পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ঐতিহাসিক ৭ মার্চকে ‘জাতীয় দিবস’ ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। এক রিট পিটিশনের পরিপ্রেক্ষিতে রুলের চূড়ান্ত শুনানি শেষে গতকাল মঙ্গলবার বিচারপতি এফআরএম নাজমুল আহসান এবং বিচারপতি কেএম কামরুল কাদেরের ডিভিশন বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আগামি এক মাসের মধ্যে এই গেজেট প্রকাশ করতে বলা হয়েছে।
গতকাল রিটের পক্ষে শুনানি করেন সুপ্রিমকোর্ট বারের অ্যাডভোকেট ড. বশির আহমেদ। সরকারপক্ষে শুনানিতে অংশ নেন ডেপুটি এটর্নি জেনারেল আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ বাশার। আদেশের বিষয়ে তিনি জানান, ৭ই মার্চকে ঐতিহাসিক জাতীয় দিবস ঘোষণা করে আগামি এক মাসের মধ্যে গেজেট প্রকাশ করে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করতে নির্দেশ দিয়েছেন। এ আদেশের ফলে ৭ই মার্চ জাতীয় দিবস হিসেবে উদযাপন হবে। প্রশাসনের উচিত এক মাসের মধ্যে গেজেট নোটিফিকেশন করা। এর মাধ্যমে ভবিষ্যতে রাষ্ট্রীয়ভাবে দিবসটি পালিত হবে।
ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, মুজিববর্ষের মধ্যে দেশের প্রত্যেকটি জেলা ও উপজেলা কমপ্লেক্সে রাষ্ট্রীয় খরচে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতি নির্মাণের নির্দেশ দিয়েছেন। এছাড়া প্রাথমিক, মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্য পুস্তুকে ৭ মার্চের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস অন্তুর্ভুক্তির কেন নির্দেশ দেয়া হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন আদালত। এর আগে ২০১৭ সালের ২০ নভেম্বর ৭ই মার্চকে ঐতিহাসিক জাতীয় দিবস হিসেবে কেন ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছিলেন আদালত।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।