রণোদনা পাচ্ছেন। ঋণের সুদও দুই মাসের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। পাশাপাশি দেশের ক্ষতিগ্রস্ত নিম্নআয়ের পেশাজীবী, কৃষক ও প্রান্তিক বা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের জন্য ৩ হাজার কোটি টাকা এনজিও’র মাধ্যমে প্রদান করাসহ নানামুখী উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এমনকি উন্নয়ন প্রকল্পের যেগুলো অত্যাবশ্যকীয় নয়, সেগুলোর বরাদ্দকৃত অর্থ আপাতত করোনা মোকাবেলায় ব্যয় করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ইতোমধ্যে ১ লাখ কোটি টাকার প্রণোদনা দেওয়া হয়েছে। ব্যাপকভাবে চলছে দেশে ত্রাণ বিতরণ। ১৫ রোজার পর থেকে বাড়বে দেশের ধনিক শ্রেণীদের যাকাত দেওয়া। এই যাকাতের পরিমানও দেশে প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকা। পাশাপাশি করোনার মধ্যেও এপ্রিল মাসে প্রায় ১ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। করোনার মধ্যেও কষ্ট করে হলেও রোজার মাসে ঈদ কেন্দ্রিক প্রবাসীদের এই রেমিট্যান্স প্রবাহ আরও বাড়বে। যা করোনার দুর্যোগের মধ্যেও দেশের টাকার প্রবাহকে চাঙ্গা করবে। মহামারীর মধ্যেও সমন্বিত পদক্ষেপে দেশের অর্থনীতিতে অর্থের প্রবাহ বাড়াবে, দেশের মানুষের আর্থ-সামাজিক গতিশীলতা অব্যাহত থাকবে। অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াবে বলে বিশেষজ্ঞরাও আশা প্রকাশ করছেন। তাদের মতে, ঈদের আগে সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় দেশে একটি বড় অঙ্কের অর্থের প্রবাহ হবে। গতি পাবে দেশের অর্থনীতি। বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, অর্থনীতিকে আগের পর্যায়ে নিতে হলে জনগনের স্বার্থে আরও বহুমখী পদক্ষেপ অব্যাহত রাখতে হবে।
জানতে চাইলে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ড্রাস্ট্রি (এফবিসিসিআই) সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিম ইনকিলাবকে বলেন, দেশের অর্থনীতিকে স্বাভাবিক রাখার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা চলছে। এক্ষেত্রে বর্তমান প্রেক্ষাপটে ব্যবসা-বাণিজ্য যতোটা স্বাভাবিক রাখা যায়, শিল্প কারখানায় যাতে বেতন-ভাতা দেওয়া যায়, কর্মসংস্থানে যাতে বড় ধরণের ক্ষতি না হয় সেদিকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে যারা ইনফরমাল সেক্টরে কাজ করছে তাদের আয় নেই। তারা যাতে সামাজিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সে জন্য ভাতা দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সবকিছু মিলিয়ে অর্থের প্রবাহ বাড়ার কারণে অর্থনেতিক কর্মকান্ডে গতি স্বাভাবিকভাবে ফিরে না আসলেও গতি থাকবে। স্থবির হয়ে পড়বে না। তাই বর্তমান পদক্ষেপগুলো দেশের অর্থনীতির জন্য সার্বিকভাবে ইতিবাচক বলে উল্লেখ করেন শেখ ফজলে ফাহিম।

তৈরি পোশাক শিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ’র সাবেক সভাপতি ও এফবিসিসিআই সহ-সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান ইনকিলাবকে বলেন, অর্থনীতির ভাষায় দুটো বিষয় একটি কৃচ্ছতা সাধন। অন্যটি হলো- অর্থনীতির মধ্যে টাকার প্রবাহ বাড়িয়ে অর্থনীতিকে গতিশীল করার চেষ্টা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই দুর্যোগের সময়ে টাকার প্রবাহ বাড়িয়ে অর্থনীতিকে গতিশীল করার চেষ্টা করছেন। এক্ষেত্রে তিনি মেগা প্রকল্প যেগুলো দ্রুততার সঙ্গে বাস্তবায়ন হচ্ছিল সেটা কিছুটা শ্লথ রেখে দেশের স্বার্থে অর্থনীতিকে চাঙ্গা রাখতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছেন। এখানে সবচেয়ে বড় কথা যেখানে প্রয়োজন সেখানে এবং দুর্নীতিমুক্তভাবে বাস্তবায়ন করা। এক্ষেত্রে সাধারণ জনগন থেকে সবার সহযোগীতা একান্ত কাম্য। সিদ্দিকুর রহমান বলেন, এসব প্রংসশনীয় উদ্যোগ নেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীকে অবশ্যই ধন্যবাদ জানাই। তিনি খুবই দুরদর্শীতা দেখিয়েছেন। কোন কিছু বলার আগেই তিনি নিজ থেকে দেশের স্বার্থে এসব সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এগুলো অবশ্যই মহৎ উদ্যোগ। তিনি চাচ্ছেন দেশের অর্থনীতি আবার ঘুড়ে দাড়াক। আবার তার নেতৃত্বে দেশের বড় বড় প্রকল্পগুলো দ্রুততার সাথে বাস্তবায়ন করা যায় সে চেষ্টাই করে যাচ্ছেন।

সূত্র মতে, করোনাভাইরাস মোকাবিলায় লকডাউনে বিপাকে পড়েছে দেশের প্রান্তিক মানুষ। আয়ের পথ বন্ধ মানুষগুলোকে সরাসরি সহায়তার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। উদ্যোগের অংশ হিসেবে দুই কোটি মানুষকে (৫০ লাখ পরিবার; পরিবার প্রতি চারজন) সরাসরি নগদ টাকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত ওেয়া হয়েছে। প্রতি পরিবার নগদ দুই হাজার ৪০০ টাকা করে পাবেন। পুরো বিষয়টি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় তদারক করছে বলে জানা গেছে। এদিকে বেসরকারি সংস্থা (এনজিও) বা ক্ষুদ্রঋণদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য এবার তিন হাজার কোটি টাকার একটি তহবিল গঠন করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এ তহবিল থেকে এনজিওগুলো মাত্র সাড়ে ৩ শতাংশ সুদে অর্থায়ন নিয়ে গ্রাহক পর্যায়ে সর্বোচ্চ ৯ শতাংশ সুদে বিতরণ করতে পারবে। এক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সর্বোচ্চ ৯ শতাংশ না বলে সুদ কত হবে তা নির্ধারণ করে দেওয়া উচিত ছিল বাংলাদেশ ব্যাংকের। অন্যথায় এনজিওরা বিপাকে ফেলবে দেশের ক্ষতিগ্রস্ত নিম্নআয়ের পেশাজীবী, কৃষক ও প্রান্তিক বা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের। আয় উৎসারি কর্মকান্ড পরিচালনার জন্য একক গ্রাহকের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৭৫ হাজার টাকা ঋণ দেওয়া যাবে। গ্রুপভিত্তিক অর্থায়নের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৩ লাখ টাকা ঋণ দেওয়া যাবে। ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের ঋণের আওতায় এককভাবে সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকা এবং যৌথ প্রকল্পের আওতায় গঠিত গ্রুপভিত্তিক অর্থায়নের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৩০ লাখ টাকা ঋণ দেওয়া যাবে। ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠানগুলো গ্রাহক থেকে সাপ্তাহিক, মাসিক ভিত্তিতে ঋণ আদায় করবে। আর ব্যাংকগুলো ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে অর্থ আদায় করবে।

ঋণ আদায়ের সব দায়-দায়িত্ব ও ঝুঁকি সংশ্লিষ্ট ক্ষুদ্রঋণ প্রতিষ্ঠান এবং অর্থায়নকারী ব্যাংককে বহন করতে হবে। গ্রাহক পর্যায়ে ক্ষুদ্রঋণের ক্ষেত্রে গ্রেস পিরিয়ডসহ মেয়াদ হবে সর্বোচ্চ ১ বছর। ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা পর্যায়ে ঋণের মেয়াদ হবে গ্রেস পিরিয়ডসহ সর্বোচ্চ ২ বছর। আর স্কিমের মেয়াদ হবে ৩ বছর।

এছাড়া বাংলাদেশে সম্ভাব্য অর্থনৈতিক প্রভাব মোকাবিলায় দেশের অর্থনৈতিক কর্মকান্ড পুনরুজ্জীবিতকরণ ও গতিশীল রাখার লক্ষ্যে এপ্রিল ও মে এই দুই মাসের ঋণের সুদও স্থগিত করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। করোনাভাইরাসের কারণে ঋণ আদায় না হলেও তা খেলাপি করতে পারবে না ব্যাংকগুলো। এর ফলে যারা ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছেন, তাদের আপাতত এই দুই মাসের সুদ গুনতে হবে না। এর আগে গত সপ্তাহে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মাঠ প্রশাসনের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সে বলেছেন, বিদ্যমান করোনা মহামারীর কারণে ব্যবসা-বাণিজ্য সবকিছু স্থবির হয়ে আছে। তাই ব্যবসায়ী ও শিল্পোদ্যোক্তাদের ঋণের সুদ ও কিস্তি পরিশোধ নিয়ে চিন্তা করতে হবে না। কীভাবে এর সমাধান করা যায়, সেটি আমি দেখব। একই সঙ্গে তিনি এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে অর্থমন্ত্রীকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেন। এর প্রেক্ষিতেই এই সার্কুলার দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। এতে দেশের ব্যবসায়ী ও শিল্পোদ্যোক্তারা উচ্ছ্ব্সিত প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তারা বলেন, এর ফলে কিছুটা হলেও তাদের মধ্যে স্বস্তি ফিরেছে। একই সঙ্গে ক্ষতি সামাল দিতে সুদ মওকুফ ডিসেম্বর পর্যন্ত বর্ধিত করা প্রয়োজন হবে। তা না হলে তারা ক্ষতি সামাল দিতে পারবেন না।

বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর অবশ্য এই প্রণোদনার সঠিক ব্যবস্থাপনার ওপর জোর দিয়েছেন। সেন্টার ফর পলিসি (সিপিডি) ফেলো প্রফেসর ড. মুস্তাফিজুর রহমান প্রণোদনা প্যাকেজ বাস্তবায়ন যেন জটিল না হয় তার ওপর জোর দিয়েছেন।#



 

Show all comments
  • Mominul Islam ৫ মে, ২০২০, ১২:৫৪ এএম says : 0
    করোনাভাইরাস মহামারিতে কর্ম হারানো দরিদ্র মানুষদের জন্য পাকিস্তান সরকার "এহসাস ইমার্জেন্সি ক্যাশ প্রোগ্রাম" নামে একটি অর্থ সহায়তা কর্মসূচী গ্রহণ করেছে। করোনাভাইরাসের কারণে সৃষ্ট অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের মধ্যে দিনমজুর সহ দরিদ্র মানুষ যেন ক্ষুধার্ত না থাকে সে জন্য ১ কোটি ২০ লক্ষ পরিবারকে পরিবার প্রতি এককালীন ১২ হাজার রুপী করে প্রদান করা হবে। এ জন্য ১৪ হাজার ৪শ কোটি রুপির বিশেষ বাজেটও বরাদ্দ করা হয়েছে। চাহিদা বাড়লে প্রয়োজনে অর্থের পরিমাণ আরো বাড়ানো হতে পারে। সাহায্য প্রার্থীরা ৮১৭১ নাম্বারে নিজেদের জাতীয় পরিচয়পত্র নাম্বার এসএমএস করে সাহায্যের আবেদন করবেন। সরকার বিভিন্ন ভাবে যাচাই করে দেখবে সাহায্য প্রার্থী এই বিশেষ সাহায্য পাওয়ার যোগ্য কিনা। সাহায্য প্রার্থী সরকারির চাকুরিজীবি, করদাতা, গাড়ির মালিক, বার বার বিদেশগমনকারী ইত্যাদি ক্যাটাগরির মধ্যে পড়লে সাহায্য পাবেন না। এছাড়া ন্যাশনাল স‌্যোসিওইকোনোমিক ডাটাবেজেরও সাহায্য নেয়া হবে। এভাবে যাচাই বাছাই করার পর সাহায্যপ্রার্থী সাহায্যপাওয়ার যোগ্য বিবেচিত হলে তাকে জানিয়ে দেয়া হবে কোন ব্যাংকের কোন শাখার এটিএম বা পজ মেশিন থেকে বায়োমেট্রিক ভেরিফিকেশানের মাধ্যমে তিনি তার এককালীন ১২ হাজার রুপী তুলতে পারবেন। অর্থ বিতরণ কেন্দ্রে করোনাভাইরাসের ঝুঁকির কথা মাথায় রেখে সামাজিকদূরত্বে নিয়মকানুন মেনে যেন অর্থ বিতরণ করা হয় সরকার সেই ব্যবস্থাও নিশ্চিত করবে। অর্থ বিতরণের জন্য পাকিস্তান সরকার হাবিব ব্যাংক ও ব্যাংক আলফালাহর ১৭ হাজার শাখা নির্ধারণ করে দিয়েছে। বৃহস্পতিবার ৯ এপ্রিল নাগাদ ব্যাংকে ৪ হাজার ৯২০ কোটি রুপি পাঠানো হয়েছে এবং দরিদ্ররা সেই অর্থ তুলতেও শুরু করেছেন । পাকিস্তান সরকারের পরিকল্পনা হলো আগামী আড়াই সপ্তাহের মধ্যে পুরো ১৪ হাজার ৪শ কোটি রুপি ১ লক্ষ ২০ কোটি পরিবারের মধ্যে বিতরণ সম্পন্ন করা। ---এটা হল প্রনোদনা.... status by Kallol Mustafa ====================== বাংলাদেশে যেইটা করা হয়েছে সেইটা হইলো স্টান্টবাজি। আর এইটা হইলো যে রাষ্ট্র পাব্লিককে সাপোর্ট দিতে চায়, তার স্টেপ। প্রকৃত প্রনোদনা। এইটাই সাইন্স। বুঝলে বুঝেন, না বুঝলে তেজপাতা।
    Total Reply(0) Reply
  • Asadullahil Galib ৫ মে, ২০২০, ১২:৫৫ এএম says : 0
    মারপ্যাঁচের প্যাকেজ দিয়ে কভারেজ পাওয়া যাবে কিন্তু ভয়ানক পরিস্থিতির মোকাবেলা সম্ভব না। এই মুহুর্তে জান বাঁচানো ফরজ, তাই দাওয়াখানা টাইপের প্রকল্প হাতে নিতে হবে। পরিস্থিতি বিবেচনায় প্যাকেজ ট্যাকেজ পরে নেওয়ার সুযোগ আছে।
    Total Reply(0) Reply
  • সাইফুল ইসলাম শিমুল ৫ মে, ২০২০, ১২:৫৫ এএম says : 0
    যাদের কোটি কোটি টাকা ব্যাংকে পড়ে আছে, তাদেরকে খরচ করাতে হবে, ত্রাণ সিস্টেম জোরদার করতে হবে।
    Total Reply(0) Reply
  • Fazlul Huq Khan Sumon ৫ মে, ২০২০, ১২:৫৬ এএম says : 0
    চাল ই ঠিক মতো দিতে পারছে না, চোরার দল চুরি করছে। ওদের হাতে নগদ টাকা দিলে সরকার ওই টাকার হদিস ই পাবে না।
    Total Reply(0) Reply
  • মোতাহের হোসেন ৫ মে, ২০২০, ১২:৫৬ এএম says : 0
    বাজারে টাকার প্রবাহ যে খাতেই বাড়ানো হোক না কেন সেটা সারকুলেশন হয়ে অন্য খাতগুলোতে যাবে। টাকার প্রবাহ শুধু কয়েকটি খাতে বাড়বে না৷ ডলারের বিপরীতে টাকার দাম কমবে৷ দ্রব্যমূল্যের দাম বাড়বে৷
    Total Reply(0) Reply
  • Tauhidul Islam ৫ মে, ২০২০, ১২:৫৭ এএম says : 0
    ঋণ বা নগদ যাই দেন না কেনো, সাপ্লাই চেইন আশানুরূপ কাজ করে কিনা তার উপর ই লক্ষ্যে অর্জন নির্ভর করছে।
    Total Reply(0) Reply
  • Mamdood Alamgir ৫ মে, ২০২০, ১২:৫৭ এএম says : 0
    This is the time to bring back all black money transferred from this country to different overseas safe havens including Swiss banks.
    Total Reply(0) Reply
  • শওকত আকবর ৫ মে, ২০২০, ৮:৪৯ এএম says : 0
    তিন হাজার কোটি টাকা এন জি ও´র মাধ্যমে প্রদান করা হবে।দেশে অনেক এন জি ও আছে।কোন´ কোন´ এন জি ও সরকার ঘোষিত এ ঋন প্রদান করবেন?তা সু নিদৃষ্ট করে দিতে হবে খ্খতিগ্রস্থ খ্খুদ্র ব্যাবসায়ীরা যেন বাদ না পড়ে।এ খ্খেত্রে যেন কোনরুপ তন্চকতা না হয়।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: করোনাভাইরাস

৪ জানুয়ারি, ২০২৩

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ