পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
‘জয় বাংলা’কে জাতীয় স্লোগান ঘোষণার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। রিট পিটিশনের চূড়ান্ত শুনানি শেষে গতকাল মঙ্গলবার বিচারপতি এফ আর এম নাজমুল আহসান এবং বিচারপতি কে এম কামরুল কাদেরের ডিভিশন বেঞ্চ এ রায় দেন।
রায়ে আদালত বলেন, স্বাধীনতা যুদ্ধে অনুপ্রেরণা জোগানো স্লোগান হচ্ছে ‘জয় বাংলা’। এই স্লোগানেই বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। এটিকে আমাদের জাতীয় স্লোগান হিসেবে গ্রহণ করা উচিৎ। রায়ে আদালত জাতীয় অনুষ্ঠান, সভা, সমাবেশে প্রত্যেকের বক্তব্যের শেষে জয় বাংলা বলারও নির্দেশনা দিয়েছেন। পাশাপাশি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অ্যাসেম্বলি শেষে জয় বাংলা বলার নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। এর আগে ২০১৭ সালে জয় বাংলাকে জাতীয় স্লোগান হিসেবে ঘোষণার নির্দেশনা চেয়ে সুপ্রিম কোর্ট বারের অ্যাডভোকেট বশির আহমেদ রিট করেন। রিটের শুনানি নিয়ে ২০১৭ সালের ৪ ডিসেম্বর ‘জয় বাংলা’কে কেন জাতীয় স্লোগান হিসেবে ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। মন্ত্রিপরিষদ সচিব, আইন মন্ত্রণালয় সচিব ও শিক্ষা মন্ত্রণালয় সচিবকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়।
রিটের শুনানি নিয়ে বিচারপতি কাজী রেজা-উল হক এবং বিচারপতি মোহাম্মদ উল্লাহর ডিভিশন বেঞ্চ এ রুল জারি করেন। পরে বিচারপতি এফ আর এম নাজমুল আহাসান এবং বিচারপতি কে এম কামরুল কাদেরের ডিভিশন বেঞ্চে শুনানি হয়। শুনানি শেষে আদালত উপরোক্ত রায় দেন। রিটের পক্ষে শুনানি করেন সিনিয়র অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, আব্দুল মতিন খসরু প্রমুখ। সরকারপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এবিএম আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।