Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

পত্রিকা পাঠকদের জন্য ব্যতিক্রম উদ্যোগ

করোনাভাইরাস প্রতিরোধে

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ৩১ মার্চ, ২০২০, ১২:০০ এএম

করোনাভাইরাস সংক্রমণরোধে রাজধানীতে লোক চলাচল কমে গেছে। তবে থেমে নেই সংবাদকর্মীরা। তারা ছুটে চলছেন অবিরাম।

দৈনিক পত্রিকা ও অনলাইন নিউজ পোর্টালগুলো ২৪ ঘণ্টা সক্রিয় থাকলেও ছাপানো পত্রিকার চিত্র উল্টো। বাংলাদেশের প্রায় সব ছাপানো পত্রিকাই কঠিন সময় পার করছে। এর পেছনে কাজ করছে নানা রকমের গুজব। বলা হচ্ছে, পত্রিকার কাগজের মাধ্যমে ভাইরাস ছড়ানোর আশঙ্কা আছে। তা আসলে সঠিক নয়। তবে পত্রিকা মালিকদের সংগঠন নিউজপেপার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (নোয়াব) পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, কাগজের মাধ্যমে করোনাভাইরাস ছড়ায় না। পত্রিকা ছাপানো ও বিলি করার সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা যথেষ্ট সুরক্ষিত থেকে কাজ করেন। তাই অধিকাংশ পত্রিকা প্রকাশ অব্যাহত আছে।

দেশের সাধারণ ছুটি থাকার কারণে পত্রিকার সার্কুলেশন অনেকাংশে কমে গেছে। পত্রিকার পাঠকদের সুরক্ষার কথা চিন্তা করে নেয়া হয়েছে নানা রকমের উদ্যোগ। এক্ষেত্রে সহযোগিতা করছে বিভিন্ন সংস্থা। রাজধানীর টিকাটুলির মোড়ে দৈনিক ইনকিলাব ভবনের সামনে দেখা গেছে, দেয়ালে সাঁটানো পত্রিকা পড়ার জন্য ফুটপাথে দাঁড়ানোর জায়গা চিহ্নিত করা হয়েছে। নিরাপদ দূরত্বে দাঁড়িয়ে পত্রিকা পড়ছেন পাঠকরা। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে এ ব্যবস্থা করা হয়েছে।

ইনকিলাবের চিফ রিপোর্টার মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম বলেন, আমার ধারণা, পাঠকরা পত্রিকা পড়ে করোনাভাইরাস সম্পর্কে আরো বেশি সচেতন হচ্ছেন। ইনকিলাব ভবনের সামনে পত্রিকা পড়ার যে ব্যবস্থা করা হয়েছে, অন্যান্য স্থানেও এ ধরনের ব্যবস্থা করা উচিত। এ ধরনের উদ্যোগকে আমরা স্বাগত জানাই। ইনকিলাবের সাব এডিটর আবু জাফর সোহেল বলেন, পাঠকদের সন্তুষ্টি ও সচেতনতার জন্য এটা করা হয়েছে। তবে পত্রিকার কাগজের মাধ্যমে ভাইরাস ছড়ায় না।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: করোনাভাইরাস

৪ জানুয়ারি, ২০২৩

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ