Inqilab Logo

সোমবার ১১ নভেম্বর ২০২৪, ২৭ কার্তিক ১৪৩১, ০৯ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

করোনার সংক্রমন হলেও প্রতিরোধ করা সম্ভব

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ৮ মার্চ, ২০২০, ১২:০০ এএম

বিশ্বের ৯৪টি দেশে প্রাণঘাতি নতুন করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে। বাংলাদেশও এই ভাইরাসের সংক্রমনের তীব্র ঝুকিতে রয়েছে। যেকোন সময় দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমন ঘটতে পারে। এমন আশঙ্কা সরকারে স্বাস্থ্য বিভাগের। তবে সংক্রমন ঘটলেও গৃহিত প্রস্তুতিতে পরিস্থিতি প্রাথমিক ভাবে প্রতিরোধ করা সম্ভব হবে বলে জানিয়েছে সরকারের রোগতত্ত¡, রোগনিয়ন্ত্রন ও গবেষণা ইনস্টিটিউট-আইইডিসিআর। এদিকে নতুন করোনাভাইরাসে বিশ্বব্যাপী আক্রান্ত হয়েছে এক লাখ এক হাজার ৯১৪ জন। একই সময়ে এ ভাইরাসের সংক্রমনের প্রাণ হারিয়েছেন তিন হাজার ৪৬৬ জন। আক্রান্তদের মধ্যে ৫৬ হাজার ১২৩ জন চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। বর্তমানে চিকিৎসাধীন আছেন ৪২ হাজার ৩২৫ জন। এর মধ্যে ছয় হাজার ৪০১ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।

গতকাল শনিবার করোনাভাইরাস সংক্রান্ত নিয়মিত ব্রিফিংয়ে আইইডিসিআর’র পরিচালক প্রফেসর ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা বলেন, ইতিমধ্যে ভাইরাসটি ৯৪টি দেশে ছড়িয়েছে। এটি বিভিন্ন দেশে স্থানে দ্রæত ছড়িয়ে পড়ছে। প্রতিবেশ রাষ্ট্রগুলোতে এর প্রাদূর্ভাব দেখা দিয়েছে। আমাদের দেশে এখনো এর উপস্থিতি পাওয়া না গেলেও যেকোন সময় এটি দেশে প্রবেশ করতে পারে।
এ বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক প্রফেসর ডা. আবুল কালাম আজাদের জানান, বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া এ রোগে আমাদের দেশে এখনও কেউ সংক্রমিত না হলেও সংক্রমিত যে হবে না-এমনটা বলা যায় না। এজন্য স্বাস্থ্য বিভাগের পক্ষ থেকে রাজধানীর উত্তরার কুয়েত মৈত্রী হাসপাতাল, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল, মহাখালী সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতাল, সারাদেশের সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, জেলা ও উপজেলা হাসপাতাল প্রস্তুত রেখেছে।
বিশ্ব পরিস্থিতি: প্রতিদিনই বাড়ছে নতুন করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ও মৃতের সংখ্যা। চীনের উহান থেকে ছড়ানো এ ভাইরাসে এ পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী আক্রান্ত হয়েছে এক লাখ এক হাজার ৯১৪ জন। একই সময়ে এ ভাইরাসের সংক্রমনের প্রাণ হারিয়েছেন তিন হাজার ৪৬৬ জন। আক্রান্তদের মধ্যে ৫৬ হাজার ১২৩ জন চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। বর্তমানে চিকিৎসাধীন আছেন ৪২ হাজার ৩২৫ জন। এর মধ্যে ছয় হাজার ৪০১ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। বিশ্বের ৯৪টি অঞ্চল এবং দেশে ছড়িয়েছে পড়া এ ভাইরাসে শুধুমাত্র চীনেই আক্রান্ত হয়েছেন ৮০ হাজার ৫৭৬ জন। যার মধ্যে তিন হাজার ৪২ জনের মৃত্যু হয়েছে। চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়েছেন ৫৩ হাজার ৯২৯ জন।
চীনের বাইরে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ায়। দেশটিতে এখন পর্যন্ত ছয় হাজার ৫৯৩ জন আক্রান্ত হয়েছেন। যার মধ্যে ৪৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। ১৩৫ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন। ছয় হাজার ৪১৫ জন চিকিৎসাধীন রয়েছেন। মুসলিম রাষ্ট্র ইরানে চার হাজার ৭৪৭ জন আক্রান্ত হয়েছে। প্রাণহানি ঘটেছে ১২৪ জনের। তিন হাজার ৭১০ জন চিকিৎসাধীন আছেন। বাকি ৯১৩ জন সুস্থ হয়েছেন। সর্বশেষ ভ্যাটিকান সিটিতে একজন আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
‘কভিড-১৯’ নাম পাওয়া রোগটিতে এরইমধ্যে ৩ হাজার ৪০০-এর বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে বলে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে। শুক্রবার নতুন করে ছয়টি দেশে এই ভাইরাস সংক্রমণ ধরা পড়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, করোনাভাইরাস সংক্রমণ বাড়তে থাকায় নাগরিকদের ঘরে থাকার পরামর্শ, স্কুল বন্ধ, বড় ধরনের লোকসমাগম ও অনুষ্ঠান বাতিল, টয়লেট্রিজের মতো সামগ্রী, পানি ও মাস্ক কেনার হিড়িক বিভিন্ন দেশের অভিন্ন চিত্রে পরিণত হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রজুড়েও এই ভাইরাস সংক্রমণ দেখা দিয়েছে, শুক্রবার অন্তত চারটি নতুন স্টেট ও সান ফ্রান্সিসকোতে নতুন করে রোগী শনাক্ত হয়েছে। ক্যালিফোর্নিয়া উপক‚লে করোনাভাইরাসের ভয়ে আটকে রাখা প্রমোদতরী গ্র্যান্ড প্রিন্সেসে আটকা পড়েছে ওই তরীতে থাকা সাড়ে তিন হাজার মানুষ। এই প্রমোদতরীর আগের সমুদ্রযাত্রায় এক যাত্রী মারা গেছেন এবং চারজন করোনাভাইরাস আক্রান্ত হয়েছিলেন। প্রমোদতরীর যাত্রীদের মধ্যে কমপক্ষে ৩৫ জনের ফ্লুর উপসর্গ থাকায় সেটিকে সান ফ্রান্সিসকো বন্দরে ভিড়তে দেওয়া হচ্ছে না। কলোরাডো, ম্যারিল্যান্ড, টেনেসি ও টেক্সাসে এবং ক্যালিফোর্নিয়ার সান ফ্রান্সিসকোতে প্রথমবারের মতো এই ভাইরাস সংক্রমণ ধরা পড়েছে। দেশটিতে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৩০ জনে, মৃত্যু হয়েছে ১২৩ জনের। কয়েকজন ভাইরাস সংক্রমণ ধরা পড়ার পর গুগল, ফেইসবুক, আমাজন ও মাইক্রোসফট সিয়াটল এলাকার কর্মীদের বাসায় বসে কাজ করতে বলেছে। এর ফলে ওই এলাকার এক লাখের বেশি মানুষ আপাতত বাসা থেকে অফিস করবেন। যুক্তরাষ্ট্রের সিনেট বৃহস্পতিবার নভেল করোনাভাইরাস মোকাবেলায় ৮ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার বরাদ্দ করেছ।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, নতুন করোনাভাইরাসে আক্রান্তদের মধ্যে মৃত্যুর হার ৩ থেকে ৪ শতাংশ। যা মৌসুমী ফ্লুর চেয়ে বেশি। ইউরোপে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত দেশ ইতালিতে করোনাভাইরাসে মৃতের সংখ্যা অন্তত ১৪৮ জনে পৌঁছেছে। যুক্তরাষ্ট্রের জন হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের গণনায়ও করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা এক লাখ ছাড়িয়েছে বলে সিএনএন জানিয়েছে। সিঙ্গাপুরে নতুন ১৩ জনের এই ভাইরাস সংক্রমণ ধরা পড়ার কথা জানিয়েছে। দেশটিতে একদিনে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক এই রোগী শনাক্ত হওয়ার ঘটনা এটাই। আক্রান্তদের মধ্যে সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের একজন কেবিন ক্রুও রয়েছেন।
সাত দেশের সঙ্গে বিমান চলাচল বন্ধ কুয়েতের: করোনাভাইরাসের কারণে বাংলাদেশসহ সাতটি দেশের সঙ্গে বিমান চলাচল এক সপ্তাহের জন্য স্থগিত করেছে কুয়েতের বেসামরিক বিমান চলাচল অধিদফতর। গতকাল শনিবার থেকেই এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হচ্ছে। শনিবার এক টুইটার পোস্টে এই তথ্য জানানো হয়েছে। বাংলাদেশ ছাড়া অন্য দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে মিসর, লেবানন, সিরিয়া, ফিলিপিন্স, ভারত ও শ্রীলঙ্কা। এর আগে দেশটি দক্ষিণ কোরিয়া, থাইল্যান্ড, ইতালি, ইরাক, সিঙ্গাপুর ও জাপানের সঙ্গে বিমান চলাচল স্থগিত করে। ওই বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, কুয়েতের বসবাসের অনুমতি থাকলেও, গত দুই সপ্তাহে এসব দেশে যারা ভ্রমণ করেছেন, তারা যে দেশের নাগরিক হোন না কেন, তারাও কুয়েতে প্রবেশ করতে পারবেন না। তবে এসব দেশে ভ্রমণ করা কুয়েতের নাগরিকরা দেশে ফিরতে পারবেন। এর আগে কুয়েতের সরকার অপর এক নির্দেশনায় বাংলাদেশসহ ১০টি দেশের নাগরিকদের কুয়েতে যেতে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত নন, এমন মেডিকেল সনদ প্রয়োজনীয়তা উলে¬খ করেন। এদিকে বাংলাদেশের বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স জানিয়েছে, কুয়েত সরকারের নিষেধাজ্ঞার কারণে আপাতত বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের কয়েতগামী পরবর্তী দুইটি ফ্লাইট বাতিল করা হয়েছে।
মুজিববর্ষে বিদেশিদের অংশগ্রহণে করোনাভাইরাসের প্রভাব পড়তে পারে : মুজিববর্ষের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণে বিদেশি অতিথিরা সরফসূচি বাতিল না করলেও করোনাভাইরাস শঙ্কা প্রভাব ফেলতে পারে বলে মনে করছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন। গতকাল সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের প্রাশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ ব্যাপারে সরকার সতর্ক রয়েছে। করোনা ভাইরাসের ফলে সারা বিশ্বে আতঙ্ক বিরাজ করছে। এ কারণে মুজিববর্ষ উদযাপনে বিদেশি অতিথি আগমনে এর প্রভাব পড়বে। সরকার এ ব্যাপারে যথেষ্ট সজাগ ও সতর্ক রয়েছে। তবে করোনার প্রভাবে মুজিববর্ষের অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত বিদেশি কোন অতিথি এখনও পর্যন্ত সফরসূচি বাতিল করেননি বলেও জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। মুজিববর্ষ উদযাপনের অনুষ্ঠানে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর অংশগ্রহণের বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
জয় বাংলা কনসার্টে হ্যান্ড স্যানিটাইজার : বিশ্বজুড়ে আলোচনায় থাকা করোনাভাইরাস থেকে সচেতনতা তৈরিতে জয়বাংলা কনসার্টে দর্শকের জন্য বিনামূল্যে হ্যান্ড স্যানিটাইজারের ব্যবস্থা করে আয়োজকরা। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানেরে ঐতিহাসিক ভাষণের দিন সাতই মার্চে ঢাকার আর্মি স্টেডিয়ামে সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশনের (সিআরআই) প্রতিষ্ঠান ইয়াং বাংলা গতকাল শনিবার এই কনসার্টের আয়োজন করে। এতে অংশ নিতে ১২ হাজারের বেশি দর্শক অনলাইনে নিবন্ধন করে। করোনাভাইসের বিষয়টি মাথায় রেখে স্টেডিয়ামজুড়ে ১০টি বুথ খোলা হয়। এতে দর্শকরা সহজেই কয়েক সেকেন্ডে বিনামূল্যে নিজেদের সুরক্ষিত রাখার সুযোগ পায়। পাশাপাশি স্টেডিয়ামের বিভিন্ন স্থানে করোনাভাইরাস প্রতিরোধে সচেতনতামূলক বার্তা ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
আইইডিসিআর এর বক্তব্য : করোনাভাইরাসের সবশেষ পরিস্থিতি নিয়ে রোগতত্ত¡, রোগনিয়ন্ত্রন ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে জানানো হয়েছে, দক্ষিণ কোরিয়া, ইরান এবং ইটালির সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক। বাংলাদেশ পরিস্থিতির সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণ করছে। সিঙ্গাপুর, আরব আমিরাত, ইতালি ছাড়া অন্যান্য কোন দেশে এখনো পর্যন্ত কোনো প্রবাসী বাংলাদেশী কোভিড-১৯ আক্রান্ত হন নি। সিঙ্গাপুরে আইসিইউতে চিকিৎসাধীন বাংলাদেশী রোগীর অবস্থার উন্নতি হয়নি, আরেকজন প্রবাসী বাংলাদেশী-ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। দিল্লীতে উহান থেকে আগত ২৩ জন বাংলাদেশী নাগরিক দিল্লী শহর থেকে ৪০ মাইল দূরে একটি কোয়ারেন্টিনে আছেন। তাদের বিষয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ দূতাবাসের সাথে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রাখা হচ্ছে। এদিকে আইইডিসিআর-এর ভাইরোলজি ল্যাবরেটরিতে কোভিড-১৯ আক্রান্ত হতে পারেন এমন ব্যক্তিদের নমুনা পরীক্ষা করে এ যাবৎ কারো নমুনাতে ভাইরাসের অস্তিত্ব পাওয়া যায় নি। স্বাস্থ্য অধিদফতরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালনায় আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরসমূহ, সমুদ্র বন্দরমূহ, স্থল বন্দরসমূহে বিদেশ থেকে আগত সকল যাত্রীর তাপমাত্রা পরীক্ষা করা হচ্ছে বলে জানানো হয়।
দেশেই সুরক্ষা সামগ্রী বানানোর প্রস্তুতি: দেশে নভেল করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হলে আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসাসেবায় জড়িত চিকিৎসক ও নার্সসহ সংশি¬ষ্ট কেউ যেন সংক্রমিত না হন, সেজন্য তাদের প্রত্যেকের জন্য পারসোনাল প্রটেকশন ইকুইপমেন্ট (পিপিই) ব্যবহার অত্যাবশ্যক হবে। তবে বর্তমানে যে পরিমাণ পিপিই মজুত রয়েছে তা সীমিত। তাই করোনাভাইরাস ব্যাপক হারে ছড়াতে পারে-এমন আশঙ্কাকে মাথায় রেখে দেশীয় একটি কোম্পানির মাধ্যমেই উন্নতমানের পিপিই উৎপাদনের চিন্তা করছে সরকার। এ বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক প্রফেসর ডা. আবুল কালাম আজাদ বলেন, দেশে রোগী পাওয়া গেলে চিকিৎসক ও নার্সসহ সংশি¬ষ্ট সকলের জন্য পিপিই অত্যাবশ্যক হবে। এ ঝুঁকির কথা মাথায় রেখেই পিপিই দেশে উৎপাদনের চিন্তাভাবনা চলছে।#



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: করোনাভাইরাস

৪ জানুয়ারি, ২০২৩

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ