পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
পুলিশের সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ছয়রুদ্দিন আহমেদকে দুর্নীতি মামলা থেকে অব্যাহতি আদেশ কেন বাতিল করা হবে না-এই মর্মে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)র আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল বুধবার বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার এবং বিচারপতি কেএম হাফিজুল আলমের ডিভিশন বেঞ্চ এ রুল জারি করেন।
রুল জারির সঙ্গে নোটিসপ্রাপ্তির ৭ দিনের মধ্যে বিচারিক আদালতে তাকে আত্মসমর্পণ করার নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। গত বছরের ৩ জুলাই যশোর স্পেশাল জজ ( জেলা জজ) তাকে চার্জ শুনানির সময় মামলা থেকে অব্যাহতি দেন। অব্যাহতি আদেশের বিরুদ্ধে গত ১৫ জানুয়ারি হাইকোর্টে ফৌজদারি রিভিশন দায়ের করে দুদক।
রিভিশনে বলা হয়, যশোরের মনিরামপুর থানার নেহালপুর মৌজায় জনৈক প্রভাষ চন্দ্র ঘোষ ধান চাষ করেন। সেই জমিতে বিরোধ দেখা দিলে মো. ছয়রুদ্দিন আহমেদের নির্দেশে সুভাষ চন্দ্র ঘোষের ৫ একর জমির মধ্য থেকে ৫ বিঘা জমির ৬১ মণ ৫০০ কেজি ধান কেটে নিয়ে নেহালপুর বাজারে হাটচান্দিতে মাড়াই করে গোডাউন ভাড়া করে রাখেন। পরে ওই ধান আদালতের কোন অনুমতি না নিয়ে কোনরূপ নিলাম না ডেকে নিজের ইচ্ছামত ৪১ হাজার ৫০০ টাকা বিক্রি করেন। প্রভাষ চন্দ্রের অভিযোগ ওই ধান ও পরবর্তীতে টাকা ফেরত চাইলে ছয়রুদ্দিন ৫০ হাজার টাকা ঘুষ দাবি করেন। বাদী নিরুপায় হয়ে ২০ হাজার টাকা ঘুষ দেন। পরে ছয়রুদ্দিন প্রভাষকে ১৭ হাজার ৫০০ টাকা দেন। এ ঘটনায় প্রভাষ চন্দ্র ২০১১ সালের ২৯ নভেম্বর যশোর জেলা ও দায়রা জজ আদালতে মামলা করেন। মামলাটি দুদকের সহকারী পরিচালক মো. ওয়াজেদ আলী গাজী তদন্ত করে ২০১৬ সালের ৩০ আগস্ট প্রতিবেদন দাখিল করেন। গতকাল শুনানিতে দুদকের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট একেএম ফারহান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।