ইবি ভিসির অফিসে তালা, অডিও ক্লিপ বাজিয়ে আন্দোলন
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) ভিসি প্রফেসর ড. শেখ আবদুস সালামের অডিও ফাঁসের ঘটনায় তৃতীয় দিনেও ভিসি
করোনা পরিস্থিতিতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ শতাধিক অসচ্ছল শিক্ষার্থীকে আর্থিক সহায়তা দিবে শিক্ষক সমিতি। ইতোমধ্যে শিক্ষার্থীদের তালিকা প্রনয়নে প্রতিটি বিভাগের চেয়ারম্যানদের নিকট চিঠি পাঠানো হয়েছে। ওই চিঠিতে প্রতি বিভাগ থেকে ২০জন করে শিক্ষার্থীর তালিকা চেয়েছেন বলে জানিয়েছেন শিক্ষক সমিতির সভাপতি ড. নুরে আলম আব্দুল্লাহ।
তিনি জানান, করোনা ভাইরাস সংক্রমণে বাংলাদেশে সংকটময় পরিস্থিতি বিরাজ করছে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। অনেক অসচ্ছল পরিবারের সন্তান জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করে, যারা প্রধানত টিউশনি করে তাদের খরচ নির্বাহ করে। বর্তমান পরিস্থিতিতে তাদের টিউশনি বন্ধ রয়েছে এবং অনেকের মা-বাবার কোন কাজ না থাকায় তাদের জীবন নির্বাহ করা প্রায় দুঃসাধ্য হয়ে পড়েছে। এছাড়াও বর্তমান পরিস্থিতিতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের আরো কেউ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে পড়লে তা মোকাবেলার জন্য জরুরী ভিত্তিতে অর্থের প্রয়োজন দেখা দিতে পারে। এর প্রেক্ষিতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষকের এক দিনের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ দেয়ার জন্য আহ্বান করে। শিক্ষক সমিতির এই ডাকে সাড়া দেয় শিক্ষকরা। এখন পর্যন্ত ৯ লাখ ৬৪ হাজার টাকা জমা হয়েছে শিক্ষক সমিতির তহবিলে।
ড. আব্দুল্লাহ আরো বলেন, আমাদের শিক্ষকরা সংখ্যায় কম। আর যারা আছেন সবাই নিজ নিজ বিভাগ ও এলাকায়ও সাহায্য সহযোগিতা করছেন। তা না হলে আমাদের আরো বড় ফান্ড করা যেতো। তবে যে ফান্ড সংগ্রহ হয়েছে এর মধ্য থেকে শিক্ষার্থী ও কর্মচারীদের জন্য খরচ করা হবে। তবে এক্ষেত্রে ঢাকায় যে সকল শিক্ষার্থী আটকা পড়েছেন তাদের প্রাধান্য দেয়া হবে। প্রতি বিভাগের চেয়ারম্যানদের কাছে শিক্ষার্থীদের তালিকা চাওয়া হয়েছে। তালিকা পেলেই আমরা কাজ শুরু করবো।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।