পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোনার ঝুঁকি জেনেও রমজান সামনে রেখে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কিনতে কাঁচাবাজারে বেড়েছে ক্রেতাদের ভিড় লেগেই আছে। চাহিদা থাকায় বাড়তির দিকে ইফতার সামগ্রীর দাম। প্রতি হালি লেবুর দাম উঠেছে ৬০-৭০ টাকা, বেগুন বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়। আর কেজিতে ৪-৫ টাকা বেড়েছে সব ধরনের ডালের দর। ঊর্ধ্বমুখী ছোট মাছের দাম। তবে ডিম, গরুর মাংস ও অন্যান্য সবজির দাম সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে বলে দাবি বিক্রেতাদের।
এদিকে রমজানে পণ্যের দাম সহনীয় রাখতে তদারকি করছে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
আজ শুক্রবার চাঁদ দেখা গেলে আগামীকাল শনিবার শুরু হচ্ছে পবিত্র রমজান মাস। তাই রাজধানীর মহাখালী, কাওরানবাজার, মোহাম্মদপুর টাউন হল, যাত্রাবাড়ীসহ সব এলাকার কাঁচাবাজারে ক্রেতাদের ভিড় দেখা গেছে। পচনশীল নয় এমন পণ্য বাড়তি কিনে রাখছেন অনেকেই। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বাজারে প্রতি কেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৬০০ টাকায়। খাসির মাংস বিক্রি হচ্ছে ৮০০-৯০০ টাকায়।
সবজির মধ্যে বেড়েছে ইফতার সামগ্রীর দাম। তবে সহনীয় রয়েছে অন্যান্য সবজির দাম।
বাজারে ছোলা বিক্রি হচ্ছে ৭৫-৮০ টাকায়, বেসন ১২০ টাকা, মসুর ১৩০-১৩৫ টাকা এবং খেসারি ডাল বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকায়।
বাড়তি দামে বিক্রির আশায় রুপালি ইলিশ নিয়ে এসেছেন বিক্রেতারা। প্রতি কেজির ইলিশের দাম হাঁকাচ্ছেন ১০০০ টাকা।
তবে তুলনামূলক সহনীয় রয়েছে ডিমের দাম। প্রতি ডজন বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকায়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।