পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
‘করোনা’ দুর্যোগ মোকাবেলায় গণমাধ্যম ও সরকার আরো ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করবে বলে জানিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ। গতকাল সোমবার রাজধানীর মিন্টু রোডে তথ্যমন্ত্রীর সরকারি বাসভবনে নিউজপেপারস ওনার্স এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (নোয়াব) এর নেতৃবৃন্দের সাথে বৈঠকের পর তিনি একথা জানান।
নোয়াবের সভাপতি এ কে আজাদ, নির্বাহী সদস্য মতিউর রহমান ও তারিক সুজাত, সম্পাদকীয় পরিষদের সভাপতি মাহফুজ আনাম, সাধারণ সম্পাদক নঈম নিজাম, এসোসিয়েশন অব টেলিভিশন চ্যানেল ওনার্স- অ্যাটকো এর সিনিয়র সহসভাপতি ও এডিটরস গিল্ডের সভাপতি মোজাম্মেল হক বাবু ও অ্যাটকো’র অন্যতম পরিচালক ইকবাল সোবহান চৌধুরী এবং তথ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব জাহানারা পারভীন এসময় উপস্থিত ছিলেন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, বৈশ্বিক দুর্যোগের সময় আমাদের দেশও করোনাভাইরাস থেকে মুক্ত থাকেনি। এই প্রেক্ষাপটে সংবাদপত্র ও টেলিভিশন মালিক, সম্পাদকীয় পরিষদ ও এডিটরস গিল্ড নেতৃবৃন্দের সাথে আলোচনা হয়েছে। এ দুর্যোগ মোকাবেলায় মানুষকে অবহিত ও সতর্ক করা, সঠিক চিত্র তুলে ধরা ও সার্বিকভাবে গণমাধ্যমের ভূমিকা ব্যাপক।
তথ্যমন্ত্রী জানান, সরকার ও গণমাধ্যমসহ সবাই যাতে একসাথে কাজ করে এই সঙ্কট থেকে উত্তরণ করতে পারি, সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। বৈশ্বিক দুর্যোগের সময় অবশ্যই আমরা সবাই একযোগে কাজ করবো।
ড. হাছান বলেন, অতীতেও আমরা দেখেছি, এমন দুর্যোগের সময়ে নানা ধরণের গুজব রটানো হয়। কিছু অনলাইন পোর্টাল থেকে মানুষকে আতঙ্কিত করার জন্য ভুয়া সংবাদ পরিবেশিত হয়। এই গুজব ও মিথ্যা সংবাদের বিরুদ্ধে মূলধারার গণমাধ্যমগুলো ভ‚মিকা রাখতে পারে এবং রাখছে। সরকারও তাদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা গ্রহণ করছে।
তিনি বলেন, করোনা পরিস্থিতিতে সংবাদপত্র ও টেলিভিশনও নানা সঙ্কটের মুখোমুখি হয়েছে। বিশেষ করে সংবাদপত্রের সার্কুলেশন কমে গেছে। কোনোটা অর্ধেকে নেমেছে, কোনোটা আরো কমে গেছে। হকারেরা ও সংবাদপত্রে যারা দৈনিক ভিত্তিতে কাজ করেন, তারা নানা সমস্যায় পড়েছেন। টেলিভিশনেও কিছু সমস্যা রয়েছে।
তিনি বলেন, এসব সমস্যা মোকাবেলায় সরকারের পক্ষ থেকে কী করা যায়, তাদের পাওনা বিল যাতে দ্রুত দিতে পারি, সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।