পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট-২০১৮ এর ২৫ ও ৩১ ধারা কেন বেআইনি এবং সংবিধান পরিপন্থী ঘোষণা করা হবে না-এই মর্মে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। এক রিট পিটিশনের পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল সোমবার বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ এবং বিচারপতি মাহমুদ হাসান তালুকদারের সমন্বয়ে গঠিত ডিভিশন বেঞ্চ এ রুল জারি করেন।
রিটকারীদের পক্ষে শুনানি করেন সুপ্রিম কোর্ট বারের অ্যাডভোকেট শিশির মনির। এর আগে গত ১৯ জানুয়ারি এ রিট ফাইল করা হয়। ধারাগুলো হচ্ছে, ২৫, ২৮, ২৯ এবং ৩১। ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) মহাসচিব মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ, সুপ্রিম কোর্ট বারের অ্যাডভোকেট মো. আসাদ উদ্দিন, মো. আসাদুজ্জামান, মো. জোবাইদুর রহমান, মো. মহিউদ্দিন মোল্লা, মো. মুজাহিদুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ইসমাইল, ড. মো. কামরুজ্জামান এবং ড. মো. রফিকুল ইসলাম রিটটির বাদী।
শুনানিতে অ্যাডভোকেট শিশির মনির বলেন, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ২৫, ২৮, ২৯ ও ৩১ ধারা সংবিধানের ৩৯ অনুচ্ছেদে প্রদত্ত মৌলিক অধিকার ‘মত প্রকাশের স্বাধীনতা’কে খর্ব করেছে। দ্বিতীয়ত, আদালত প্রতিষ্ঠিত নীতি হলো অপরাধের সংজ্ঞা সুনির্দিষ্টভাবে বর্ণনা করতে হয়। কিন্তু এসব ধারায় সুস্পষ্টভাবে অপরাধকে সংজ্ঞায়িত করা হয়নি।
পরে এসব ধারার অপব্যবহারের মাধ্যমে পছন্দ অনুযায়ী যেকোনও ব্যক্তিকে হয়রানি করার সুযোগ রয়েছে। শুনানি শেষে আদালত উপরোক্ত রুল জারি করেন। আইন মন্ত্রণালয়ের সচিব, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিবকে আগামি চার সপ্তাহের মধ্যে এ রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।