পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
খাদ্যবিভাগের সিলযুক্ত বস্তাভর্তি জরুরি খাদ্য ত্রাণ সাহায্যের চাল ব্যবসায়ীর গুদামে মজুত ও বস্তা পাল্টিয়ে ত্রাণের চাল চুরি-দুর্নীতিতে জড়িতদের খোঁজে বিভিন্ন সংস্থা তদন্তে একযোগে মাঠে নেমেছে। চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন, খাদ্য অধিদফতর, দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ছাড়াও বিভিন্ন সংস্থা গতকাল তদন্ত শুরু করেছে। তবে এর সাথে জড়িত প্রভাবশালীরা কেউ এখনও ধরা পড়েনি। ডবলমুরিং থানায় দায়ের করা মামলায় প্রধান আসামি ফারুককেও ধরতে পারেনি পুলিশ।
এদিকে প্রশাসনের কোন কোন তদন্তে করোনাদুর্যোগে ত্রাণের চালের মতোই নয়-ছয় তদন্তের পাঁয়তারার আভাস পাওয়া গেছে। পরিকল্পিত প্রচার হচ্ছে, খাদ্য বিভাগের কাছ থেকে খালি বস্তাও ক্রয়ের সুযোগ আছে। উদ্ধার করা খালি বস্তাগুলো তেমন কিনা তাও যাচাই করা হবে। মামলাকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার অপচেষ্টা চলছে নেপথ্যে। এদিকে ঈদগাঁয় ব্যবসায়ীর গুদামে অভিযানে সরকারি খাদ্যগুদামের চালের বস্তা বদল ও আত্মসাতের ঘটনা তদন্ত শুরু করে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি। কমিটি ঘটনাস্থল ও তার প্রায় কাছে দেওয়ানহাট সরকারি খাদ্যগুদাম, ডবলমুরিং থানায় জব্দকৃত চাল, উদ্ধার হওয়া সরকারি খাদ্যগুদামের খালি বস্তা পরিদর্শন করেছে।
তদন্ত কমিটির প্রধান অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন, এ বিষয়ে গুরুত্বের সঙ্গে অনুসন্ধান করে শিগগিরই প্রতিবেদন জমা দেব। থানায় দায়েরকৃত মামলায় মূল আসামি ফারুক গ্রেফতার হলে হলে অনেক কিছুই বেরিয়ে আসবে। সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে দোষীরা অবশ্যই আইন ও শাস্তির আওতায় আসবে।
তাছাড়া দুদক ও অন্যান্য সংস্থা চাল চুরি-দুনীতির ঘটনাটির তদন্ত করছে। নেপথ্যে জড়িত যুবলীগের কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতা-ক্যাডার, খাদ্য বিভাগ ও গুদাম কর্মকর্তা, ঠিকাদার ও অসৎ ব্যবসায়ী চক্রের যোগসূত্রের অনুসন্ধানে নেমেছে একাধিক তদন্তকারী টিম।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।