পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
দেশের যেসব এনজিও থেকে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তারা ঋণ নিয়ে ব্যবসা করছেন, আগামী জুন পর্যন্ত ঋণের কিস্তি দিতে না পারলে তাদের খেলাপি করা যাবে না। গত রোববার ক্ষুদ্রঋণ দানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর নিয়ন্ত্রক সংস্থা মাইক্রোক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি (এমআরএ) থেকে এ সংক্রান্ত সার্কুলার জারি করেছে। এটি সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো হয়েছে।
সার্কুলারে বলা হয়, বর্তমানে করোনাভাইরাসের কারণে বিশ্ব বাণিজ্যের পাশাপাশি দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যেও এর নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। দেশের সার্বিক অর্থনীতিতেও এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। ফলে ক্ষুদ্রঋণদানকারী প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ নিয়ে যারা ব্যবসা করছেন, তাদের ব্যবসায়ও নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। এতে অনেকে নিয়মিত ঋণ শোধ করতে না-ও পারেন। এই অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে ৩০ জুন পর্যন্ত কোনো গ্রাহক যদি ঋণের কিস্তি পরিশোধ করতে না পারেন, তাহলে তাদের ঋণকে খেলাপি হিসেবে চিহ্নিত করা যাবে না। বিদ্যমান পরিস্থিতিতে কিস্তি পরিশোধে ব্যর্থ হলেও ঋণকে নিয়মিত রেখে প্রয়োজনে নতুন ঋণ দিতে হবে। তবে কোনো ঋণের অর্থ পরিশোধিত হলে ওইসব ঋণের মান যথাযথভাবে উন্নীত করা যাবে।
এর আগে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকেও একটি সার্কুলার জারি করে ব্যাংকিং খাতের কোনো গ্রাহক জানুয়ারি থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত কোনো ঋণের কিস্তি বা ঋণ পরিশোধ করতে না পারলে তাদেরকে খেলাপি করা যাবে না- এ মর্মে একটি সার্কুলার জারি করে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।