পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোনাভাইরাস সংক্রমণের এই দুর্যোগে সারাদেশের সাধারণ মানুষের কষ্ট লাঘবে ত্রাণ সহায়তা নিয়ে পাশে আছে সরকার। ত্রাণ হিসেবে চাল ও নগদ টাকা ছাড়াও শিশুখাদ্য সরবরাহ করছে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়।
আজ বৃহস্পতিবার দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়, সারাদেশে ছয় কোটি ৭৯ লাখ ৯১ হাজার ৯১৫ জন মানুষ সরকারি সহযোগিতা পাচ্ছেন। মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব শাহ কামাল বলেন, সারাদেশে ছয় কোটি ৭৯ লাখ ৯১ হাজার ৯১৫ জন মানুষকে দেয়া হচ্ছে।
মানবিক সহায়তা হিসেবে এ পর্যন্ত সারাদেশের ৬৪ জেলা প্রশাসন থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী জিআর চাল বরাদ্দ করা হয়েছে ৯২ হাজার ৪৮০ মেট্রিক টন। এরমধ্যে বিতরণ করা হয়েছে ৭১ হাজার ৯৮ মেট্রিক টন। বিতরণ করা চালে উপকারভোগী পরিবার সংখ্যা ৬০ লাখ ৯০ হাজার ৯০ এবং উপকারভোগী লোকসংখ্যা দুই কোটি ৭৬ লাখ ৯৬ হাজার ৬৫৪ জন।
সারাদেশের ৬৪ জেলায় এ পর্যন্ত জিআর নগদ টাকা মোট বরাদ্দ করা হয়েছে ৩৯ কোটি ৭০ লাখ ৫৪ হাজার ১৬৪ টাকা। এরমধ্যে এ পর্যন্ত বিতরণ করা হয়েছে ৩১ কোটি ২৪ লাখ ৪ হাজার ৮৮২ টাকা। এতে উপকারভোগী পরিবার সংখ্যা ৩৪ লাখ ৮৬ হাজার ৮০৯টি এবং উপকারভোগী লোকসংখ্যা এক কোটি ৪৬ লাখ ৯৫ হাজার ১৪০ জন।
শিশু খাদ্য সহায়ক হিসেবে মোট বরাদ্দ সাত কোটি ৮২ লাখ টাকা। এরমধ্যে এ পর্যন্ত বিতরণ করা হয়েছে পাঁচ কোটি ৩১ লাখ ৫২ হাজার ৪৬৫ টাকা। এতে উপকারভোগী পরিবার সংখ্যা এক কোটি ৩৯ লাখ ৭২৩টি। লোকসংখ্যা দুই কোটি ৫৬ লাখ ১১৯ জন।
সরকারিভাবে আগামী জুন পর্যন্ত ত্রাণ দিতে একটি তালিকা করতে একটি কমিটিও গঠন করেছে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।