পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
‘ঐ নতুনের কেতন উড়ে কালবৈশাখী ঝড়/ তোরা সব জয়ধ্বনি কর’। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের কবিতার মতোই নতুনের কেতন উড়বে ঢাকা দুই সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে। নির্বাচনে নৌকা, ধানের শীষ ও লাঙ্গলের প্রার্থীরা সবাই কার্যত নতুন। কেউ বয়সে তরুণ এবং কেউ রাজনীতিতে। কেউ জনপ্রতিনিধি হিসেবে আগে দায়িত্ব পালন করলেও রাজনীতিতে নতুন। কেউ কয়েক বছর ধরে রাজনীতি কররেও বয়সে তরুণ। ডিজিটাল বাংলাদেশের রাজনীতি ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের দুই অংশে নির্বাচনে এবার নতুন প্রার্থীরাই কেতন উড়াবেন। নির্বাচনের এই ডামাঢোলে গুমোট রাজনীতির আকাশের কালো মেঘ ভেদ করে সরগরম করে উঠবে ঢাকার রাজপথ, অলিগলি, পথ-প্রান্তর। ভোটারদের আমন্ত্রণ, আহ্বান, বন্দনা জানাবেন, নিজের প্রতীকে ভোট প্রার্থনার ডাক দেবেন। উৎসবমূখর হয়ে উঠবে দেশের রাজনীতির কেন্দ্রবিন্দু ঢাকা মহানগর।
মনোনয়নপত্র দাখিলের আগেই জমে উঠেছে ঢাকা উত্তর ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের প্রচারণা। সরগরম হয়ে উঠেছে নগরীর পাড়া-মহল্লা, অফিস-আদালত। আনুষ্ঠানিক প্রচারণা শুরুর আরো কয়েকদিন বাকি। কিন্তু আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি মেয়র প্রার্থী চূড়ান্ত করার পর নৌকা ও ধানের শীষের পক্ষে প্রচারণার উৎসব শুরু হয়ে গেছে। পোস্টারে পোস্টারে ছেয়ে গেছে রাস্তাঘাট। অলিগলিতে ঝুলছে পোস্টার। কমিশনার প্রার্থীতে বিপুল নতুন মুখ দেখা যাচ্ছে। মেয়র পদেও তিন বড় দল যাদের মেয়র প্রার্থী হিসেবে হাজির করেছে তারাও সবাই প্রায় নতুন মুখ। এ যেন নতুনের আবাহন।
ঢাকা উত্তর সিটিতে মেয়র পদে আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো. আতিকুল ইসলামকে। তিনি এক বছর ধরে মেয়র পদে দায়িত্ব পালন করলেও রাজনীতিতে একেবারে নতুন। তিনি মানুষের কাছে ব্যবসায়ী নেতা হিসেবে পরিচিত। ঢাকা উত্তরে বিএনপির মেয়র প্রার্থী তাবিথ আউয়াল। তিনি বিগত নির্বাচনে প্রার্থী হলেও রাজনীতিতে একেবারে নতুন। ব্যবসায়ীর পুত্র হিসেবে তিনি ব্যবসার সঙ্গেই ছিলেন। জাতীয় পার্টি ঢাকা উত্তরে মেয়র প্রার্থী করেছে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) কামরুল ইসলামকে। তিনি রাজনীতিতে নতুন মুখ।
ঢাকা দক্ষিণে আওয়ামী লীগ প্রার্থী করেছে ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসকে। তিনি ঢাকা-১০ আসনের তিনবারের সংসদ সদস্য হলেও মেয়র পদে নতুন। এতোদিন তিনি ধানমন্ডি-নিউমার্কেট-হাজারীবাগের এমপি ছিলেন। বিএনপির ঢাকা দক্ষিণের মেয়র প্রার্থীর নাম ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন। অবিভক্ত ঢাকার সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার পুত্র এটাই তার বড় পরিচয়। জাতীয় পার্টি ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনে মেয়র প্রার্থী করেছে হাজী সাইফুদ্দিন আহমেদ মিলনকে। তিনি ঢাকার স্থায়ী বাসিন্দা।
বড় তিন দলের মেয়র প্রার্থীদের তালিকার দিকে তাকালে দেখা যায় কেউ রাজনীতিতে কেউ নির্বাচনে নতুন। নেতা এবং ব্যক্তি হিসেবে সবাই পরিচ্ছন্ন এবং দেশপ্রেমে আত্মনিবেদিতপ্রাণ। কারো বিরুদ্ধে তেমন বিতর্ক নেই, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি, ঘুষ, দুর্নীতির অভিযোগ তেমন নেই। ঢাকা দক্ষিণে আওয়ামী লীগের মেয়র সাঈদ খোকন বিতর্কিত হওয়ায় তাকে আওয়ামী লীগ এবার নৌকার টিকিট দেয়নি। জাতীয় পার্টি রাজনীতিতে আওয়ামী লীগের মুখাপেক্ষি হয়ে রাজনীতি করায় দলটির গ্রহণযোগ্যতা মাঠ পর্যায়ে নেই বললেই চলে। তাই দলটির দ্ইু প্রার্থী বিতর্কের ঊর্ধ্বে থাকলেও তাদের নিয়ে ভোটারদের তেমন আগ্রহ নেই। তবে লড়াই হবে বিএনপি ও আওয়ামী লীগ প্রার্থীদের মধ্যে ধানের শীষ ও নৌকা মার্কায়।
নৌকা এবং ধানের শীষের চার মেয়র প্রার্থীই পরিচ্ছন্ন, আধুনিক চিন্তা-চেতনায় তেজোদীপ্ত। দেশমাতৃকায় উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশের জন্য, মানুষের জন্য কিছু করার বাসনা তাদের কথাবার্তায় তরুণ-তুর্কির মতোই শোনায়। ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী মো. আতিকুল ইসলাম বাংলাদেশের একজন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী। চলতি বছরের ২৮ ফেব্রæয়ারি ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র পদে উপ-নির্বাচনে তিনি মেয়র নির্বাচিত হন।
তিনি ১৯৬৯ সালের ১ জুলাই কুমিল্লার দাউদকান্দিতে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৮৫ সালে আতিকুল ইসলাম তৈরি পোশাক খাতে ব্যবসা শুরু করেন। দীর্ঘ ৩২ বছর ধরে কঠোর পরিশ্রম করে গড়ে তুলেছেন ইসলাম গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ। তিনি ২০১৩-১৪ মেয়াদে বাংলাদেশ তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রফতানিকারক সমিতির (বিজিএমিএ) সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। তার বাবা ছিলেন পুলিশ কর্মকর্তা। তারা পাঁচ ভাই ও ছয় বোনের মধ্যে আতিকুল ইসলাম সবার ছোট। ১১ ভাইবোনের মধ্যে তার এক ভাই বিচারপতি তাফাজ্জল ইসলাম বাংলাদেশের সাবেক প্রধান বিচারপতি। তার আরেক ভাই লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. মঈনুল ইসলাম। মেয়র আনিসুল হকের মৃত্যুর পর ঢাকা উত্তর সিটির উপনির্বাচনে তিনি আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে মেয়র পদে প্রতিদ্ব›িদ্বতা করেন। নির্বাচিত হওয়ার পর মেয়র হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। মেয়র হিসেবে তার আলোচনা-সমালোচনা-সফলতা-ব্যর্থতা নিয়ে বিতর্ক হলেও তিনি পরিচ্ছন্ন ব্যক্তি হিসেবে পরিচিতি পেয়েছেন। ডেঙ্গু জ্বর নিয়ে রাজধানীতে যে ভয়াবহ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছিল; তখন তিনি মশা নিধনের চেষ্টায় রাজধানীর এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্ত ছুটে বেড়িয়েছেন। চেষ্টা করেছেন আমজনতাকে সঙ্গে নিয়ে মশা নিধনের। একই সময় ঢাক দক্ষিণের মেয়র সাঈদ খোকন বিতর্কিত হলেও আতিকুল ইসলাম পরিচ্ছন্ন মেয়র হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছেন। ঢাকা উত্তরের বিএনপির মেয়র প্রার্থী তাবিথ আউয়ালের পিতা বিএনপি নেতা প্রখ্যাত ব্যবসায়ী আবদুল আউয়াল মিন্টু। তাদের গ্রামের বাড়ি ফেনী জেলার দাগনভ‚ঁইয়া উপজেলার আলাইয়াপুর। আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল স্কুল, ঢাকা থেকে ‘ও’ এবং ‘এ’ লেভেল শেষ করেন। অতপর উচ্চ শিক্ষার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র চলে যান। সেখানে জর্জ ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স করেন। বিগত মেয়র নির্বাচনেও তিনি বিএনপির প্রার্থী ছিলেন। কারচুরির অভিযোগ দুপুরে ভোট বর্জন করার পরও তিনি বিপুল ভোট পেয়েছিলেন।
ঢাকা দক্ষিণের আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আত্মীয়। তার বাবা বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা শেখ ফজলুল হক মনি। তার নেতৃত্বেই বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে ‘মুজিব বাহিনী’ গঠিত ও পরিচালিত হয়। শেখ ফজলুল হক মনি ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাগ্নে। অর্থাৎ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শেখ ফজলে ন‚র তাপসের দাদা এবং শেখ হাসিনা তার ফুফু। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট তাপসের বাবা শেখ ফজলুল হক মণি ও মা আরজু মণিকে হত্যা করা হয়। তখন তাপসের বয়স ছিলো ৪ বছর ও তার বড় ভাই যুবলীগের সভাপতি শেখ ফজলে শামস পরশের বয়স ছিলো ৬ বছর। শেখ ফজলে নুর তাপস পেশায় আইনজীবী। তিনি ১৯৯৭ সালে ইংল্যান্ড থেকে বার এট ল’ ডিগ্রী লাভ করে বাংলাদেশে আইন পেশায় প্রবেশ করেন। তাপস ২০০৮ সাল থেকে ৩ বার ঢাকা-১০ (ধানমন্ডি, নিউমার্কেট, হাজারীবাগ) আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী হিসাবে মনোনয়ন পাওয়ার পর সংসদ সদস্য থেকে পদত্যাগ করেছেন। ক্যাসিনো কান্ড, চাঁদাবাজি, দখলবাজি, টেন্ডারবাজিতে আওয়ামী লীগের অসংখ্য নেতা যখন ইমেজ খুইয়েছেন; তখন তাপক এখনো পরিচ্ছন্ন ইমেজ ধরে রেখেছেন।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের বিএনপির মেয়র প্রার্থী হচ্ছেন ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন। তিনি ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে নির্বাচনী যুদ্ধে অবতীর্ণ হচ্ছেন। অবিভক্ত ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের সর্বশেষ মেয়র মরহুম সাদেক হোসেন খোকার পুত্র ইশরাক হোসেন। আধুনিক চিন্তা-চেতনায় গড়ে উঠা ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন ঢাকার স্কলাস্টিকা স্কুল থেকে ‘ও’ লেভেল এবং ‘এ’ লেভেল শেষ করেন। অতঃপর উচ্চশিক্ষার জন্য তিনি য্ক্তুরাজ্য যান। তিনি ইউনিভার্সিটি অব হার্টফোর্ডশায়ারে (যুক্তরাজ্য) থেকে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে আন্ডার গ্র্যাজুয়েশন ও মাস্টার্স করেন। যুক্তরাজ্যে প্রথম ছাত্র রাজনীতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েন। যুক্তরাজ্য ছাত্রদলের সহ-সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন চাইলেও ঐক্যফ্রন্টের কারণে তিনি ভোটে দাঁড়াননি। তিনি পুরান ঢাকার গোপীবাগে মানুষ হয়েছেন। পুরান ঢাকার আলো-বাসাতে বেড়ে উঠেছেন। শৈশব, কৌশর কেটেছে পুরান ঢাকার মাটির সোঁদা গন্ধ শুঁকে। অত্যন্ত বিনয়ী এবং দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ব ইশরাক বাবা সাদেক হোসেন খোকার মতোই কর্মীবান্ধব।
গতকালই আওয়ামী লীগের মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীদের তালিকা ঘোষণা করা হয়। পরিচ্ছন্ন ইমেজের কারণে ঢাকা উত্তরের বর্তমান মেয়র আতিকুল ইসলামকে আবার নৌকার প্রতীকের মেয়র প্রার্থী করা হয়। আর দুর্নীতি এবং বিতর্কিত কর্মকান্ডের কারণে দক্ষিণ সিটিতে বর্তমান মেয়র সাঈদ খোকনকে বাদ দিয়ে ঢাকা-১০ আসনের সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসকে মনোনয়ন দেয়া হয়। গত শনিবার গণভবনে শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগের স্থানীয় সরকার মনোনয়ন বোর্ডের সভায় এই দুইজনকে দলের মনোনয়ন দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। চোখের পানি ফেলে কান্নাকাটি করেও বিতর্কিত কর্মকান্ডের কারণে মেয়র পদে বর্তমান মেয়র সাঈদ খোকন মনোনয়ন প্রত্যাশা করলেও নৌকার টিকিট পাননি। তিনি ছাড়াও এবার দক্ষিণ সিটিতে মেয়র পদে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে ছিলেন হাজি মো. সেলিম, আওয়ামী লীগের আইন সস্পাদক অ্যাডভোকেট নজিবুল্লাহ হিরু, মুক্তিযোদ্ধা কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের সাবেক মহাসচিব এমএ রশিদ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি হাজী আবুল হাসনাত, বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভাপতি আশরাফ হোসেন সিদ্দিকী এবং শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদ ঢাকা মহানগর শাখার উপদেষ্টা মো. নাজমুল হক।
এর আগে বিএনপি ঢাকায় ভোট যুদ্ধে নামার ঘোষণা দিয়ে মেয়র প্রার্থী ঘোষণা করে। উত্তরে ধানের শীষের টিকিট দেয়া হয় দলটির নির্বাহী কমিটির সদস্য তাবিথ আউয়ালকে। ওই সিটিতে আরেক প্রার্থী দাবিদার ছিলেন ড. আসাদুজ্জামান রিপন। আর ঢাকা দক্ষিণে বিএনপির দলীয় মনোনয়ন দেয়া হয় অবিভক্ত ঢাকার শেষ মেয়র মরহুম সাদেক হোসেন খোকার ছেলে ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন। গুলশানস্থ চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শেষে দুই প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। মেয়র পদে ৩ মনোনয়ন প্রত্যাশীর সাক্ষাৎ নেয়া হয়। এ সময় লন্ডন থেকে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানও নেতাদের সঙ্গে কথা বলেন। গতকাল জাতীয় পার্টির ঢাকা উত্তর ও ঢাকা দক্ষিণ সিটির মেয়র পদে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন দলটির চেয়ারম্যান জিএম কাদের। এই দুই মেয়র প্রার্থী লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে ভোটযুদ্ধে নামছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।