পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ঘূর্ণিঝড়, তাপদাহ, কালবৈশাখীসহ দেশজুড়ে বিভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ-দুর্বিপাকের ঘনঘটার পূর্বাভাস দেয়া হয়েছে চলতি মে (বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ) মাসে। গতকাল বিশেষজ্ঞ কমিটির সভায় জানানো হয়, মে মাসে বঙ্গোপসাগরে ২টি নিম্নচাপ সৃষ্টি হতে পারে। এরমধ্যে একটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে। করোনাভাইরাস মহামারী দুর্যোগ পরিস্থিতির মধ্যেই মে মাসে সম্ভাব্য ঘূণিঝড়টির নাম দেয়া হয়েছে ‘আম্ফান’।
দীর্ঘমেয়াদি এ পূর্বাভাসে আরও জানা গেছে, মে মাসে দেশের উত্তর থেকে ঢাকা বিভাগসহ মধ্যাঞ্চলে ২ থেকে ৩ দিন মাঝারি থেকে প্রচন্ড কালবৈশাখী ঝড় সংঘটিত হতে পারে। দেশের অন্যত্র ৪ থেকে ৬ দিন হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কালবৈশাখী ঝড় হতে পারে।
দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাস প্রদানের লক্ষ্যে গতকাল আবহাওয়া অধিদফতরের ঝড় সতর্কীকরণ কেন্দ্র ঢাকায় অনুষ্ঠিত বিশেষজ্ঞ কমিটির সভায় সভাপতিত্ব করেন আবহাওয়া অধিদফতরের পরিচালক ও কমিটির চেয়ারম্যান সামছুদ্দিন আহমেদ।
সভা সূত্রে পূর্বাভাসে আরও জানা গেছে, এ মাসে দেশের পশ্চিম ও উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে তীব্র ও মাঝারি তাপপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে। এ সময় পারদ উঠতে পারে ৩৮ থেকে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চল তথা বৃহত্তর সিলেটের কতিপয় স্থানে এ সময় ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে আকস্মিক বন্যার আশঙ্কাও রয়েছে। এহেন দুর্যোগে করোনাকালে বেড়ে যেতে পারে মানুষের দুর্ভোগের মাত্রা।
মে মাসে সারাদেশে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। তবে গত এপ্রিল (চৈত্র-বৈশাখ) মাসে দেশে স্বাভাবিকের চেয়ে গড়ে ২০ শতাংশ বেশি বৃষ্টি ঝরেছে। আবহাওয়া বিশেষজ্ঞ কমিটির সভায় জানানো হয়, গত এপ্রিল মাসে দেশে দিনের সর্বোচ্চ এবং রাতের সর্বনিম্ন গড় তাপমাত্রা সার্বিকভাবে স্বাভাবিকের তুলনায় ০ দশমিক ৯ এবং ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস কম ছিল।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।