পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্রতিবছর দায়িত্বপালনরত অবস্থায় পুলিশ সদস্যের মৃত্যু বরণকারীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে বলে জানিয়েছেন পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ড. মোহাম্মদ জাবেদ পাটোয়ারী।
রোববার দুপুরে মিরপুরস্থ পুলিশ স্টাফ কলেজে ‘পুলিশ মেমোরিয়াল ডে-২০২০’ উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা জানান।
আইজিপি জানান, গত বছর ৫৫০ জন পুলিশ সদস্য মারা গেছেন। তার মধ্যে ১৭৯ জন পুলিশ সদস্য দায়িত্বপালনকালে মারা গেছেন। তবে দেশের জন্য তাদের এই সর্বোচ্চ ত্যাগ পুলিশ কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করবে বলেও জানান তিনি।
অসহায় পরিবার সাথে বাংলাদেশ পুলিশ সবসময়ই পাশে থাকবে জানিয়ে তিনি বলেন, প্রতিবছর কর্মস্থলে নিহতদের স্মরণে ১ মার্চ পুলিশ মেমোরিয়াল ডে আয়োজন করা হয়। এ ধারাবাহিকতায় এবারও সারা এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।
তিনি বলেন, যেকোনোও দুর্যোগে বাংলাদেশ পুলিশ দেশপ্রেমে উব্দুদ্ধ হয়ে আন্তরিকতা ও নিষ্ঠার সাথে দায়িত্বপালন করে যাচ্ছে। বাংলাদেশকে নিরাপদ রাখতে জঙ্গি-সন্ত্রাস-মাদকমুক্ত করে গড়ে তুলতে পুলিশ সদা নিয়োজিত রয়েছে। প্রতিটি সদস্য পরম মমতায় তাদের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। ১৯৭১ সাল থেকে এখন পর্যন্ত জাতির প্রতিটি ক্রান্তিকালে অনেক পুলিশ সদস্য তাদের জীবন উৎসর্গ করেছেন।
অনুষ্ঠানে র্যাবের মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদ বলেন, গত এক বছরে দায়িত্বরত অবস্থায় আমরা ১৭৯ জন সহকর্মীকে হারিয়েছি। প্রতিটি মৃত্যুই অনাকাঙ্ক্ষিত। বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনী অনেক বড় হয়েছে। একইসাথে এখন এই অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যুকে কমিয়ে আনতে হবে।
উল্লেখ্য, ২০১৭ সাল থেকে কর্তব্যরত অবস্থায় নিহত পুলিশ সদস্যদের স্মরণে ‘পুলিশ মেমোরিয়াল ডে’ প্রতি বছর ১লা মার্চ পালন করা হচ্ছে। এ ধারাবাহিকতায় এবারও দেশব্যাপী সকল পুলিশ ইউনিটে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হয়েছে ‘পুলিশ মেমোরিয়াল ডে’।
আজকের এই দিনে বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর পক্ষ থেকে সেই সকল শহীদ পুলিশ সদস্যদের শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।