পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
‘নির্বাচন এখনও হলোই না, অথচ এটা নিয়ে মির্জা ফখরুল সাহেব, মওদুদ সাহেব এখনই আগাম মন্তব্য করলেন। এটা বিএনপির পুরনো স্বভাব। তারা এভাবেই কথা বলেন। তারা আসলেই এই নির্বাচন হওয়ার আগেই হেরে গেছেন। তাদের মুখে পরাজয়ের সুর। এজন্যই তাদের কথামালার ছলচাতুরি, নির্বাচন হওয়ার আগেই ভোট সম্পর্কে আগাম বিষদাগার সরকারি দলকে অভিযোগ করে যাচ্ছে। নির্বাচনটা আগে হোক। জাতি দেখবে এদেশে কেমন নির্বাচন হয়। আমরা বলেছি নির্বাচন কশিমনকে একটা ফ্রি, ফেয়ার এবং ক্রেডিবল নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য সর্বাত্মক সহযোগিতা করতে।’- আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এসব কথা বলেন।
আজ রোববার (৫ জানুয়ারি) রমনা চাইনিজ রেস্টুরেন্টে আয়োজিত ‘আওয়ামী লীগের জাতীয় সম্মেলন উত্তর পুনর্মিলনী’ অনুষ্ঠানে ওবায়দুল কাদের এসব কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, তারা (বিএনপি) আন্দোলনে পরাজিত, নির্বাচনে কীভাবে বিজয়ী হবে। এদেশের দেখা যায় যারা আন্দোলনে পরাজিত হয় তারা কোনোদিন নির্বাচনে বিজয়ী হয় না। বিএনপি আন্দোলনে পরাজিত নির্বাচনেও তারা পরাজিত হবে এটা তারা ভালো করেই জানে।
সেতুমন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাদের নেতাকর্মীদের নির্দেশ দিয়েছেন ভোটারদের ঘরে ঘরে যাওয়ার জন্য। নির্বাচনকে প্রহসন পরিণত করলে আমরা কেন জনগণের দোরগোড়ায় ভোট ভিক্ষা করতে যাবো। আমরা তো ভোটারদের মন জয় করে বিজয়ী হতে চাই। নির্বাচন প্রহসন হবে না। তাদের পরাজয়ের সুর এখন থেকেই বেজে উঠছে। তারা পরাজিত হবে জেনেই আবোলতাবোল বকছে প্রলাপ বকছে এটা তো তাদের পুরনো অভ্যাস। অতীতে দেখা গেছে রেজাল্ট ঘোষণার আগে ব্যাপক কারচুপি সরকারি দলের জালিয়াতি এসব কথা বিএনপি বলেই থাকে। কাজেই এসব নিয়ে আমরা মাথা ঘামাই না।
ওবায়দুল কাদের বলেন, খালেদা জিয়া, তারেক জিয়া এরা কোন পরিবারের নেতা আমারা জানতে চাই। বিএনপির মূল নেতৃত্বই তো একটি পরিবার থেকে এসেছে। এ দলে খালেদা জিয়া ও তার সন্তান তারাই তো হর্তা-কর্তা বিধাতা। এখানে মির্জা ফখরুল তো তাদেরই ইয়েস ম্যান হিসেবে কাজ করে।
এ সময় নিজেদের দল সম্পর্কে কাদের বলেন, আওয়ামী লীগের গণতন্ত্র আছে। বিএনপিতে গণতন্ত্র নেই। তারা আমাদের একবছর আগে সম্মেলন করেছে আজ পর্যন্ত তাদের সম্মেলন করতে পারেনি। তারা মিটিং আহ্বান করেও সেই মিটিং একটা ফ্লপ মিটিং। সেখান থেকে কর্মীরা কিছু পায়নি কর্মসূচি নিতে পারেনি। তাদের কোনো ঘরোয়া গণতন্ত্র নেই। তাদের জেলা উপজেলা ইউনিয়ন ওয়ার্ড পর্যায়ের বেশিরভাগ জায়গায় কমিটির অস্তিত্ব নেই। কবে কমিটি হয়েছে কেউ জানে না। বিএনপির মুখে এই কথা শোভা পায় না।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।