পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
বাজারে মাছের অভাব নেই। গ্রীষ্মকালেও মিলছে ইলিশ। এরপরও দাম চড়া। মুরগির দাম কিছুটা স্থিতিশীল থাকলেও সাধারণের নাগালের বাইরে গরু, খাসির গোশত। শীতকালীন সবজির দাম নাগালে রয়েছে। বাজারে আসা গ্রীষ্মকালীন সবজির দামে রীতিমত আগুন। গতকাল শুক্রবার মহানগরীর কাঁচাবাজার ঘুরে এমন চিত্র পাওয়া গেছে।
শীত শেষ হলেও বাজারে আছে শীতকালীন সবজি। দামও নাগালের মধ্যে। প্রতিকেজি আলু ১৮-২০ টাকা, বেগুন ৩০-৩৫ টাকা, মুলা ২০-২৫ টাকা, বাঁধাকপি ১৫-২০ টাকা, ফুলকপি ২৫-৩০ টাকা, শিম ৪০-৪৫ টাকা, লাউ ৩০-৪০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৩০-৩৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। টমেটো ২০-২৫ টাকা, ক্ষিরা ১৫-২০ টাকা, গাজর ২৫-৩০ টাকা, কাঁচামরিচ কেজি ৩৫-৪০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে। গ্রীষ্মকালীন সবজির মধ্যে ঢেড়স প্রতিকেজি ৮০ টাকা, চিচিঙ্গা ৪০-৫০ টাকা, ঝিঙে ৭০-৮০ টাকা, তিতা করলা ৮০-৯০ টাকা, সজনে কেজি ১০০-১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া কাঁচা পেঁপে ৩৫-৪০ টাকা, কচুর লতি ৬০ টাকা, বড় শসা ৫০-৫৫ টাকা, ওল কচু ৮০-১০০ টাকা, মিষ্টি আলু ৫০-৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
বাজারে মাছের সরবরাহ থাকলেও দাম কমছে না। তেলাপিয়া ১৩০-১৫০ টাকা, কোরাল ৪২০-৫০০ টাকা, রুই ২৫০-২৮০ টাকা, পোয়া ৩০০-৩৫০ টাকা, পাঙ্গাস ১২০-১৩০ টাকা, কার্প ১৫০-২০০ টাকা, কাতাল ২৫০-২৭০ টাকা, ছোট চিংড়ি ৫০০-৬০০ টাকা, লইট্টা ১৪০-১৫০ টাকা, ইলিশ আকারভেদে ৫০০-৯০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
ফার্মের মুরগি ১১৫-১২০ টাকা, সোনালিকা ২২০-২২৫ টাকা, দেশি মুরগি ৪০০-৪২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। হাড় ছাড়া গরুর গোশত ৬৫০-৭০০ টাকা, হাড়সহ ৫৫০-৬০০ টাকা, খাসি প্রতিকেজি ৭৫০-৮০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আদা, রসুন এবং পেঁয়াজের দাম এখনও বাড়তি। রসুন প্রতিকেজি ১৬০ টাকা, আদা ১২০-১৪০ টাকা, পেঁয়াজ মানভেদে ৪৫-৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ফার্মের ডিম প্রতিডজন ৯০ টাকা, হাঁসের ডিম ১৪০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।