পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
উৎপাদন ভালো হওয়ায় করোনাভাইরাসের কারণে কার্যত অবরুদ্ধ দেশে খাদ্য ঘাটতি হবে না প্রধানমন্ত্রীকে জানিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক। করোনাভাইরাস প্রতিরোধের লক্ষ্যে চলমান কার্যক্রম সমন্বয় করতে গতকাল মঙ্গলবার ৬৪টি জেলার ডিসি এবং সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত হন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে এই ভিডিও কনফারেন্স হয়। এসময় বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয় ঢাকা থেকে সংযুক্ত হন কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক।
আব্দুর রাজ্জাক প্রধামন্ত্রীকে আশ্বস্ত করে বলেন, আমাদের গত কয়েকটি মৌসুমে খাদ্য উৎপাদন ভালো হয়েছিলো। এখন কোন খাদ্য ঘাটতি নেই। করোনার প্রভাবে খাদ্য ঘাটতি হবে না। পর্যাপ্ত খাদ্য আমাদের রয়েছে। আমরা এটা মোকাবেলা করতে পারব। কৃষিমন্ত্রীর বক্তব্য শুরু করার আগেই প্রধানমন্ত্রী বলেন, কৃষিমন্ত্রীকে বলব খাদ্য উৎপাদন বাড়াতে।
এর পর কৃষিমন্ত্রী বলেন, আমারা আমাদের মন্ত্রণালয় থেকে নির্দেশ দিয়েছি। আমাদের বর্মকর্তাদের স্টেশনে থাকতে হবে। কৃষি উৎপাদন যেটা আছে সেটা বৃদ্ধি করতে হবে। বর্তমানে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। তবে আমরা আমাদের মন্ত্রণালয় থেকে নির্দেশ দিয়েছি যে একদম ইউনিয়ন উপজেলা কর্মকর্তা থেকে শুরু করে সব কর্মকর্তা বাড়িতে যেতে পারবেন না। তাদের কর্মস্থলেই থাকতে হবে।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, পেঁয়াজ নিয়ে এ বছর সমস্যা হয়েছিল। এরপর এ বছর পেঁয়াজের উৎপাদন বেড়েছে। দেশের বিজ্ঞানীরা লবণাক্ত সহিষ্ণু ধানের জাত আবিষ্কার করেছেন। আউশ ও আমনে যেন এগুলো রোপন করা হয়। এসব ধান লবণাক্ত এলাকায় যেন আবাদ করা হয়ে সেজন্য ব্যাপক কর্মসূচি হাতে নিয়েছি। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, করোনাকে কেন্দ্র করে খাদ্য নিয়ে কোনো সমস্যা বাংলাদেশে হবে না। আমরা এটা মোকাবেলা করতে পারব।
##
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।