পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
‘মহাপরিকল্পনায় বদলে যাবে দেশের পর্যটন শিল্পের চিত্র। ২০২১ সালের ৩০ জুন বাংলাদেশের পর্যটন মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন সম্পন্ন হলে বাংলাদেশ পর্যটন শিল্প নতুন যুগে প্রবেশ করবে। বাংলাদেশ এশিয়ার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন গন্তব্যে পরিণত হবে।’-বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী এসব কথা বলেন।
আজ রবিবার (১৯ জানুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে পর্যটন মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন কাজের উদ্বোধন করে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
মাহবুব আলী বলেন, দেশের পর্যটন খাতের উন্নয়নে ২০ বছর মেয়াদী এ মহাপরিকল্পনা প্রণয়নের কাজ করবে বিদেশি সংস্থা আইপিই গ্লোবাল। প্রথম পর্যায়ে বিশ্লেষণ করা হবে দেশের পর্যটন শিল্পের বর্তমান অবস্থা, এর শক্তি কতটুকু, দুর্বলতা কোথায়, সম্ভাবনা কেমন, কোন ধরনের সংকট রয়েছে। দ্বিতীয় পর্যায়ে নির্ধারণ করা হবে বাংলাদেশের পর্যটনের ভিশন, মিশন, স্ট্র্যাটেজিক অবজেক্টিভস, প্রায়োরিটিস এবং লিংকেজ। তৃতীয় পর্যায়ে জোন বা এরিয়া নির্দিষ্ট করে অঞ্চল ভিত্তিক পরিকল্পনা প্রস্তুত করা হবে।
এ সময় পরামর্শক প্রতিষ্ঠান আইপিই গ্লোবালের টিম লিডার বেঞ্জামিন কেরি বলেন, পর্যটনের জন্য বিনিয়োগ বান্ধব পরিবেশ দরকার । এছাড়া অবকাঠামোসহ উন্নত যোগাযোগ ও সেবা দরকার, যা বাংলাদেশে নেই। পর্যটকদের আগমন পদ্ধতি যতো সহজ হবে, এই খাত ততো বেশি বিকাশিত হবে। পর্যটন এখন শুধু পর্যটন নয়, কর্মসংস্থান সৃষ্টিরও বড় সুযোগ। পর্যটনের বিকাশ হলে শুধু শহর নয়, দেশের সব জেলায় কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। এসব বিষয় মাথায় রেখেই মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন করা হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।