পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ঘুষ লেনদেন এবং তথ্য পাচার মামলায় পুলিশের উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমান ও দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছিরের বিচার শুরু হয়েছে। গতকাল বুধবার তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে এ বিচার শুরু হয়। ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪-এর বিচারক শেখ নাজমুল আলম অভিযোগ গঠন করেন। আগামি ২৩ মার্চ মামলার সাক্ষ্য গ্রহণের তারিখ ধার্য করা হয়েছে। এর আগে গত ৯ ফেব্রæয়ারি ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েস আসামিদের উপস্থিতিতে এ চার্জশিট গ্রহণ করেন। গত ১৯ জানুয়ারি ঢাকা মহানগর দায়রা জজ কে এম ইমরুল কায়েসের আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন দুদক পরিচালক শেখ মো. ফানাফিল্যা। গত বছরের ১৬ জুলাই মিজান ও বাছিরের বিরুদ্ধে দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা-১-এ তিনি এ মামলা দায়ের করেন।
উল্লেখ্য, ডিআইজি মিজানের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অনুসন্ধান চলছিলো। অনুসন্ধান করছিলেন দুদকের তৎকালিন পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছির। অনুসন্ধান প্রতিবেদনের ভিত্তিতে মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদের মামলা দায়ের হয়। এর পরপরই মিজান অভিযোগ করেন অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ থেকে রেহাই দিতে দুদকের পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছির তার কাছ থেকে ৪০ লাখ টাকা ঘুষ নিয়েছেন। ঘুষ নিয়েও তিনি কাজ করেননি। এ বিষয়ে অডিও টেপও প্রকাশ করেন ডিআইজি মিজান। পরে ঘুষ গ্রহণ এবং তথ্য পাচারের অভিযোগে মিজান এবং এনামুল বাছির উভয়ের বিরুদ্ধে আরেকটি অনুসন্ধান হয়। অনুসন্ধানে প্রমাণিত হওয়ায় উপরোক্ত মামলাটি দায়ের করা হয়। যদিও এ মামলায় ঘুষ লেনদেনের আলামত হিসেবে কোনো অর্থ উদ্ধার করা হয়নি। তবে এ মামলায় মিজানকে পুলিশ থেকে এবং এনামুল বাছিরকে দুদক থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। দু’জনেই এখন কারাগারে রয়েছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।