পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোনায় সারাদেশের শিল্প-কারখানা বন্ধ থাকলেও বিদ্যুৎ উৎপাদনে খুব একটা বাড়েনি। আগের মতো একই পরিমাণে বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে। দিনের বেলা সরকারি অফিস-আদালত বন্ধ থাকায় বিদ্যুতের ব্যবহার কিছুটা কমেছে। কিন্তু সন্ধ্যার পরের চিত্র একই। সেক্ষেত্রে গত ২২ মার্চ এবং ১০ এপ্রিলের বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিমাণ বিশ্লেষণ করে এই চিত্র পাওয়া গেছে। পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক মোহাম্মদ হোসাইন ইনকিলাবকে বলেন, মার্চে বিদ্যুতের চাহিদা এপ্রিলের তুলনায় কম থাকে। আমরা এবার সর্বোচ্চ ১৪ হাজার মেগাওয়াট চাহিদা হবে বলে লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করেছিলাম। করোনার কারণে শিল্পকারখানা বন্ধ থাকায় বিদ্যুৎ উৎপাদন আগের মতোই আছে।
বিদ্যুৎ বিভাগের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করে বলেন, সাধারণ অবস্থায় কতটা বিদ্যুৎ শিল্পে ব্যবহার হচ্ছে, আর কতটা মানুষের গৃহস্থালিতে ব্যবহার হচ্ছে, তা বের করা কঠিন। কিন্তু এখন সারাদেশে করোনার কারণে ছুটি চলছে।
গত ২২ মার্চ পিডিবির বিদ্যুৎ উৎপাদন তালিকায় দেখা যায়, ওই দিন ডে-পিক আওয়ারে (দিনের সর্বোচ্চ চাহিদার সময়) দেশে বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়েছে ৮ হাজার ২ মেগাওয়াট। আর ইভিনিং পিক আওয়ারে (সান্ধ্যকালীন সর্বোচ্চ চাহিদার সময়) উৎপাদন ছিল ৯ হাজার ৫৩৫ মেগাওয়াট। আর গত ১০ এপ্রিল দিনের বেলা সর্বোচ্চ চাহিদার সময় উৎপাদন ছিল ৭ হাজার ১৮১ মেগাওয়াট, ওইদিন সন্ধ্যায় যা ছিল ৯ হাজার ৪৯৮ মেগাওয়াট।
গত ২২ মার্চ দিনের সর্বোচ্চ চাহিদা ছিল ৮ হাজার ৫৪৪ মেগাওয়াট, যা ১০ এপ্রিল ছিল ৭ হাজার ৬৩২ মেগাওয়াট। সন্ধ্যায় সর্বোচ্চ চাহিদা ২২ মার্চ ছিল ১০ হাজার ১৮৬ মেগাওয়াট, আর ১০ এপ্রিল ছিল ১০ হাজার ৯৫ মেগাওয়াট। সাবস্টেশন পর্যায়ে ২২ মার্চ গড় চাহিদা ছিল ৯ হাজার ৫৩৯ মেগাওয়াট, আর ১০ এপ্রিল যা ছিল ৯ হাজার ৪৯৮ মেগাওয়াট। করোনাভাইরাসের কারণে গত ২৬ মার্চ থেকে সারাদেশে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে সরকার, আগামী ২৫ এপ্রিল যা শেষ হওয়ার কথা রয়েছে।
##
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।