Inqilab Logo

সোমবার ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৮ আশ্বিন ১৪৩১, ১৯ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬ হিজরী

দেশে আরও ১৫ জনের মৃত্যু, নতুন শনাক্ত ২৬৬

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ১৭ এপ্রিল, ২০২০, ২:৩৭ পিএম

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে আরও ১৫ জন মারা গেছেন। এ নিয়ে মৃতের সংখ্যা ৭৫। এ ছাড়া, নতুন শনাক্ত হয়েছেন ২৬৬ জন। মোট শনাক্তের সংখ্যা বেড়ে ১ হাজার ৮৩৮ জনে দাঁড়িয়েছে। এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন নতুন ৯ জনসহ ৫৮ জন। একই সঙ্গে গত ২৪ ঘন্টায় করোনা শনাক্তকরণ পরীক্ষা করা হয়েছে ২ হাজার ১৯০ জনের।

আজ শুক্রবার (১৭ এপ্রিল) দুপুর আড়াইটার দিকে করোনা পরিস্থিতি নিয়ে অনলাইনে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের দৈনন্দিন স্বাস্থ্য বুলেটিনে এ তথ্য জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। ব্রিফিংয়ে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক প্রফেসর ডা. নাসিমা সুলতানা। স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, গত ২৪ ঘন্টায সুস্থ হয়ে ছাড় পেয়েছেন ৯ জন। তিনি জানান, রোগীদের পরীক্ষা কার্যক্রম আরো বাড়ানো প্রয়োজন। সঙ্গে রোগীরা লক্ষণ গোপন করে চিকিৎসকরা বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন। তাই বেশি করে পরীক্ষার আহ্বান জানান তিনি।



 

Show all comments
  • Mohammed Shah Alam Khan ১৭ এপ্রিল, ২০২০, ৮:২৭ পিএম says : 0
    বাংলাদেশের অবস্থা ক্রমান্বয়ে খারাপের দিকে যাচ্ছে এটা ভাল লক্ষন নয়। এসব উন্নত দেশে এই রোগের চিকিৎসার জন্য যথা যথ ব্যবস্থা রয়েছে তারপরও এসব দেশের মৃত্যুর লাইন লেগে আছে। বাংলাদেশ এখনও এইসব উন্নত দেশের সাথে পাল্লা দেয়ার অবস্থায় আসাতো দূরের কথা এদের কাছে ধারেও নেই। তাই এখন যে হারে করোনাভাইরাস দেশের আনাচে কানাচে সংক্রামিত হয়েছে এটা খুবই ভয়ের কারন। আবার এসব উন্নত দেশের লোকজনও লেখাপড়া শিখে শিক্ষিত হয় যেজন্যে এনারা আইনের প্রতি ভীষন ভাবে শ্রদ্ধাশীল। অপরদিকে বাংলাদেশের লোকজন লেখাপড়া শিখে চাকুরী পাবার জন্যে শিক্ষিত হবার জন্যে নয়। আমি ছোট বেলাতেই একটা প্রবাদ শুনতাম “লেখা পড়া করে যে, গাড়ী ঘোড়ায় চড়ে সে”। আমি এটাকে খুবই মনে গেথে নিয়েছিলাম তাই পড়ার প্রতি এখনো আমার ঝোক রয়ে গেছে। এই অসুস্থ শরীর আজ আছি কাল নেই বয়সও ৭০ হতে যাচ্ছে তারপরও প্রতিদিন লিখা লিখি করি বা না করি ইন্টার নেট খুলে দৈনিক ইনকিলাব ও প্রথম আলো আবশ্যই পড়বো তারপর জনকন্ঠ এভাবে সময় পেলে বেশ কয়েকটা পত্রিকা পড়ে ফেলি এবং সংবাদের উপর মন্তব্য লিখি। বুড় হয়েছি একটা বলতে গিয়ে প্রাসঙ্গিক কিছু এসেগেলে লিখে সময় নষ্ট করি। যাই হউক বলছিলাম বাংলাদেশে আমাদের বংশধরেরা লেখাপড়া করে এবং বড় বড় ডীগ্রী নেয় তারপরও শিক্ষিত হয় না, তবে দেশে বিদেশে বড় বড় চাকুরী পায়। শিক্ষিত না হবার কারনে এনারা আইনের ধার ধারেন না বরং আইন না মেনে মনে করেন তিনি একজন বাহাদুর। এটাই হয়েছে বাংলাদেশে, প্রধানমন্ত্রী মার্চ মাশ থেকেই করোনাভাইরাসকে ঠেকানোর জন্যে কি করা প্রয়োজন সেটা প্রচার করে সেইভাবে সকলকে চলতে বলেন। তারপরও আমরা তাঁর (প্রধানমন্ত্রী) কথা না শুনে দেশকে বেকায়দায় ফেলেছি। পত্রিকার খবর অনুযায়ী বলছি, আমাদের ইতালী ফেরত ভাইয়েরা যদি সত্যকারেই ঘরে ফিরে কোয়ারেইন্টাইন (বিদেশ ফেরতেরা করোনায় আক্রান্ত কিনা সেটা দেখার জন্যে ১৪ দিন নির্জন ঘরে একাকী অবদ্ধ থেকে সাবধান হওয়া) মেনে পরে লক্ষন দেখা মাত্র হাসপাতালে চলে যেতেন তাহলে আজ দেশ অনেক ভাল থাকতো। আমরা বিদেশে যাই তখন ঠিকই আমরা ঐ দেশের আইন পুঙ্খানু পুঙ্খানু ভাবে মান্য করে ওদের সাথে তাল মিলিয়ে জীবিকা অর্জন করে থাকি। আর যখন আমরা দেশে ফিরি সাথে সাথে আমরা ভাল যা কিছু শিখে এসেছি সেটা ছুড়ে ফেলে দিয়ে দেশীয় কায়দায় ফুটানী শুরু করে নিজেকে আমি কি হনুরে ভেবে যা খুশী তাই করেতে থাকি। তাহলে কিভাবে আমাদের দেশে উন্নতী হবে ভাববার বিষয় নয় কি?? আজ যদি বিদেশ থেকে আগতরা ১৪ দিন ঘরে থেকে তারপর অন্যান্য কাজ করতেন তাহলে করোনাভাইরাস আমাদের দেশে কোনভাবেই সংক্রামিত হতো না এটাই সত্য। এখন মহান সৃষ্টি কর্তাই পারেন আমাদের বাচাতে, তিনি চাইলেই আমরা সচেতন হব এবং সাবধান থাকবো তাহলেও শেষ রক্ষা হবে। তাই আসুন আমরা সবাই আল্লাহ্‌র হুকুম মানি মানে আল্লাহ্‌ বলেছেন তুমি যে দেশেই থাকনা কেন সেই দেশের আইন অবশ্যই মেনে চলবে। আইন মানুন নিজেকে বাঁচান অন্যকে বাচতে দিন। আমিন
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: করোনাভাইরাস

৪ জানুয়ারি, ২০২৩

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ