পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দেশে এখন পর্যন্ত মোট করোনা রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮ হাজার ৭৯০ জন। ভাইরাসটিতে প্রাণ গেছে ১৭৫ জনের। আর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১৭৭ জন। রাঙ্গামাটি বাদে দেশের ৬৩ জেলাতেই কোভিড-১৯ ছড়িয়ে পড়েছে।
করোনায় ২১ থেকে ৩০ বছরের যুবকরাই বেশি আক্রান্ত হয়েছেন। মোট শনাক্তের ২৬ শতাংশই এ বয়সের যুবক। এছাড়া বেশি মারা গেছেন ৬০ বছরের বেশি বয়সের নারী-পুরুষ। শতকরা হিসাবে এদের সংখ্যা ৪২ ভাগ। স্বাস্থ্য অধিদফতরের নিয়মিত ব্রিফিং থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ব্রিফিংয়ে বলা হয়, ১ মে পর্যন্ত হিসাব অনুযায়ী ঢাকা বিভাগে রোগী মোট ৮৩ দশমিক ০৭ শতাংশ। এর মধ্যে ঢাকা শহরেই ৫৪ দশমিক ৭২ শতাংশ। ঢাকা বিভাগের ১৩ জেলার মধ্যে এখন পর্যন্ত নারায়ণগঞ্জে ৯৬৬ জনকে চিহ্নিত করা হয়েছে। এরপর সবচেয়ে বেশি রোগী গাজীপুরে ৩২২ জন। ঢাকা জেলায় ১০৯, নরসিংদীতে ১৫১, কিশোরগঞ্জে ২০১ আর মুন্সীগঞ্জে ১১২ জন রোগী। ঢাকা বিভাগে সবচেয়ে কম রোগী ফরিদপুরে ১৩ জন।
আইইডিসিআরের তথ্য অনুযায়ী, করোনাভাইরাসে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন যুবকরা। সবচেয়ে বেশি রোগী ২১ থেকে ৩০ বছর বয়সীদের মধ্যে ২৬ শতাংশ। এছাড়া ৩১ থেকে ৪০ বছর বয়সী রোগী ২৪ শতাংশ; ৪১ থেকে ৫০ বছর বয়সী রোগী ১৮ শতাংশ, ৫১ থেকে ৬০ বছর বয়সী ১৩ শতাংশ, ০ থেকে ১০ বছর বয়সী ৩ শতাংশ; ১১ থেকে ২০ বছর বয়সী ৮ শতাংশ এবং ষাটোর্ধ্ব রোগী ৮ শতাংশ।
তবে বয়স্করা কম আক্রান্ত হলেও মৃত্যু বেশি ষাটোর্ধ্বদের মধ্যে। এটা ৪২ শতাংশ। এরপরই বেশি মৃত্যু ৫১ থেকে ৬০ বছর বয়সীদের মধ্যে; যা ২৭ শতাংশ। এছাড়া ৪১ থেকে ৫০ বছর বয়সী ১৯ শতাংশ, ৩১ থেকে ৪০ বছরের ৭ শতাংশ, ২১ থেকে ৩০ বছরের ৩ শতাংশ রোগী মারা গেছেন। ১০ বছরের কম বয়সীদের মৃত্যু আছে ২ জন যা ২ শতাংশ। ১১ থেকে ২০ বছর বয়সীদের মধ্যে কোনো মৃত্যু নেই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।