প্রাক্তন প্রেমিকের নির্যাতনের শিকার অভিনেত্রী
মালায়ালাম সিনেমার অভিনেত্রী আনিকা বিক্রমন। প্রাক্তন প্রেমিক অনুপ পিল্লাই তাকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করেছেন বলে অভিযোগ
চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহির সংসার কি ভাঙনের মুখে? এমন প্রশ্ন এখন চলচ্চিত্রাঙ্গণে ঘুরপাক খাচ্ছে। এর কারণ, আগে যেখানে প্রতি মুহূর্তের ঘটনার ছবি মাহি তার স্বামী অপুর সঙ্গে ফেসবুকে আপলোড করতেন, বিগত প্রায় এক বছর ধরে তা করছেন না। এমনকি মাহির প্রত্যেক শূটিংয়ে অপুকে দেখা গেলেও এখন আর দেখা যায় না। পাশাপাশি মাহির বেশ কিছু ফেসবুক পোস্টও গুঞ্জণকে উসকে দিচ্ছে। বছরের প্রথমদিন মাহি ফেসবুকে পোস্টে লিখেছেন- ১৯৯৩-২০১৯ পর্যন্ত ‘আমার প্রথম রিয়ালাইজেশন। আমার জীবনে এখনো কোনো প্রথম ভালোবাসা/ সত্যিকারের ভালোবাসা আসেনি।’ আর নতুন বছর মাহি উদযাপন করেছেন তার বন্ধুদের সঙ্গে। সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে সেই ছবিই প্রকাশ করেছেন তিনি। অপুর সঙ্গে ছবি প্রকাশ না করা প্রসঙ্গে মাহি গত বছর বলেছিলেন, ব্যক্তিগত অভিমানের কারণে আপাতত অপুর সঙ্গে ছবি প্রকাশ করছেন না তিনি। ফলে গুঞ্জণ উঠেছে, মাহি ও অপুর সংসারে ভাঙনের সুর দেখা দিয়েছে। এ ব্যাপারে মাহি ফেসবুক পোস্টে জানিয়েছেন, সংসার নিয়ে আমরা ভালই আছি। আলহামদুলিল্লাহ। মাহি বলেন, এমন খবর কারা ছড়ায় বুঝতে পারি না। আমি আর অপু তো ভালোই আছি। সংসার করছি। শুটিং থাকলে ঢাকায় থাকি। ফ্রি থাকলে সিলেটে শ্বশুর বাড়িতে ছুটে যাই। ও বাড়ির সবাই আমাকে দারুণ আদর করেন। এখানে সংসার ভাঙার খবর আসবে কেনো? ফেসবুকের স্ট্যাটাস নিয়ে মাহি বলেন, মানুষের মন কী সবসময় এক রকম থাকে। আমরা তো কত সময়েই কত ধরনের কথা লিখে স্ট্যাটাস দেই। এই স্ট্যাটাসের মানে তো এই না যে আমার সংসার ভাঙছে। অপু আমাকে ভালোবাসছে না। অপুও বলেছেন, আসলে এমন কিছুই না। এসব শুধুই গুঞ্জন। এর বাইরে আর কিছুই না। একটা সংসারে চলতে গেলে স্বাভাবিক কিছু সমস্যা হতেই পারে। আর আমি হলাম মিডিয়ার বাইরের মানুষ, মাহি মিডিয়ার। ফলে আমাদের মধ্যে বনিবনা নিয়ে একটু ঝামেলা হতেই পারে। অপুর এ বক্তব্যের মধ্যেও তাদের বনিবনা না হওয়ার ইঙ্গিত পাওয়া যায়। উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের ২৪ মে মাহি ও মাহমুদ পারভেজ অপুর বিয়ে স¤পন্ন হয়। দুজনের মধ্যে পূর্ব পরিচয় থাকলেও উভয় পরিবারের সম্মতিতেই বিয়ে করেন তারা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।