রামগতিতে আ.লীগ নেতাকে বহিষ্কার
লক্ষ্মীপুরের রামগতি উপজেলার চরআলগী ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক সাহেদ আলী মনুকে দলীয় পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। গত
সখিপুরে বাল্যবিয়ে থামছে না, প্রতিনিয়ত বাল্যবিয়ে হচ্ছে। প্রশাসন ও বিভিন্ন এনজিও’র পক্ষ থেকে বাল্যবিয়ের কুফল সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধির জন্য সভা-সেমিনার করার পরও বাল্যবিয়ে রোধ করা সম্ভব হচ্ছে। কাজীদের দুর্নীতি, ইউপি সদস্যদের ভোটের চিন্তা, পুলিশ, সাংবাদিকদের অনৈতিক কার্যকলাপ, সর্বোপরি অভিভাবকের অচেতনতা, ভালো বর হাতছাড়া, স্মার্ট মোবাইল ফোন আগ্রাসন, প্রেমঘটিত কারণে সখিপুরে বাল্যবিয়ে রোধ করা সম্ভব হচ্ছে না। এছাড়া নিজ বাড়ি ব্যাতিরেকে আতœীয়-স্বজনদের বাড়িতেও বাল্যবিয়ে দেয়া হচ্ছে। তেমনি সখিপুরে ধুমধাম করে বিয়ে হয়ে গেল ১০ম শ্রেণির ছাত্রী কেয়া আক্তারের। সখিপুর উপজেলা প্রশাসনের ভয়ে গত বৃহস্পতিবার পার্শ্ববর্তী ঘাটাইল উপজেলার জোড়দিঘি এলাকায় এ বাল্যবিয়ে সম্পন্ন হয়। সে সখিপুর উপজেলার কুতুবপুর শাপলা পাড়া গ্রামের কুপন আলীর মেয়ে এবং উপজেলার ফজরগঞ্জ দাখিল মাদরাসার ১০ম শ্রেণির ছাত্রী। এলাকাবাসী জানায়, সখিপুর উপজেলার তৈলধারা গ্রামের প্রবাসী লিলিম ওরফে কালু মিয়ার ছেলে সৌদিআরব প্রবাসী নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বিয়ে হয়।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক ব্যাক্তি জানায়, স্থানীয় মহানন্দনপুর বিজয় স্মৃতি উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক হাফিজুর রহমান বরের পক্ষে বিয়ের সার্বিক দেখাশোনা ও কেনাকাটা করেন। ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে সাবেক ইউপি সদস্য আবু সাঈদ আজাদ বলেন, আমি বরের বাড়িতে দাওয়াত খেয়েছি। তবে এটি বাল্যবিয়ে কিনা বিষয়টি আমি অবগত না।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।