পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে পশ্চিমা বিশ্বের দেশগুলো একের পর এক লকডাউন ঘোষণা করছে। বিক্রয়কেন্দ্র বন্ধ ঘোষণা করছে পোশাকের ব্র্যান্ডগুলো। এ পরিস্থিতিতে ভোক্তা চাহিদায় ব্যাপক প্রভাব পড়েছে। বাজার চাহিদার এ পরিস্থিতিতে নতুন ক্রয়াদেশ দিচ্ছে না ক্রেতারা। শুধু তাই নয়, বাতিল ও স্থগিত করছে আগের দেয়া ক্রয়াদেশও, যার ফলে ব্যাপক মাত্রায় ক্রয়াদেশ হারাচ্ছে দেশের তৈরি পোশাক খাত।
শিল্প মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ গার্মেন্ট ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিজিএমইএ) তথ্য বলছে, প্রতিদিনই বিদেশি ক্রেতাদের কাছ থেকে অর্ডার বাতিলের ই-মেইল বা চিঠি পাচ্ছেন গার্মেন্ট মালিকরা। কোন কোন ক্রেতা সরাসরি অর্ডার বাতিল করছেন, আবার কেউ প্রস্তুতকৃত মালামাল শিপমেন্ট না করার নির্দেশনা দিচ্ছেন। বিজিএমইএ’র তথ্যমতে, সোমবার (৩০ মার্চ) সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্ত ১ হাজার ৪১টি কারখানা ২ দশমিক ৮৭ বিলিয়ন ডলার বা ২৮৭ কোটি ডলারের ক্রয় আদেশ হারিয়েছে। এসব কারখানায় প্রায় ২১ লাখ শ্রমিক কাজ করেন। এসব ক্রয়াদেশের আওতায় ছিলো ৯০ কোটি ৬৬ লাখ ৮০ হাজার পিস পোশাক।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।