পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোনা আতঙ্কে লকডাউনের মধ্যেই বিশ্বব্যাপী উদযাপিত হয়েছে খ্রিষ্টানদের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব ইস্টার সানডে। লাউভ স্ট্রিমে ইস্টার সানডে উপলক্ষে দেয়া বার্তায় বিশ্ববাসীকে করোনায় ভয় না পেয়ে আশাবাদী হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন খ্রিষ্টানদের শীর্ষ ধর্মীয় নেতা পোপ ফ্রান্সিস। শনিবার সন্ধ্যায় অনুসারীদের উদ্দেশে সেন্ট পিটার্স ব্যাসিলিকায় দেয়া বক্তব্যে ফ্রান্সিস বলেন, ‘অনেকের জন্য এই ইস্টার মহামারীর কারণে সৃষ্ট শারীরিক ও অর্থনৈতিক মন্দায় দুর্ভোগ ও কষ্টের ভেতর একাত্মতা এনে দিয়েছে।’
করোনা সংক্রমণকে ‘আশার সংক্রমণ’ অভিহিত করে তিনি বলেন, ‘বিশ্ব ইতোমধ্যে মহা চ্যালেঞ্জসমূহ মোকাবিলা করছে এবং এই মুহূর্তে মহামারীতে আক্রান্ত হয়ে আমাদের সমগ্র মানব পরিবারকে কঠোরভাবে পরীক্ষা করছে।’
ভ্যাটিক্যান সিটির সেন্ট পিটার্স স্কয়ারে প্রতিবছর বার্তা শুনতে হাজার হাজার মানুষের ভিড় হলেও এ বছর চিত্র ছিল ভিন্ন। লকডাউনের কারণে সরাসরি অংশ নিতে না পারায় বেশিরভাগ ল্যাটিন ভাষায় গাওয়া ইস্টারের গানটি ১০ হাজার মানুষের জন্য লাইভস্ট্রিম হয়।
এদিকে, লকডাউনের মধ্যে ইস্টার উপলক্ষে জোরালো আশারবাণী শুনিয়ে এক বার্তায় ব্রিটেনের রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ বলেছেন, ‘করোনাভাইরাস আমাদের পরাজিত করতে পারবে না।’
রানি ইস্টার বার্তায় বলেন, ‘আমরা জানি, করোনা সঙ্কট কাটিয়ে উঠব। করোনা বিষয়টি এখন গুরুত্বপূর্ণ এবং সুরক্ষার জন্য পরিষেবাগুলো বন্ধ রাখা হলেও ইস্টার বাতিল করা হয়নি।’
ইস্টার বার্তায় তিনি বলেন, এটি অন্ধকারকে কাটিয়ে ওঠার সময়।
রানি আরো বলেন, ‘মৃত্যু যতই অন্ধকার হোক, বিশেষ করে যারা দুঃখে ভুগছেন, তাদের জন্য আলো এবং জীবন আরো বেশি। আমরা ভবিষ্যতের মুখোমুখি হওয়ার সাথে সাথে ইস্টারের জাগ্রত শিখা একটি স্থির আশার পথ প্রদর্শক হোক।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।