পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোনাভাইরাসের কারণে দেশের সংকটের সময় নিত্যপণ্যের মূল্য বৃদ্ধির বিরুদ্ধে ভোক্তা অধিকার আইনে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানিয়েছে ভোক্তা অধিকার সংস্থা কনসাস কনজুমার্স সোসাইটি (সিসিএস)। গতকাল শুক্রবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে সিসিএস’র নির্বাহী পরিচালক পলাশ মাহমুদ বলেন, বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়া করোনাভাইরাসের এ মহাদুর্যোগে অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও লাখ লাখ মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়েছে। ঘরবন্দি নিত্যআয়ের মানুষ চরম বিপদে রয়েছেন। বহু পরিবারের খাদ্য সহায়তা প্রয়োজন। এমতাবস্থায় সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি উদ্যোগে ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠান ত্রাণ সহায়তা দিচ্ছে, যা আমাদের জাতিগত মানবিকতার উদাহরণ। সিসিএসও তার ‘করোনায় স্বেচ্চাসেবী’ প্লাটফর্মের মাধ্যমে দেশের প্রায় সব জেলা ও থানায় সেবামূলক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। স্বেচ্ছাসেবকরা ইতোমধ্যে প্রায় পাঁচ হাজার পরিবারে খাদ্য সহায়তা দিয়েছে।
সংগঠনটির পক্ষ থেকে বলা হয়, কয়েকদিন ধরে গণমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হচ্ছে, অসহায় ও অভুক্ত মানুষকে খাদ্য সহায়তা দিতে বহু মানুষ নিত্য পণ্য কেনার এই সুযোগে কিছু ব্যবসায়ী পণ্যের দাম বাড়িয়েছেন। বিষয়টি চরম অমানবিক এবং মানুষের মৌলিক অধিকার পূরণে বাধা দেয়ার শামিল। কতিপয় সুযোগ সন্ধানী ব্যবসায়ী দীর্ঘ দিন ধরে অজুহাত পেলেই রাষ্ট্র ও মানুষকে জিম্মি করার এ অপতৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছেন।
নিত্য পণ্যের বাজার নিয়ন্ত্রণকারীরা আইনের ঊর্ধ্বে নয় উল্লেখ করে এতে বলা হয়, মূল্য নিয়ন্ত্রণ ও ভোক্তা অধিকার সুরক্ষায় সরকারের একাধিক আইন রয়েছে। সিন্ডিকেটের কারসাজিকারীরাদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক পদক্ষেপ দেখা যায় না। ফলে তারা রাষ্ট্রের আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে অনৈতিক মুনাফা অর্জন অব্যাহত রাখে। করোনার মতো দুর্যোগের সময়ে যারা অনৈতিকভাবে পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি করেছে তাদের বিরুদ্ধে দ্রæত আইনি পদক্ষেপ নেয়া প্রয়োজন। #
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।