পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছেন, ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র নির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রার্থীদের বিজয় শুধু নিশ্চিতই নয়, ব্যাপক ব্যবধানে নিশ্চিত। গত বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ কথা বলেন। নির্বাচনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণার সময় পরিচালিত এক জনমত জরিপের প্রেক্ষাপটে তিনি এ দাবি করেন।
প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা তার ফেসবুকে স্ট্যাটাসে যা বলেছেন তা নিচে উল্লেখ করা হলো- ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র নির্বাচন নিয়ে আমরা সম্প্রতি একটি জনমত জরিপ করেছিলাম। উত্তরের ভোটারদের মধ্যে জরিপে অংশ নেন ১ হাজার ৩০১ জন ও দক্ষিণে অংশ নেন ১ হাজার ২৪৫ ভোটার। ভোটার লিস্ট থেকে রেন্ডম স্যাম্পলিংয়ের মাধ্যমে তাদের বাছাই করা হয়। জরিপটি করা হয় সামনা-সামনি, অর্থাৎ অনলাইনের মাধ্যমে নয়। মক ব্যালটের মাধ্যমে এই জরিপটি করার কারণে আমরা বা জরিপকারী কারও জানার সুযোগ থাকে না কে কাকে ভোট দিলো।
তিনি বলেন, জরিপ করার সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য ও নির্ভূল পদ্ধতি এটি। নির্ভয়ে, নির্দ্বিধায় মানুষ জরিপে অংশগ্রহণ করতে পারে। তারপরও যারা কোনও অপশনই বেছে নেয় না তাদের ভোট দেওয়ার সম্ভাবনাই কম। কারণ সাধারণত কোনও নির্বাচনেই ১০০ ভাগ ভোট পড়ে না। এই জরিপের ফলাফল ভুল হওয়ার সম্ভাবনা +-৩ ভাগ।
সজীব ওয়াজেদ জয় বলেন, যখন দলগুলো তাদের প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করে তখন জরিপটি করা হয়। তাই জরিপের সঙ্গে আসল ফলাফলের কিছুটা পার্থক্য হতেই পারে। তারপরও সেই পার্থক্য ৫ থেকে ১০ শতাংশের বেশি হওয়ার সম্ভাবনা একেবারেই কম। কারণ মাত্র এক মাসের ব্যবধানে ১০ ভাগের বেশি ভোট কোনও দলের পক্ষেই পরিবর্তন করে নিজেদের পক্ষে নিয়ে আসা কঠিন। তাই এই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ প্রার্থীদের বিজয় শুধু নিশ্চিতই নয়, ব্যাপক ব্যবধানে জয়ও নিশ্চিত।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।