পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দেশে বিভাগীয় পর্যায়েও করোনা ভাইরাস পরীক্ষার ল্যাব এখনো হয়নি। বড় জেলাগুলোতেও করোনা শনাক্তের ব্যবস্থা নেই। অনান্য জেলার মতো আক্রান্ত বা সম্ভাব্য রোগীর চিকিৎসার জন্য সর্বোচ্চ আইসোলেশন পর্যন্ত রাখার ব্যবস্থা রয়েছে নাটোরে। এখানেও নেই করোনা পরীক্ষার ব্যবস্থা।
এমন বাস্তবতায় করোনা পরীক্ষার জন্য গতকাল স্থানীয় সংসদ সদস্য তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক ২০০ টেস্টিং কিট পাঠিয়েছেন। কিটের সঙ্গে চিকিৎসক, নার্স এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের পরামর্শ ও চাহিদা অনুযায়ী পাঠানো হয়েছে প্রয়োজনীয় পারসোনাল প্রোটেক্টিভ ইকুইপমেন্ট (পিপিই), হ্যান্ড গ্লাভস, ফেস মাস্ক, প্রোটেক্টিভ চশমা, জীবাণুনাশক হ্যান্ড স্যানিটাইজারসহ যাবতীয় মেডিকেল ইকুইপমেন্ট। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তা ডা. আমিনুল ইসলামের কাছে এই কিট হস্তান্তর করেন পৌরসভার মেয়র জান্নাতুল ফেরদৌস।
ল্যাবসহ প্রয়োজনীয় পরীক্ষার ব্যবস্থা না থাকার পরও সংকটময় মূহুর্তে উপজেলা পর্যায়ে পাঠানো এই কিট কী কাজে লাগবে, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন অনেকে। এ নিয়ে জেলা সিভিল সার্জন কাজী মিজানুর রহমান বলেন, সিংড়া কেন, নাটোরেই করোনা পরীক্ষার বিশেষায়িত ল্যাব নেই। অনেক বড় বড় জেলাতেই করোনা পরীক্ষার ল্যাব, কিট কিছুই নেই। এই টেস্টের জন্য পলিমার চেইন রিঅ্যাকশন (পিসিআর) মেশিন প্রয়োজন, যা খুবই ব্যয়বহুল এবং দেশের খুব কম হাসপাতালেই রয়েছে। প্রতিমন্ত্রী সিংড়াবাসীর নিরাপত্তার কথা ভেবে কিটের ব্যবস্থা করতে পারেন। তবে এটি কোন কাজে আসবে বলে মনে হয় না। সিংড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাসরিন আক্তার জানান, টেস্টিং কিট পাঠানোর বিষয়টি তিনি শুনেছেন। তবে সিংড়ায় করোনা পরীক্ষার ব্যবস্থা নেই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।