পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোনাভাইরাস শংক্রমনের আশঙ্কার মধ্যেই কিছু গার্মেন্টস মালিক তাদের কারখানা খুলে দিয়েছে। কারাখানায় কর্মরত শ্রমিকরা দলবদ্ধভাবে ঢাকায় ফিরে একই পদ্ধতিতে কারখানায় কাজ করছে। রাস্তায় গার্মেন্টস শ্রমিকদের অবাধে যাতায়াত করতে এবং বিক্ষোভ দেখে এবার বেঁকে বসেছে পরিবহণ শ্রমিকরা। তারাও লকডাউন ভেঙ্গে বাস চালোনোর দাবিতে বিক্ষোভ করেছে।
গতকাল সায়েদাবাদ, মহাখালী, গাবতলীতে পরিবহণ শ্রমিকদের জটলা দেখা গেছে। সাভার উপজেলায় গণপরিবহন চালুর দাবিতে রাস্তায় বিক্ষোভ করেছে পরিবহন শ্রমিকরা। পরিবহণ শ্রমিকরা সকালে সাভার থানা বাসস্ট্যান্ডে অবস্থান নিয়ে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করলে পুলিশ তাদের সরিয়ে দেয়।
বিশ্বব্যাপী মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়া অত্যন্ত ছোঁয়াচে করোনাভাইরাস থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য পরস্পর থেকে দূরে থাকতে বলছেন বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন। বিশ্বেও অনেক দেশের মত বাংলাদেশ সরকারও গত ২৫ মার্চ থেকে প্রায় সবকিছু বন্ধ করে সবাইকে ঘরে থাকতে বলেছে। অনেক জেলা থেকে বের হওয়া এবং ঢোকাও নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
এই পরিস্থিতিতে বন্ধ রয়েছে দেশের গণপরিবহনও। বেকার হয়ে পড়েছেন অন্য অনেক পেশাজীবীর মত পরিবহন শ্রমিকরাও।
এর আগে গ্রার্মেন্টস শ্রমিকরা বেতনের দাবি ও ছাঁটাইয়ের প্রতিবাদে রাজপথ বন্ধ করে নানা যায়গায় বিক্ষোভ করে। আশঙ্কার মধ্যেই কিছু লোভী গার্মেন্টস মালিক ফ্যান্টরি খুলে দিয়েছে। এসব দেখে পরিবহণ শ্রমিকরাও কাজে যোগদেয়ার দাবি জানায়।
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া আব্দুর রহিম নামে একজন শ্রমিক বলেন, পরিবহন বন্ধ থাকায় আমাদের আয় রোজগার নেই। ত্রাণও কেউ দেয় না। মানবেতর দিন কাটছে পরিবহন শ্রমিকদের। একে তো ঘরে খাবার নেই নেই ত্রাণ সহায়তাও, তারপর আবার বাড়ির মালিকরা ভাড়ার জন্য চাপ দিচ্ছে। ফলে রাস্তায় নামা ছাড়া আর কোনো উপায় নেই। ঝুকির মধ্যে গার্মেন্টস শ্রমিকরা কাজ করতে পারলে আমরা পারবো না কেন? সাভার থানার পরিদর্শক (অপারেশন) মো. জাকারিয়া হোসেন বলেন, পুলিশ গিয়ে পরিবহন শ্রমিকদের বুঝিয়ে সড়ক থেকে সরিয়ে দিয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।