পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
করোনা ভাইরাস সংক্রমণ পরিস্থিতির উন্নতি হলে পোশাক কারখানা (গার্মেন্টস) খুলে দেয়া হবে বলে জানিয়েছে তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ। গতকাল এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সংগঠনের সদস্য কারখানা খোলা রাখার বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচারিত হচ্ছে। এ ব্যাপারে বিজিএমইএর অবস্থান অত্যন্ত স্পষ্ট। কারখানা চালু করার আগে নিজেদের সুস্থ ও নিরাপদ রাখতে হবে। যদি সার্বিকভাবে করোনা পরিস্থিতির উন্নতি হয়, তাহলে সঠিক সময়ে কারখানাগুলো খুলে দেয়া হবে। এই মুহুর্তে বিজিএমইএর প্রথম ও একমাত্র অগ্রাধিকার হচ্ছে, শ্রমিক ভাই-বোনদের স্বাস্থ্য ও নিরপাত্তা নিশ্চিত করা।
এর আগে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ রোধে সরকার ঘোষিত সাধারণ ছুটি শুরু হওয়ার পর বিজিএমইএ তাদের সদস্যদের কারখানা ৪ এপ্রিল পর্যন্ত বন্ধ রাখার অনুরোধ করে। সেই অনুরোধ মেনে অনেক সদস্য কারখানা বন্ধ রাখে। তবে অনেকে আবার উৎপাদন চালু রাখে। গত ৫ এপ্রিল বন্ধ কারখানা চালু হওয়ার কথা ছিল।
সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী, ৬ এপ্রিল বৈঠক করে বিজিএমইএ ও বিকেএমইএ যৌথভাবে ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত কারখানা বন্ধ রাখার ঘোষণা দেয়। পরে সরকারি ছুটি বৃদ্ধি করা হলে তার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে কারখানা বন্ধের সময়সীমা ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত বর্ধিত করে বিজিএমইএ ও বিকেএমইএ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।