পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
পোশাক কারখানা খোলা বা বন্ধ রাখার বিষয়ে শুরু থেকেই এক ধরণের ধোঁয়াশা ছিল। পোশাকশিল্প মালিকদের দুই সংগঠন বিজিএমইএ ও বিকেএমইএর নেতারা কারখানা বন্ধের বিষয়ে সরকারের ওপর মহলের দিকে তাকিয়ে ছিলেন। শ্রম এবং বাণিজ্যমন্ত্রণালয়ও কারখানা বন্ধের বিষয়ে কোন সিদ্ধান্ত জানায়নি। ২৬ মার্চ থেকে সরকার ঘোষিত সাধারণ ছুটি শুরু হয়। সেদিনই পোশাক কারখানা বন্ধ রাখতে সদস্যদের প্রতি অনুরোধ জানায় তৈরি পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ। এর আগে কারখানা বন্ধ রাখে বিকেএমইএ। ১ এপ্রিল শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীন কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদফতর প্রজ্ঞাপন জারি করে জানিয়ে দেয় কারখানা বন্ধের জন্য সরকার কোন নির্দেশনা প্রদান করেনি। ৫ এপ্রিল থেকে সরকার ঘোষিত সাধারণ ছুটি বাড়লেও কারখানা খোলা কিংবা বন্ধের বিষয়ে আর কোন সিদ্ধান্ত আসেনি। অধিদফতরের প্রজ্ঞাপনই সব বিপত্তির মূল হিসেবে কাজ করেছে বলে সূত্র জানিয়েছে। দেশের বিভিন্ন জেলায় অবস্থান করা শ্রমিকেরা শনিবার সকাল থেকে শিল্পাঞ্চলে ফিরতে থাকেন। সড়কে যান চলাচল বন্ধ থাকলেও শ্রমিকেরা পণ্যবাহী ট্রাক, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা, মাহেন্দ্রসহ ছোটখাটো গাড়িতে করে ফিরতে দেখা গেছে। সারা দিন বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা হওয়ায় রাতে কারখানা বন্ধের অনুরোধ জানায় পোশাকশিল্প মালিকদের দুই সংগঠন বিজিএমইএ ও বিকেএমইএ। এই আহবানে কেউ সাড়া দিয়েছেন, কেউ দেননি। রোববার কারখানা খোলা রেখেছেন ঢাকার আশুলিয়া, সাভার, গাজীপুরের অনেক পোশাক মালিক। এদিকে শ্রমিকদের স্বাস্থ্য ঝুঁকি বিবেচনায় নিয়ে আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে দেশের সব পোশাক কারখানা ১১ এপ্রিল পর্যন্ত বন্ধের নির্দেশনা চেয়ে বাণিজ্য ও শ্রম সচিবসহ সংশ্লিষ্টদের কাছে আইনি নোটিশ পাঠিয়েছেন এক আইনজীবী। অন্যদিকে করোনাভাইরাসের কারণে সাধারণ ছুটিকালীন পোশাক কারখানার শ্রমিকদের যেন ছাঁটাই না করা, সে বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ প্রহণের অনুরোধ জানিয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট কয়েকটি মন্ত্রণালয় ও ব্যবসায়ী সংগঠনের কাছে চিঠি দিয়েছে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীন কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদফতর (ডিআইএফই)।
কারখানা খোলা। কারখানা বন্ধ। দুই দফায় দু’রকম সিদ্ধান্ত। শেষ পর্যন্ত বিজিএমইএ এর তরফ থেকে ১১ এপ্রিল পর্যন্ত কারখানা বন্ধ রাখার আহবান জানানো হয়। এই আহবানে কেউ সাড়া দিয়েছেন, কেউ দেননি। কারখানা খোলা রেখেছেন অনেকেই। মরণঘাতি করোনাভাইরাসের ঝুঁকি নিয়েই সেখানে কাজ করছে হাজার হাজার শ্রমিক। ঢাকার আশুলিয়া, সাভার, গাজীপুর এলাকায় বিভিন্ন কারখানায় অবাধে কাজ চলছে।
আবার কোনো কোনো কারখানা আংশিক খোলা রাখা হয়েছে। শ্রমিকরা জানতেন, ৫ এপ্রিল থেকে কাজ করতে হবে। একদিকে যানবাহন চলাচল বন্ধ। অন্যদিকে চাকরি হারানোর ভয়। তাই চাকরি রক্ষা করতেই ঢাকায় এসেছেন হাজার হাজার শ্রমিক। ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইলসহ দেশের দূরদূরান্ত থেকে গত দুদিনে পায়ে হেঁটেই এসেছেন হাজার হাজার শ্রমিক। শ্রমিকদের সেই জন স্রোত বিভিন্ন মিডিয়ায় প্রকাশিত প্রচারিত হয়েছে। লাইভ দেখিয়েছে বেশ কয়েকটি টেলিভিশন। তারপরেও টনক নড়েনি কর্তৃপক্ষের।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বাংলাদেশ তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ)’র আহবান উপেক্ষা করেই অনেক কারখানা খোলা রেখেছেন মালিকরা। জরুরি কাজের কথা বলে আশুলিয়ার পলাশবাড়ির স্কাইলেন গার্মেন্টসে শ্রমিকদের দিয়ে কাজ করানো হচ্ছে। ওই গার্মেন্টেসে সহস্রাধিক শ্রমিক কাজ করছে। একইভাবে ওই এলাকার জামগড়ার এফএনএফ গার্মেন্ট, ইফিজেডের শান্তা গার্মেন্টসে কাজ করছেন দুই সহস্রাধিক শ্রমিক। গোল্ডটেক্স গার্মেন্টে কাজ করছেন প্রায় ১০ গাজার শ্রমিক। এছাড়াও গেøাবাল, এসকেআরএম ফ্যাশন লিমিটেডে প্রায় এক হাজার শ্রমিক কাজ করছেন। আশুলিয়ার এলায়েন্স গার্মেন্টস খোলা ছিলো গতকাল রোববার ১১টা পর্যন্ত। পরে শ্রমিকদের সুরক্ষা নিয়ে দাবি তোলেন ইউনিয়নের নেতারা। পরিস্থিতি উত্তপ্ত হতে থাকলে গার্মেন্ট বন্ধ ঘোষণা করেন কর্তৃপক্ষ।
সাভারের আল মুসলিম, আল লিমা কারখানায় দুই সহস্রাধিক শ্রমিক কাজ করছেন। আশুলিয়ার জিরাবোর জেএল সুয়েটার, আইরিশ, আনজে রেফারেন্স, ডিাজাইনার ফ্যাশন, স্প্রিং সুয়েটার, সরকার মার্কেটের বিশাল সুয়েটার, বাইপাইলের এসকেআরএমএস, এক্টর বিডি লিমিটেডসহ বিভিন্ন কারখানায় শ্রমিকদের দিয়ে কাজ করানো হচ্ছে। তবে সাভার, গাজীপুর, উত্তরা, মিরপুরের বেশিরভাগ কারখানা বন্ধ রয়েছে।
এদিকে, গতকাল সকালে কারখানার গেইট থেকে ফিরে গেছেন অনেকে। মাইকিং করে জানানো হয়েছে কারখানা বন্ধ। স্ট্যান্ডার্ড গ্রুপের মিরপুরের কালশির আধুনিক পোশাক শিল্প, তেজগাঁও’র এসজিএল, গাজীপুরের গাজীপুর ফ্যাশনসহ বেশ কয়েক কারখানায় ঘটেছে এমন ঘটনা। বেতন কাটা, চাকরি হারানোর ভয় দেখিয়ে আগের দিন শনিবার ঢাকায় আসতে বাধ্য করা হয়েছিলো শ্রমিকদের। এ প্রসঙ্গে বেশ কয়েকজন পোশাক শ্রমিক জানান, সকালে কারখানায় যাওয়ার জন্যই প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। এরমধ্যেই ফোনে জানতে পারেন কারখানায় নোটিশ ঝুলানো হয়েছে ১১ই এপ্রিল পর্যন্ত বন্ধ। অনেকেই কারখানা পর্যন্ত যান। সেখানে মাইকিং করে বন্ধের বিষয়টি ঘোষণা করা হয়। কারখানা বন্ধের কারণেও বিপাকে পড়েন শ্রমিকরা। পায়ে হেঁটে পরিশ্রম করে ঢাকায় এসেছেন। এখন আবার ছয় দিন বাসায় থাকতে হবে। জমানো টাকা খরচ করে বা ধার দেনা করেই চলতে হবে তাদের।
গার্মেন্টস শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্রের সাংগঠনিক সম্পাদক কে এম মিন্টু জানান, দেশে প্রায় ১০ হাজার পোশাক কারখানা রয়েছে। এরমধ্যে ১০ থেকে ১৫ পার্সেন্ট কারখানা খোলা আছে। এর বেশিরভাগ কারখানা গাজীপুর ও আশুলিয়া এলাকায়। শ্রমিক নেতা কে এম মিন্টু বলেন, যেখানে করোনাভাইরাস প্রতিহত করতে সব লকডাউন করা হয়েছে। জনসমাগম এড়িয়ে যেতে, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে বলা হচ্ছে। এইজন্য দন্ডও দেয়া হচ্ছে। সেখানে কারখানা খোলা রেখে ঝুঁকি বাড়িয়ে দিচ্ছেন কারখানার মালিকরা। কারখানায় শ্রমিকরা পাশাপাশি বসে কাজ করে। সেখানে হাজার হাজার শ্রমিকের সমাগম হয়। এই অবস্থায় ভাইরাসটি শ্রমিকদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়লে এই দায় কে নেবে। কারখানা খোলা রাখার জন্য মালিকদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ ও শ্রমিকদের সুরক্ষার দাবি জানান তিনি।
এদিকে, সরকারের সাধারণ ছুটির সময়ে কারখানা বন্ধ রাখার আহ্বান জানিয়ে বিজিএমইএ’র সভাপতি রুবানা হক বলেছিলেন, পিপিই ও মাস্ক তৈরির জন্য কেউ চাইলে কারখানা খোলা রাখতে পারবেন। তার এই বক্তব্যের পর শ্রমিকরা ঢাকামুখি হলে সমালোচনার ঝড় উঠে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। এরমধ্যেই শনিবার বিকালে ১১ই এপ্রিল পর্যন্ত কারখানা বন্ধ রাখার আহ্বান জানান তিনি।
করোনা ভাইরাস পরিস্থিতিতে গত ২৭ মার্চ থেকে ৪ এপ্রিল (শনিবার) পর্যন্ত দেশের তৈরি পোশাক কারখানার অধিকাংশই বন্ধ ছিল। দীর্ঘদিনের ছুটি থাকায় ওইসব বন্ধ কারখানার শ্রমিকদের বিরাট একটা অংশ গ্রামে চলে যায়। এই সময়কালে গণপরিবহণও বন্ধ রাখা হয়। কিন্তু পরবর্তী সময়ে সরকারের পক্ষ থেকে গণপরিবহন বন্ধ রাখার সময়সীমা আরও বাড়ানো হয়।
এদিকে এ সিদ্ধান্তের ফলে বিপত্তিতে পড়ে ছুটিতে বাড়ি চলে যাওয়া গার্মেন্ট কর্মীরা। কেননা গণপরিবহন বন্ধের সময়সীমা বাড়ানো হলেও, তাদের ছুটি বাড়েনি। হিসেব মতে ৫ এপ্রিল (রোববার) কর্মস্থলে যোগ দিতে হবে তাদের। ফলে উপায় না পেয়ে ‘লক ডাউনের’ মধ্যে দল বেঁধে পায়ে হেঁটেই রাজধানীর উদ্দেশ্যে রওনা দেয় তারা।
কিন্তু, দেশ যখন করোনাভাইরাস সংক্রমণের হুমকির মুখে তখন এ ধরনের জনস্রোত বড় বিপদের কারণ হতে পারে। এর সমালোচনায় দেশব্যাপী মুখর হয়ে ওঠে মানুষ। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোতে বইতে শুরু করে সমালোচনার ঝড়। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, এ ধরনের গণজমায়েত বড় বিপদের কারণ হতে পারে।
এদিকে তীব্র সমালোচনার মুখে শনিবার দিনগত রাতে বিজিএমইএ ও বিকেএমইএ সভাপতি আগামী ১১ এপ্রিল পর্যন্ত কারখানা বন্ধ রাখতে গার্মেন্ট মালিকদের প্রতি অনুরোধ জানান। তাতে নতুন মোড় নেয় সমালোচনা। নানা জন নানা ভাবে সমালোচনা করতে থাকেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোতে। তাদের বক্তব্য, শ্রমিকদের নিয়ে খেলছেন গার্মেন্ট মালিকরা, আর দেশবাসীকে ফেলেছেন করোনার নতুন সংক্রমণের হুমকিতে। ইব্রাহিম নামে এক ব্যক্তি ফেসবুকে লিখেছেন, শ্রমিকদের নিয়ে খেলা হচ্ছে। তাদের বাড়ি থেকে ঢাকায় আনার পর বললো, ১১ এপ্রিল পর্যন্ত কারখানা বন্ধ।
এক অর্থনীতিবিদ লিখেছেন, আমাদের সবার জীবন হুমকিতে ফেলা হলো। এর মানে কী? বুঝলাম ব্যবসা নষ্ট হবে, বায়ার/ব্র্যান্ডের সাথে আপনার সম্পর্ক নষ্ট হবে, আপনার লাভের আয় হবে না, দেশের রপ্তানি আয় কম হবে, প্রবৃদ্ধি কম হবে ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু, এখন কী সেসব বিবেচনার অবস্থায় আমরা আছি? প্লিজ বলবেন না যে, ফ্যাক্টরি না খুললে শ্রমিকের বেতন দিতে পারবেন না। অর্ডার বাতিল হয়েছে মাত্র ৩ বিলিয়ন ডলারের। গত বছর মোট পোশাকের ৩৪ বিলিয়ন ডলার রফতানির হিসেব করলে ১০ শতাংশ অর্ডারও তো বাতিল হয় নাই। সব ফ্যাক্টরির অর্ডার বাতিল হয় নাই, কিছু অর্ডার বাতিল হয়েছে। এক চিকিৎসক লিখেছেন, গাধা পানি খায়, একটু ঘোলা করে। আরেক ব্যক্তি লিখেছেন, পোশাক কারখানাগুলো খুলে দেয়ার মানে হলো, দ্রুত করোনার বিস্তার ঘটানো। একটি ভয়াবহ পরিস্থিতি অপেক্ষা করছে প্রিয় মাতৃভূমির জন্য।
করোনা পরিস্থিতিতে গার্মেন্ট খাতে সরকারের ৫ হাজার কোটি টাকা প্রণোদনার প্রতি ইঙ্গিত করে এক কলামিস্ট লিখেছেন, পাঁচ হাজার কোটি টাকা নেবেন, আবার সবচেয়ে আশংকাজনক সময়ে গার্মেন্টস খুলে দেবেন, এ কেমন কথা!? এরকম আরও হাজার হাজার স্ট্যাটাসে ভরে উঠেছে ফেসবুক।
এ পরিস্থিতি প্রসঙ্গে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের মেডিসিন বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. মুজিবুর রহমান বলেন, করোনার এই প্রকোপের মুখে হেঁটে, ট্রাক বা পিক-আপে একসাথে মানুষের গাদাগাদি করে চলাচল মানে সাংঘাতিক বিপদ ডেকে আনা। এইসব মানুষের একজন করোনা পজিটিভ হলে তার মাধ্যমে কারখানা কিংবা বাসাবাড়িতে ভাইরাস ছড়াবে।
এর আগে গত ২৬ মার্চ দিনগত রাতে এক বার্তায় বিজিএমইএ সভাপতি ড. রুবানা হক ও বিকেএমইএ সভাপতি সেলিম ওসমান করোনা ভাইরাসের কারণে শ্রমিকদের নিরাপত্তার কথা ভেবে সব কারখানা বন্ধ রাখার আহ্বান জানান।
শ্রমিকদের ছাঁটাই না করতে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদফতরের চিঠি করোনাভাইরাসের কারণে সাধারণ ছুটিকালীন পোশাক কারখানার শ্রমিকদের যেন ছাঁটাই না করা, সে বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ প্রহণের অনুরোধ জানিয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট কয়েকটি মন্ত্রণালয় ও ব্যবসায়ী সংগঠনের কাছে চিঠি দিয়েছে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অধীন কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদফতর (ডিআইএফই)। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।