Inqilab Logo

শুক্রবার ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ৩০ কার্তিক ১৪৩১, ১২ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

মাঠে সেনাবাহিনী

করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে প্রশাসনকে সহায়তায়

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ২৫ মার্চ, ২০২০, ১২:১০ এএম

করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে দুর্যোগের মতো পরিস্থিতি সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা করতে মাঠে নামছে সেনাবাহিনী। আজ মঙ্গলবার থেকে বিভাগীয় ও জেলা শহরগুলোতে সেনাবাহিনী প্রশাসনকে সহায়তায় নিয়োজিত হবে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম। গতকাল সোমবার বিকেলে করোনাভাইরাস নিয়ে সচিবালয়ে জরুরি ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব এসব কথা বলেন।

এদিকে আন্তঃবাহিনীর জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) সহকারী পরিচালক রাশেদুল আলম খান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সামাজিক দূরত্ব ও সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ ও সন্দেহজনক ব্যক্তিদের কোয়ারেন্টাইন ব্যবস্থা পর্যালোচনায় বিভাগীয় ও জেলা শহরগুলোতে বেসামরিক সহায়তায় সশস্ত্র বাহিনী নিয়োজিত থাকবে। সেনাবাহিনীর সঙ্গে বিমান, নৌবাহিনীর সদস্যরাও থাকবে। করোনা ভাইরাস সংক্রমণ মোকাবিলা, সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিতকরণ ও সতর্কতামূলক বিষয় হিসেবে জেলা ম্যাজিস্ট্রেটকে সহায়তা করবে সশস্ত্র বাহিনী।

আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, সামাজিক দূরত্ব ও সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সুবিধার্থে সেনাবাহিনী প্রশাসনকে সহায়তায় নিয়োজিত হবে। জেলা ম্যাজিস্ট্রেটদের সমন্বয়ে তারা জেলা ও বিভাগীয় করোনা ভাইরাস আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা ব্যবস্থা, সন্দেহজনক ব্যক্তিদের কোয়ারেন্টিন ব্যবস্থা পর্যালোচনা করবে। মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, করোনা ভাইরাসের বিস্তৃতি এবং তা মোকাবেলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গতকাল সোমবার দুযোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী, মন্ত্রিপরিষদ সচিব, প্রধানমন্ত্রীর মূখ্যসচিব, স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব, সেনাবাহিনীর প্রধান এবং অন্যন্যা উর্দ্ধতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী প্রতিনিয়ত সংশ্লিষ্ট সবার সাথে করোনা ভাইরাস সংক্রান্ত বিষয়ে সভা ও আলোচনা করেছেন। সার্বিক অবস্থা বিবেচনা করে প্রধানমন্ত্রী এসব ব্যবস্থা গ্রহনের দশটি নির্দেশনা প্রদান করেছেন।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, আজ মঙ্গলবার থেকে বিভাগীয় ও জেলা শহরগুলোতে সামাজিক দূরত্ব ও সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণের সুবিধার্থে সেনাবাহিনী প্রশাসনকে সহায়তায় নিয়োজিত হবে। জেলা ম্যাজিস্ট্রেটদের সমন্বয়ে তারা জেলা ও বিভাগীয় করোনা ভাইরাস আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসা ব্যবস্থা, সন্দেহজনক ব্যক্তিদের কোয়ারেন্টিন ব্যবস্থা পর্যালোচনা করবে।

তিনি বলেন, সেনাবাহিনী বিশেষ করে বিদেশ ফেরত ব্যক্তিদের কেউ নির্ধারিত কোয়ারেন্টিন বাধ্যতামূলক সময় পালনে ত্রুটি/অবহেলার করছে কিনা তা পর্যালোচনা করবে। জেলা ম্যাজিস্ট্রেটরা এজন্য স্থানীয় আর্মি কমান্ডারের কাছে সেনাবাহিনী কর্তৃক অবস্থা পর্যালোচনার জন্য আইনানুসারে অনুরোধ জানাবে। এর আগে আগামী ৪ এপ্রিল পর্যন্ত ছুটি ঘোষণা করায় এসময়ের মধ্যে পুলিশ ও হাসপাতাল ছাড়া সব ধরনের সরকারি সেবা বন্ধ থাকবে। ২৬ মার্চ সরকারি ছুটি, এর সঙ্গে ২৭-২৮ তারিখ সাপ্তাহিক ছুটি রয়েছে। এর সঙ্গে ২৯ থেকে ২ এপ্রিল পর্যন্ত সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হচ্ছে। ৩-৪ এপ্রিল আবার সাপ্তাহিক ছুটি রয়েছে। তবে ওষুধের দোকান, কাঁচাবাজার সব খোলা থাকবে।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব আহমদ কায়কাউস,দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব শাহ কামাল, জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব, স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব, তথ্যসচিব, প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার, প্রধান তথ্য কর্মকর্তা (পিআইও) সংবাদ সম্মেলনে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের সচিবেরা উপস্থিত ছিলেন।

সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও মুখ্য সচিব জানান, এর আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদের সঙ্গে তাঁদের পৃথকভাবে বৈঠক হয়। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী ১০ দফার ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। ১০ সিদ্ধান্তের মধ্য রয়েছে গণপরিবহন চলাচল সীমিত রাখা, সব রকম সামাজিক রাজনৈতিক ও ধর্মীয় জনসমাগমে নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, করোনাভাইরাসের কারণে নিম্ন আয়ের কোনো ব্যক্তি শহরে জীবনযাপনে অক্ষম হলে সরকার তাঁকে ঘরে ফেরা কর্মস‚চির অধীনে নিজ গ্রাম বা ঘরে প্রয়োজনীয় সহায়তা দেবে। এ বিষয়ে জেলা প্রশাসকেরা ব্যবস্থা নেবে।

এর আগে করোনাভাইরাসের কারণে ৩১ মার্চ পর্যন্ত সব স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা করে দেওয়া হয়। উচ্চমাধ্যমিক ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিত করে দেওয়া হয়েছে। ১ এপ্রিল থেকে শুরু হওয়ার কথা উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা।

প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব ড. আহমেদ কায়কাউস বলেন, মাঠ পর্যায়ে প্রশাসনকে সহায়তা করতে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হবে। বেসরকারি অফিসও বন্ধ থাকবে। খোলা থাকবে হাসপাতাল, জরুরি সেবা, কাঁচাবাজার ও ওষুধের দোকান। এছাড়া গণপরিবহন সীমিত থাকবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের কার্যক্রম সীমিত আকারে চালু থাকবে। দেশে করোনা পরিস্থিতি নিয়ে সচিবালয়ে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সার্বিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছেন। কায়কাউস বলেন, এই পরিস্থিতি মোকাবেলায় যা যা করার সবই করছে সরকার। প্রত্যেক জেলা প্রশাসককে সংশ্লিষ্ট জেলার দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে খাদ্য ও আর্থিক সহায়তা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

এদিকে রোগতত্ত¡, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) জানিয়েছে, বিশ্বব্যাপী মহামারি আকার ধারণ করা করোনাভাইরাসে দেশে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে মৃতের সংখ্যা দাঁড়ালো তিনজনে। আর গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ছয়জন। সবমিলিয়ে দেশে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৩৩ জন। আক্রান্তদের মধ্যে পাঁচজন ইতিমধ্যে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন বলেও জানান আইইডিসিআর পরিচালক।

২০০৭ সালে দেশের প্রধান নদীগুলোর পানি বৃদ্ধি এবং বন্যা পরিস্থিতির অবনতি কয়েকশ ঘরবাড়ি ও দোকানপাট পদ্মাগর্ভে বিলীন হয়। বিভিন্ন স্থানে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধগুলোও রয়েছে হুমকির মুখে। বানভাসি মানুষ সহায়-সম্বল হারিয়ে বিভিন্ন আশ্রয় কেন্দ্রে গিয়ে উঠেছে। সড়ক তলিয়ে এবং সেতু ধসে বিভিন্ন স্থানে যোগাযোগ ব্যবস্থা ব্যাহত হচ্ছে। উপদ্রুত এলাকায় বেসামরিক প্রশাসনের পাশাপাশি সেনাবাহিনীও মাঠে নামানো হয়।

চট্টগ্রামে সেনা মোতায়েন প্রস্তুতি-প্রক্রিয়া শুরু
চট্টগ্রাম ব্যুরো জানায়, আজ মঙ্গলবার থেকে সারাদেশে সেনা মোতায়েনের সরকারি সিদ্ধান্তের প্রেক্ষিতে বন্দরনগরী চট্টগ্রামের গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় পরিদর্শন প্রক্রিয়া শুরু করেছে সেনাবাহিনী। করোনাভাইরাস পরিস্থিতি মোকাবেলায় সেনা মোতায়েনের এ সিদ্ধান্তে সাধারণ মানুষের মধ্যে কিছুটা হলেও স্বস্তি এসেছে। আজ থেকে নগরীর বিভিন্ন এলাকায় সেনাবাহিনীর সংশ্লিষ্ট টিম পর্যায়ক্রমে দায়িত্ব পালন শুরু করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।



 

Show all comments
  • Molly Akhter ২৪ মার্চ, ২০২০, ১:০৬ এএম says : 0
    Show all the steps in Action not just for the sake of news. Alongside Govt all Nations should take steps and maintain all GATHERINGS , SOCIAL DISTANCES & FOLLOW WHO GUIDELINES. This is no joke and this virus is killing everyday so please safe yourself and others . Govt should also make the list of all travelers that have entered in the country and put them under quarantine.
    Total Reply(0) Reply
  • Ayaj Uddin Shakil ২৪ মার্চ, ২০২০, ১:০৬ এএম says : 0
    সারা বিশ্বের ন্যায় বাংলাদেশের এই দুর্যোগ মুহূর্তে সরকারের পাশাপাশি সাধারণ জনগণ,আইনশৃঙ্খলা বাহিনী,ডাক্তার,ইঞ্জিনিয়ার,বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মালিক,রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ,মসজিদের ইমাম সহ সকলেরই নিজ নিজ অবস্থান থেকে সাধ্যমতো এগিয়ে আসা উচিত। একের উপর অন্যে দোষ না চাপিয়ে ঐক্যবদ্ধ হয়ে সময়োপযোগী পদক্ষেপ নিতে হবে।। উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা আবোলতাবোল বলা বন্ধ করে যথাযথ সিদ্ধান্ত নিতে হবে।একা না পারলে সর্ব স্তরের বিশেষজ্ঞ ও সাধারনের মতামতের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।। *যতটুকু সাধ্য আছে তার সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। *নিজেকে,নিজের পরিবারকে এবং অন্যকে রক্ষা করতে সকল ধরনের স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা বিষয়ক নিয়মকানুন মেনে চলতে হবে। *আপনার পাশের ঘরের বা বাড়ির কেউ কর্মহীন হয়ে পড়লে যথাসম্ভব আহারের ব্যবস্থা করুন। *সকল সরকারি,বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বন্ধের সাথে সাথে অগ্রীম বেতন পরিশোধ করে দিন। *দিনমজুরদের এই দুর্যোগ কালীন বিশেষ ভাতার ব্যবস্থা করতে হবে এবং বিত্তবানরা এগিয়ে আসতে হবে। সর্বোপরি আল্লাহর উপর ভরসা করতে হবে এবং আল্লাহর নিকট তওবা করতে হবে।সাথে সাথে সকল ধরনের নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।। একটা কে অন্যটার প্রতিপক্ষ ভাবার কোন কারন নাই।।
    Total Reply(0) Reply
  • Shofiquel Islam ২৪ মার্চ, ২০২০, ১:০৭ এএম says : 0
    Garments factories will remain open if the owner wants. But there are more than 4000 thousands garments factories and more than 40 lakhs peoples works there.
    Total Reply(0) Reply
  • Mahmudul Hasan ২৪ মার্চ, ২০২০, ১:০৭ এএম says : 0
    ভাসানচরে একলক্ষ লোকের আবাসন ও জীবিকা নির্বাহের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এই সময়ে দরিদ্র আয়ের কোন ব্যক্তি সেখানে গিয়ে এসব সুবিধা নিতে পারবেন।( আমার মনে হয় এই ব্যবস্থা না নেওয়াই ভালো ছিল!!!!! কারণ এখানে লোকের সমাগম হবে!!!!)
    Total Reply(0) Reply
  • Md Sohel Rana ২৪ মার্চ, ২০২০, ১:০৭ এএম says : 0
    সরকার দেরিতে হলে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া ধন্যবাদ। যত সম্ভব জ্বর,সর্দি, কাশি আছে তাদের কে করোনা পরীক্ষা করার জন্য সরকার কাছে অনুরোধ রইল।
    Total Reply(0) Reply
  • Mrityunjoy Suvra ২৪ মার্চ, ২০২০, ১:০৭ এএম says : 0
    'স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের সঙ্গেও এ নিয়ে আলাপ হয়েছে। কেউ সংক্রমিত হলেও রোগটি ওই কারখানার বাইরে যাবে না।- Really disagree with this line. They have no idea how much people are work in an rmg factory (average 500/1000 in medium type industry). Also if anyone are affected, then their family and neighbour also affected. So do not copy paste job, plz do research then speak properly.
    Total Reply(0) Reply
  • Ashim Kumar ২৪ মার্চ, ২০২০, ১:০৮ এএম says : 0
    সেনাবাহিনী কঠোর ভাবে, অবাধ্য প্রবাসীদেরকে নিয়ন্ত্রন করলে।যতটুকু হয়েছে তা সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করা হলে হয়তবা এবার মৃত্যুর মিছিল কিছুটা কম হবে।যদিও অনেকটা দেরী হয়ে গেছে।তবুও আশা করি মৃত্যুপুরিতে যেন পরিনত নাহয় এদেশ।সবাই পরম করুণাময়ের নিকট সাহায্য প্রারথনা করুন।তিনি যেন আমাদের পাপ অপরাধ ক্ষমাকরে আমাদের জীবন ভিক্ষা দেন।আমেন।
    Total Reply(0) Reply
  • Jahangir Miah ২৪ মার্চ, ২০২০, ১:৪৪ এএম says : 0
    Hello Government, defense ministry, army chief – all solders must be use musk, must sit down each other distance about 1.5 miter – Just do it now. Please do not make them vulnerable. Mr. chief your knowledge much mere then me, please implement your strict order – Thanks Sir.
    Total Reply(0) Reply
  • Jahangir Miah ২৪ মার্চ, ২০২০, ২:০২ এএম says : 0
    Our lovely proud army at crisis on right time - Very good decision, But …. Hello Government, defense ministry, army chief – all solders must be use musk, must sit down each other distance about 1.5 miter – Just do it now. Please do not make them vulnerable. Mr. chief your knowledge much much mere then me, please implement your strict order – Thanks Sir. Kindest Regards DR. Jahangir Miah
    Total Reply(0) Reply
  • Nannu chowhan ২৪ মার্চ, ২০২০, ৭:০০ এএম says : 0
    It's a very good step as army is working to protact the peoples but what i see in this picture,army has no self protactive atire as like musk hand gloves isolation pp so is it not dangour's for the whole army?
    Total Reply(0) Reply
  • Nannu chowhan ২৪ মার্চ, ২০২০, ৭:০১ এএম says : 0
    It's a very good step as army is working to protact the peoples but what i see in this picture,army has no self protactive atire as like musk hand gloves isolation pp so is it not dangour's for the whole army?
    Total Reply(0) Reply
  • Mohammed Kowaj Ali khan ২৪ মার্চ, ২০২০, ১০:২৫ এএম says : 0
    বারমা শয়তানের বীরুদ্বে সেনাবাহিনী কোথায় ছিলেন? বারমা শয়তানরে সায়েস্থা করিলে আজ বিশ্ব আল্লাহ তা'আলার রহমতে বিশ্ব হইতো নিরাপদ। ইনশাআল্লাহ।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: করোনাভাইরাস

৪ জানুয়ারি, ২০২৩

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ