পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী মুজিববর্ষের অনুষ্ঠানে না আসার কোনো কারণ নেই। বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র এটি (ভারত)। সেখান থেকে আরও অনেক অতিথি আসবেন। সবার নিরাপত্তা বিষয়টি আন্তরিকভাবে নেওয়া হবে। শিল্পখাত বিকাশ ঘটবে।
আজ বৃহস্পতিবার (০৫ মার্চ) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে অষ্টম জাতীয় এসএমই পণ্যমেলা-২০২০-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। করোনা ভাইরাস প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, আমরা সৌভাগ্যবান যে আমাদের এখানে কোনো আক্রান্ত রোগী পাওয়া যায়নি। যেসব দেশে বেশি আক্রান্ত রয়েছে তাদের আপাতত নিরুৎসাহিত করছি। তবে যে কোনো রাষ্ট্র থেকে আমাদের দেশে আসতে চাইলে অবশ্যই এটা পরীক্ষা করে আসতে বলেছি। আবার দেশে আসার পরও তারা ২ সপ্তাহের অবজারভেশনে থাকছেন। কোনো অস্থিশীল পরিবেশ তৈরি হলে অবশ্যই সরকার এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে।
এসময় ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প খাতের বিকাশে দুতাবাস ও উন্নয়ন সহযোগী সংস্থাগুলোর সহযোগিতা চান পররাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন, সব দেশে এখাতে অবদান অনেক বেশি। উন্নত দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এসএমই সেন্টার থাকে। সেখান থেকে উদ্যোক্তারা পরামর্শের পাশাপাশি ঋণ সহায়তা পেয়ে থাকেন। আমাদের সরকার এসএমই নিয়ে আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করছে। দেশের বেশিরভাগ উদ্যোক্তা এসএমই উদ্যোক্তা। উন্নত দেশগুলো প্রযুক্তি ও বাজার বিকাশে এগিয়ে এলে বাংলাদেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প খাত এগিয়ে যাবে জোরেসোরে।
এসএমই উদ্যোক্তারা বলেন, কম উৎপাদনশীলতা বিশ্বব্যাপী ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পখাতের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। বিশ্বের সব দেশ কমবেশি এ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করছে। উন্নত দেশগুলোর অনুকরণে ভ্যালু চেইনের উন্নয়ন করে এসএমই খাতে পণ্য বৈচিত্র্যকরণ ও মূল্য সংযোজনের সুযোগ কাজে লাগাতে হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।