পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
করোনা মহামারী রোধে শ্রমিকদের স্বাস্থ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতে দেশের সকল তৈরি পোশাক কারখানা বন্ধ রাখতে লিগ্যাল নোটিস দেয়া হয়েছে। গতকাল রোববার ফেরদৌস আহমেদ উজ্জ্বলের পক্ষে সুপ্রিম কোর্ট বারের অ্যাডভোকেট আরিফুল হক রোকন নোটিসটি পাঠান। নোটিসে সরকারের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব, শিল্প ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব, বিজিএমইএ সভাপতি, এফবিসিসিআই সভাপতিকে বিবাদী করে সরকারি ইমেইল নম্বরে নোটিসটি পাঠানো হয়। এতে বলা হয়, বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬ অনুযায়ী শ্রমিকদের স্বাস্থ্য রক্ষা ব্যবস্থার অংশ হিসেবে অতিরিক্ত ভীড় না করার কথা বলা হয়েছে। এ আইনের ধারা ৫৬ এর (১) উপধারায় বলা হয়েছে, কোনো প্রতিষ্ঠানের কোনো কর্মকক্ষে উহাতে কর্মরত শ্রমিকগণের স্বাস্থ্যাহানী হয়-এই প্রকার অতিরিক্ত ভিড় করা যাইবে না। বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৩৪-এ জবরদস্তিমূলক শ্রম নিষিদ্ধ করা হয়েছে। নোটিসে বাংলাদেশের সব গার্মেন্টস প্রতিষ্ঠান আগামী ১১ এপ্রিল পর্যন্ত শ্রমিকদের স্বাস্থ্যের কথা বিবেচনায় বন্ধ রাখার অনুরোধ জানিয়ে ২৪ ঘন্টার সময় বেধে দেয়া হয়েিেছ। সেই সঙ্গে সরকারের ঘোষিত নীতি অনুযায়ী, পরবর্তী সিদ্ধান্ত না দেয়া পর্যন্ত শ্রমিকদের নিজ নিজ বাসস্থানে অবস্থান করার বিষয়ে নির্দেশ দেয়ার কথা বলা হয়েছে। নোটিসের বিষয়ে অ্যাডভোকেট আরিফুল হক রোকন ইনকিলাবকে বলেন, বিজিএমইএ সভাপতি গার্মেন্টস প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখতে শুধুমাত্র আহ্বান জানিয়েছেন। আর আমরা সব গার্মেন্টস কারখানা বন্ধের বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে বলেছি। বেধে দেয়া সময়সীমার মধ্যে ব্যবস্থা না নিলে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে-মর্মেও নোটিসে হুঁশিয়ারি দেয়া হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।