পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপি সব সময় দিবাস্বপ্ন দেখে। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে বিএনপি বলেছিল, তারা সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে। তারা বলেছিল, বিএনপির পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে। ফলাফল কী হয়েছে তা জাতি দেখেছে। এবারও দুই সিটি করপোরেশন নির্বাচনের আগে তারা বলছে, তাদের প্রার্থীদের পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে। বিএনপির স্বপ্ন দুঃস্বপ্নে পরিণত হবে। কারণ ১১ বছর ধরে ক্ষমতায় আওয়ামী লীগ। সরকার দলীয় প্রার্থী ছাড়া অন্য কাউকে ভোট দিলে সিটি করপোরেশনের উন্নয়ন হবে না বলে নগরবাসী জানে। তারা জানে তাদের (বিএনপি) প্রার্থীকে ভোট দিলে কোনো উন্নয়ন হবে না। তাদের ভোট দিয়ে কী লাভ?
আজ শনিবার দুপুরে রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে কাদের এ কথা বলেন। কাদের বলেন, তারা (বিএনপি) একটা ছুতো খুঁজছে, কীভাবে নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করা যায়। আর নির্বাচনে হারলেই ইভিএম খারাপ এবং জিতলে ইভিএম ভালো, বিএনপির এ ধরনের অবস্থানও সঠিক নয়।
সরস্বতী পূজার দিন নির্বাচনের ভোটগ্রহণের তারিখ নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, নির্বাচনের তারিখ পরিবর্তন করার দাবিতে হিন্দু সম্প্রদায়ের শিক্ষার্থীরা অনশন করছে। শেষে বিষয়টি আদালত পর্যন্ত গড়িয়েছে। তবে তারিখের বিষয়ে নির্বাচন কমিশনার এখনও অনড় অবস্থানে আছে, সে অধিকার তাদের আছে। আমরা কোনো সিদ্ধান্ত তাদের ওপর চাপিয়ে দিতে পারি না। তাদের বিরুদ্ধেও আমরা যেতে পারি না। তারা যদি মনে করে, ধর্মীয় অনুভূতির বিষয়টি বিবেচনায় হিন্দু সম্প্রদায়ের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিতে পারে। তাছাড়া আমরা আগেও বলেছি, সিটি করপোরেশনের নির্বাচনের তারিখ পরিবর্তন করলে আওয়ামী লীগ বা সরকারের কোনো আপত্তি নেই। তবে তারিখ পরিবর্তনের এখতিয়ার সম্পূর্ণ নির্বাচন কমিশনের। আমি আবারও বলব যে, বিষয়টি নিষ্পত্তি করতে নির্বাচন কমিশন সংক্ষুব্ধদের সঙ্গে বসবেন এবং এর মীমাংসা করবেন।
ইভিএমের বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, প্রতিটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ অন্য নির্বাচন কমিশনাররা আলাপ-আলোচনা করেছেন। তখন ইভিএম নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তখন কিন্তু বিএনপি এ বিষয়ে কোনো প্রতিবাদ করেনি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।